অপূর্ব সৌন্দর্যের অধিকারী একটি ফুল হলো গাঁদা ফুল।। পার্ট-2

in #blog3 hours ago
আসসালামু আলাইকুম,

সবাই কেমন আছেন?আশা করি ভালো আছেন।আলহামদুলিল্লাহ্ আমিও ভালো আছি।আজকে আমরা গাঁদা ফুল নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করবো।

গাঁদা ফুলেন পাতা বেঁটে ক্ষত স্থান বা ব্যাথার জায়গায় ব্যবহার করলে অনেক বেশি পরিমানে উপকার পাওয়া যায়।ক্ষত স্থানের ব্যাথা নিমিষেই দূর করার জন্য এই গাঁদা ফুলটির পাতা সকলে ব্যবহার করে থাকে।

গাঁদা ফুলের নির্যাস মানুষের শরীরে থাকা টিউমারের ভালো করতে সাহায্য করে থাকে।টিউমার গুলো আর সহজে বাড়তে পারে না,বৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণ করে থাকে।আমাদের দেশে বিভিন্ন জায়গায় এই গাঁদা ফুল গুলোর চাষ করা হয়ে থাকে।

IMG20241216152532.jpg

IMG20241216151505.jpg

ফুল চাষ করার জন্য সর্ব প্রথম কাজ হলো জমি নির্বাচন করা।জমি সঠিক ভাবে নির্বাচন করতে পারলে চাষ ও খব ভালো হয়ে থাকে।ফুল চাষের জন্য সব থেকে ভালো মাটি হলো এঁটেল দো-আঁশ মাটি।

এই মাটিতে সব রকমের ফুলের চাষই খুব ভালো হয়ে থাকে।যে মাটিতে ফুল চাষ করা হয়ে থাকে,সেই মাটির পুষ্টি গুন বিচার করে তার পর রোপন করা উচিৎ।এতে করে ফুলের চাষ ভালো হওয়ার সম্ভবনা টাই বেশি পরিমানে হয়ে থাকে।

IMG20241216151457.jpg

IMG20241216151449.jpg

For work I use:


মোবাইল
Oppo A17
ফটোগ্রাফার
@ayeshasiddika10
লোকেশন
জীবননগর, চুয়াডাঙ্গা, বাংলাদেশ
ছবি তোলা
বাহিরে

গাঁদা ফুলের ভালো ভাবে যত্ন করলে খুব ভালো হয়ে থাকে।ফুল চাষ করতে হলে সব সময়ই চারা বা বীজের গুনগত মান বিচার করে তার পর চাষ করা উচিৎ।গাঁদা ফুল দিয়ে আগের দিনের মানুষেরা নানা রকমের আয়ুর্বেদিক ঔষধ তৈরি করতো।তার পর এগুলো নিজেরাই সেবন করতো এবং নানা রকমের রোগ থেকে মুক্তি পেত।এগুলো খেয়েই তারা সুস্থ স্বাভাবিক জীবন যাপন করতো।

ধন্যবাদ জানিয়ে বিদায় নিচ্ছি।সবাই ভালো থাকবেন।আল্লাহ্ হাফেজ।