হতাশার শেষ পর্যায়ে

আজকে আমি এসেছি আপনাদের সকলের সাথে একটি জেনারেল রাইটিং পোস্ট শেয়ার করতে। আমার লেখার মাধ্যমে আমার চিন্তা ভাবনা গুলো আপনাদের কাছে পৌঁছানোর লক্ষ্যে এই লেখাগুলো শেয়ার করা।

IMG_0378.jpeg


আশা করছি যে আপনারা আপনাদের মূল্যবান মন্তব্যের মাধ্যমেই আমার এই লেখাটি সৌন্দর্য বৃদ্ধি করবেন এবং আপনাদের মতামত ব্যক্ত করবেন। আমি যদি কোনো কিছু ভুল বলে থাকি। তাহলে অবশ্যই আমাকে শুধরে দিতে ভুলবেন না।

কিছু কিছু মানুষের পরিস্থিতি দেখলে সত্যি একেবারে মন থেকে খারাপ লাগে। কারণ আমরা সকলেই যেমন মানুষ। ঠিক এটাও সত্যি যে মানুষের নানান রকম চিন্তা ভাবনা, দুশ্চিন্তা রয়েছে। অর্থাৎ তারা আসলে এমন ভাবে বেঁচে থাকে যেখানে আসলে অনেক সময় বেঁচে থাকা আর মৃত্যু একেবারে সমান হয়। অর্থাৎ এখানে আমি সকলের কথাই বলছি না। এখানে আমি বলছি কিছু কিছু মানুষের কথা। অর্থাৎ মানুষ মাঝে মধ্যে হতাশার শেষ পর্যায়ে চলে গেলে সেখান থেকে আর কোনোভাবেই ফিরে আসতে পারে না।

কারণ মানুষের হতাশার শেষ পর্যায় মানে ভয়ঙ্কর একটি পর্যায়। যে পর্যায়ে থেকে আসলে মানুষের ফিরে আসা কঠিন। তার মানে হলো একটা মানুষ যখন হতাশাগ্রস্থ হয় কিংবা ডিপ্রেশন এ ভোগে। তখন আসলে মানুষ নিজের চিন্তা ভাবনায় ঠিক ভাবে থাকে না। অর্থাৎ ঠিকভাবে চিন্তাভাবনা করতে পারে না কিংবা সেই পরিস্থিতি ও তার থাকে না।তাই যদি কেও হতাশাগ্রস্থ হয় প্রথমেই তাহলে তার পরিবার তার বন্ধু-বান্ধবদের সেই বিষয়ে সচেতন হওয়া উচিত। কারণ হতাশার শেষ পর্যায় কিন্তু মৃত্যু অর্থাৎ আত্মহত্যা। এটা আমাদের সকলের খুব ভালোভাবে মনে রাখা উচিত।

তাই কোনো মানুষ যখন হতাশা শেষ পর্যায়ে চলে যায়। তখন আসলে তাদেরকে সেই জায়গা থেকে ফিরিয়ে আনা আমাদের দায়িত্ব। কারণ সেই জায়গা থেকে সে আসলে নিজে থেকে কখনোই ফিরে আসতে পারবে না। কারণ ওই যে বললাম, সে তার নিজের চিন্তা ভাবনাটাই তখন আর ঠিকভাবে করতে পারে না তাই।তাই আমি এই লেখাটি লিখলাম। অর্থাৎ হতাশার শেষ পর্যায় কি এবং কতোটা ভয়ংকর সেটা যখন আমরা জানি। তখন এই হতাশায় যদি কোনো মানুষ থাকে। তাহলে সেখান থেকে তাকে বাঁচিয়ে ফিরে আনাটাও আমাদের দায়িত্ব।

ABB.gif