সবটাই সাইকোলজিকাল
আজকে আমি এসেছি আপনাদের সকলের সাথে একটি জেনারেল রাইটিং পোস্ট শেয়ার করতে। আমার লেখার মাধ্যমে আমার চিন্তা ভাবনা গুলো আপনাদের কাছে পৌঁছানোর লক্ষ্যে এই লেখাগুলো শেয়ার করা।
আশা করছি যে আপনারা আপনাদের মূল্যবান মন্তব্যের মাধ্যমেই আমার এই লেখাটি সৌন্দর্য বৃদ্ধি করবেন এবং আপনাদের মতামত ব্যক্ত করবেন। আমি যদি কোনো কিছু ভুল বলে থাকি। তাহলে অবশ্যই আমাকে শুধরে দিতে ভুলবেন না।
আচ্ছা আপনাদের সাথে এমন একটি ব্যাপার শেয়ার করবো। যেটা আমি মনে করি না আসলে সবাই বুঝতে পারবে কিংবা অথচ সবাই নিজের সাথে সম্পর্কিত করতে পারবে কিনা। অথবা সবার আসলে এই ব্যাপারটি মাথায় ঢুকবে কিনা। কারণ আসলে আমাদের সাথে যেটা ঘটে সেটার উপলব্ধি আমরা খুব ভালোভাবে করতে পারি কিন্তু অন্যের সাথে কোনো কিছু ঘটলে সেটার উপলব্ধি আমরা ঠিক তেমনভাবে করতে পারি না। যেমনটা আমার নিজের সাথে ঘটলে হয়।
যাই হোক, আমি মূল ব্যাপার নিয়েই বলি আর অন্য কথা না বাড়িয়ে। আমি সাধারণত আমার বাসায় একা থাকতে মোটেও ভয় পাই না বলা চলে অথবা ধরুন দিন দুপুরে বাসার সকলেই কোনো কাজে গেল কিংবা রাতেও কোনো বিয়ে বাড়িতে গেলো। তখন কিন্তু আমার মোটেও ভয় লাগে না অর্থাৎ এটা মনে হয় না যে আমি বাড়িতে একা রয়েছি।অর্থাৎ মূল কথা বলতে গেলে বাসায় একা থাকতে আমার মোটেও ভয় লাগে না। আর এই কথাটি কেনো বলছি সেটা পরবর্তী লেখাগুলো পড়লে ভালোভাবে বুঝতে পারবেন।
যাই হোক তো একদিন আমার এক কাজিন এলো এবং সেই কাজিনটে বারবার বলতে লাগলো যে তার একা বাসায় ভয় লাগে এবং বারবার মনে হয় যে কোনো কিছুর শব্দ হচ্ছে অর্থাৎ ইত্যাদি ইত্যাদি কথা বললো।তো এরপরে সে চলে গেলো। অর্থাৎ বেড়াতে এসেছিলো এবং তারপর থেকে আমি আসলে বাসায় একা থাকতে এতো বেশি ভয় পাই। কি আর বলবো। অর্থাৎ আসলে সবটাই সাইকোলজিকাল ব্যাপার।অর্থাৎ আমার সেই কাজিন আমার মাথায় এই ব্যাপারটি ঢুকিয়ে দিয়েছে বলে কিংবা আমার ব্রেইনে কোনোভাবে এই ব্যাপারটা ঢুকে গিয়েছে বলে কিন্তু আমার এখন এমন লাগছে। কারণ আগে মোটেও এমন লাগতো না। তাই আমার কাছে মনে হয়, মানুষ এর ভয় পাওয়ার বিষয়টি একেবারেই একটা সাইকোলজিকাল ব্যাপার। কারণ মানুষের মন অসম্ভব জটিল। তাকে যেভাবে চালাতে চাই, সেভাবেই সে চলতে চায়।