Teeduharra falls, one of the Bhramaran places of Bangladesh, which is located at Khagrachari.

in #esteem6 years ago

This place is not possible for everyone. Suddenly, looking at the picture of the past, I do not see the post of this place, everyone is going to see the fountain of Bandarban. Every year some years ago, Altoila Guha and Richang Shrishna went to all. We also went to see some friends, jhana jhana jhapa jhapi, pants Tearing off one day. Next day I will go to see Teducchara. "Before I knew if my friend was so remote, I would have left the hotel or I had left the room!"My health is better than four people in Mashhallah (30kg is better). Anyway, I had no idea about the path and the distance, the friends said I went along. My courage is very good with health, so there is no further problem. The mountains had high low levels, awesome and dangerous dangerous, my sandals were torn, one of the nails turned upside down. Some of the places have been covered with steep mountains and steep slopes on one side of the road have fallen down to 100-200 feet. In the past, the 90-degree hill trees had to climb up the hill, grass, soil. The sun was too much, while the mountains were over, there was so much heat in the heat, and when it was going to go with the lazy lazy path, the slippery way is so beautiful, there is no man anywhere. Somehow, there is clean water coming out from the cracks of the mountain, bamboo, bamboo water, like water in the mouth, if you want to drink or come to bottle water. On the other side, the cold water of the spring is blowing through the hills, anywhere the knee water is somewhere deep in the water, and the water was somewhat deeper, the places were going uphill to cross the hills. There are a few ways to go here, the path of trouble is the most beautiful. The first fountain is about 70 feet high. After the water of the fountain falls on the mountains, it came down from the hills and came with a small lake. The second spring after climbing the hill on the right side of the first fountain. Here, the height of 90 degrees will be up to 100 feet above the hill. When you get up, the second shower face will fall in front of which the water from the first water falls. If you walk along the path, then in the second fountain in the front. This way is awesome and much more slippery. Large stones and water must be passed in the second shower. It is about 100 feet high. There is water throughout the year here.The trouble was 100% of the thrill was 200%





সবার জন্য এই জায়গাটি ঘুরে আসা সম্ভব নয়। হঠাৎ পূর্বের ছবি দেখতে দেখতে মনে হল এই জায়গার পোস্ট তো কখনো দেখিনা, সবাই খালি বান্দারবানের ঝরনা দেখতে যায় ।বেশ কিছু বছর আগের কথা, আলুটিলা গুহা আর রিছং ঝরনা তো সবাই যায় আমরাও কয়েকজন বন্ধু মিলে গিয়েছিলাম দেখতে,গুহা দেখে ঝরনায় ঝাঁপা ঝাঁপি করে, প্যান্ট ছিঁড়ে একদিন কাটিয়ে দেই। পরের দিন ঠিক করি তৈদুছড়া দেখতে যাব। "আগে যদি জানতাম রে বন্ধু পথ এতো দুর্গম, ছাড়িতাম কি হোটেল আমি ছাড়িতাম কি রুম !"
চার জনের মধ্যে আমার স্বাস্থ্য মাশাল্লাহ সবচে ভাল(৩০ কেজি বেশি ভাল) । যাইহোক আমার কোন ধারনাই ছিলনা পথ আর দূরত্ব সম্পর্কে, বন্ধুরা বলে আমি সাথে রওনা দেই। স্বাস্থের সাথে সাহসও আমার অনেক ভাল, তাই পরে আর কোন সমস্যা হয়নি. পাহাড়ি উঁচু নিচু পথ ছিল, ভয়ঙ্কর সুন্দর আর ভয়ঙ্কর বিপদজনক, আমার স্যান্ডেল ছিঁড়ে যায়, একজনের নখ উল্টে যায়। কিছু কিছু জায়গা পাড় হয়েছি এক দের ফুট রাস্তা সাথে খাড়া পাহাড় আর এক পাশে খাড়া খাদ নেমে গেছে ১০০-২০০ ফিট।আবার কথাও ৯০ ডিগ্রি পাহাড় গাছের শীকর, ঘাস, মাটি ধরে বেয়ে উঠতে হয়েছে। রোদ ছিল খুব, পাহাড় গুলো পাড় হবার সময় গরমে প্রচণ্ড কষ্ট হচ্ছিল, আবার কখন যেতে হচ্ছিল প্রচণ্ড পিচ্ছিল ঝিরিপথ দিয়ে, যেমন পিচ্ছিল পথ ততই সুন্দর, কোথাও কোন মানুষ নেই। কোথাও পাহাড়ের ফাটল দিয়ে পরিষ্কার পানি বের হচ্ছে , বাঁশ দেয়া, বাঁশ চুইয়ে কলের মত পানি পরছে, চাইলে সেই পানি খেতে বা নিয়ে আসতে পারবেন বোতলে করে। দুইপাশে পাহাড় মাঝ দিয়ে ঝরনার ঠাণ্ডা পানি বইছে, কোথাও হাঁটু পানি কোথাও বুক সমান পানি আবার কোথাও অনেক গভীর, ওই জায়গাগুলো পাড় হবার জন্য পাহাড়ে উঠতে হচ্ছিল। এখানে যাবার কয়েকটা পথ আছে , কষ্টের পথই সবচে সুন্দর। প্রথম ঝরনাটি প্রায় ৭০ ফুট উঁচু। ঝরনার পানি পাহাড়ের গাঁয়ে পরে তা পাহাড় বেয়ে নিচে এসে ছোট একটি হ্রদের মিলে গিয়েছে। প্রথম ঝরনার ডানপাশ দিয়ে পাহাড়ের বেয়ে উঠলেই দ্বিতীয় ঝরনাটি। এখানে ৯০ ডিগ্রি এঙ্গেলে পাহাড় বেয়ে ১০০ ফুটের মত উপরে উঠতে হবে। উপরে উঠলেই সামনে পড়বে দ্বিতীয় ঝরনা মুখ যেখান থেকে প্রথম ঝরনার পানি পড়ছে। ঝিরি পথ ধরে হাটতে থাকলে সামনেই দ্বিতীয় ঝরনাটিতে। এই পথটি ভয়ঙ্কর সুন্দর আর অনেক বেশি পিচ্ছিল। বড় বড় পাথর আর পানি পেরিয়ে যেতে হবে দ্বিতীয় ঝরনাটিতে । এটি প্রায় ১০০ ফুট উঁচু। এখানে সারা বছরই পানি থাকে।
কষ্ট ছিল ১০০% রোমাঞ্চ ছিল ২০০%