কাঁচকলা খাওয়ার উপকারিতা। পর্ব- ১

আসসালামু আলাইকুম। প্রিয় বন্ধুরা, কেমন আছেন সবাই ? আশা করি সবাই ভালই আছেন। আমিও আপনাদের দোয়ায় ভালো আছি।

আমাদের বাংলাদেশের পরিচিত সবজি গুলোর মধ্যে কাঁচকলা অন্যতম। কলা কাঁচা অবস্থায় খাওয়া যায় না যার ফলে একে সবজি হিসেবে গণ্য করা হয়, যখন এটি পেকে যায় তখন এটিকে এমনিতেই খাওয়া যায় তখন এটাকে আমরা ফল হিসেবে গণ্য করি। গ্রামাঞ্চলে অনেক বেশি কলাগাছ দেখা যায়। শহরাঞ্চলে এগুলো ডোবার পাশে বা ময়লা আবর্জনার পাশে খুবই কম দেখা যায়। কাজ করার মধ্যে অনেক বেশি ক্যালরি রয়েছে যা আমাদের মধ্যে অনেকেই জানিনা। আমরা মনে করি কাঁচকলা খেলে হয়তো আমাদের শরীরের সমস্যা হতে পারে কিন্তু আমাদের জ্ঞান এ ঘাটতি থাকায় আমরা আসলে এটাকে অবহেলা করে থাকি। তবে গ্রাম অঞ্চলের অনেক মানুষ আছে যারা কাঁচকলা দিয়ে তরকারি খেতে পছন্দ করেন। এই কাঁচকলা মূলত রক্তশূন্যতা ও প্যাটের পিড়ার জন্য অধিক পরিমাণে খাওয়া হয়। ১০০ গ্রাম কাঁচকলা রয়েছে 83 গ্রাম ক্যালরি, যার দ্বারা শরীরে ক্ষয় পূরণ হতে সহায়তা করে এবং কর্ম ক্ষমতা বৃদ্ধি করে তুলে।

For work I use:

---

ডিভাইস	Redmi Note 13 Pro 5G
ফটোগ্রাফার	@sayedabdullah
লোকেশন	Josshore, Bangladesh
ছবি তোলা	বাহিরে

আমাদের মধ্যে অনেকের হজমের সমস্যা রয়েছে। যার কারণে আমরা সহজে খাবার খাওয়ার পর তা হজম করতে পারি না, আর এই সমস্যা সমাধান হল কাঁচ কলার তরকারি। এ খাবার আপনি খাওয়ার পরে আপনার শরীরে প্রচুর পরিমাণে ফাইবার প্রবেশ করবে এবং আপনার হজম শক্তি বৃদ্ধি করতে সহায়তা করবে। গ্রাম অঞ্চলের মানুষগুলো এ কাঁচকলার প্রতি বাড়িতে রান্না করা হয়। যার ফলে গ্রামের মানুষের শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বেশ ভালোই থাকে। এমন কিছু কিছু সবজি রয়েছে যেগুলো আমাদের শরীরের জন্য অনেক শক্তি যোগান দেয় কিন্তু আমরা এদের সঠিক গুনাগুন না জানার কারণে এগুলোকে অবহেলা করে থাকি।