আমি আমার
আমি আমার জীবনে যে গ্রন্থটি সবচেয়ে বেশী পড়েছি সেটি হচ্ছে পবিত্র কোরআন শরিফ।
আমার কাছে যে বিষয়টি সেখানে সবচেয়ে মনে ধরেছে তা হল কোরআন শরিফে সবাইকে সীমা অতিক্রমকারী থেকে সতর্ক করে দেওয়ার ব্যাপারটি।
আমার খুব জানতে ইচ্ছা করে যারা নিজেদের মুসলমান হিসেবে দাবি করে কিন্তু জীবনের নানা বিষয়ে সীমা আতিক্রম করে অন্যদের ব্যথা দেয় তারা কি কখন পবিত্র কোরআন শরিফের পবিত্র বাণীটির কথা ভেবে দেখেছেন।
আমদের দেশে নানা বিষয় নিয়ে অনেক সম্যসা --তার মাঝে কথা নেই কিছু মানুষ সম্প্রদায়ের বিরুদ্ধে লেগে যায় কেন।
পুরো বিষয়টিকে যেভাবে শুরু হয়েছে এবং যেভাবে এটিকে টিকিয়ে রাখা হয়েছে সেটা দেখে মনে হয় না যে এর মধ্যে কী কোন ব্যাপার আছে।
আমি লিখে দিতে পারি একজন মানুষের কাছে জানতে চাইলে তারা বলবে এই সম্প্রদায়কে যন্ত্রণা দেওয়ার কোন অর্থ নেই।
তারা যেভাবে তাদের ধর্ম পালন করতে চায় করতে দেওয়া হক।
যদি এটা ইসলামবিরোধী হয়ে থাকে আল্লাহ তার বিচার করবেন।
কিন্তু দেশের প্রায় সব মানুষের অত্যন্ত সহজ শান্তিপূর্ণ সমাধানটি কিছু মানুষ গ্রহণ করতে চাইছেন না ,তারা বিষয়টিকে একটা ধর্মীয় উন্মাদনার মাঝে নিয়ে যেতে চাইছেন।
আহমদিয়া সম্প্রদায় নিজেদের ধর্ম পালন করেছেন ,কিন্তু তারা অন্য ধর্মের ব্যাঘাত ঘটিয়েছেন সে রকম একটি প্রমাণও
নেই।
তারপরেও তাদের ওপর নির্যাত্নের রোলার চাপিয়ে দেওয়ার উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে।
সবচেয়ে খারাপ ব্যাপার হল এই বিষয়টি করা হচ্ছে ইসলামের নাম দিয়ে।
দেশের প্রায় সব মানুষ যে ইসলামের কাছে আশ্রয় নেয়,সেই ইসলাম তারা তো সবাইকে নিয়ে সহাবস্থানের কথা শিখে এসেছে অত্যাচারী ইসলামকে তো তারা চিনে না।
wow very nice