মাশরুম এখনো আমাদের বাংলাদেশ ঠিকভাবে প্রচলিত হয়ে উঠতে পারেনি।

in #blog3 days ago

আসসালামু আলাইকুম। প্রিয় বন্ধুরা, কেমন আছেন সবাই ? আশা করি সবাই ভালই আছেন। আমিও আপনাদের দোয়ায় ভালো আছি।

আমরা অনেকেই জানি মাশরুমে প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন রয়েছে, যা আমাদের দেহের জন্য অনেক বেশি উপকারী। যদিও আমাদের দেশে মাশরুম খাওয়াটা প্রচলিত খুব বেশি হয়নি। তবে ঢাকা শহরের অনেকেই আছেন যারা চাইনিজ রেস্টুরেন্টে চাইনিজ সো অথবা চাইনিজ খাবার খেতে চায় তারা হয়তো সেখানে সেটা খেয়ে থাকতে পারেন। মাশরুম কয়েক প্রকার হয়ে থাকে এবং মাশরুমের অনেকগুলো প্রজাত রয়েছে। সব মাশরুম খাওয়ার জন্য উপযোগী নয়, কিছু আছে যেগুলো জংলি মাশরুম বলা হয় যা খুবই বিষাক্ত। আর যেসব মাশরুমগুলো চাষ করা হয়ে থাকে সেগুলো খাওয়ার জন্য উপযোগী বলা হয়।
আমাদের দেশে অনেকেই মাশরুম গাছ দেখে থাকেন যেটাকে আমরা ব্যাঙের সাথে হিসেবে পরিচিতি দিয়েছিলাম। এগুলো সাধারণত আপনি চিনতে পারবেন জমির মাশরুম গুলোকে তারা বড় গাছের গোড়ায় অথবা মৃত কাঠের খন্ডে অথবা বিভিন্ন বড় বড় ইট পাথরের নিচের অংশে এগুলো জন্ম নেয়।

IMG_0022 (1).jpg

IMG_0024 (2).jpg

For work I use:


ডিভাইস
Canon 90D
ফটোগ্রাফার
@sayedabdullah
লোকেশন
Chandpur, Bangladesh
ছবি তোলা
বাহিরে

উপরে আমার ছবিতে যে মাশরুমের ছবিটি দেয়া আছে এটি একটি জংলি মাশরুম। আমাদের শরীরে বিষাক্ত পদার্থ স্থান করে নিবে এবং আমাদের অনেক কিছু ক্ষতি করবে। তবে যদি আমরা মাঠ চাষ করা মাশরুম খাই স্যালয়েড হিসেবে অর্থাৎ বিভিন্ন সবজি হিসেবে তাহলে আমাদের শরীর প্রচুর পরিমাণে প্রোটিন তৈরি হয়। গ্রামাঞ্চলে মাশরুম প্রচলিত হয়নি তেমনভাবে কিন্তু বর্তমানে শহরে তা প্রচলিত হয়ে গেছে। যারা ডায়েট করছেন তারা ও পর্যন্ত এই মাশরুমকে তাদের খাদ্য তালিকার মধ্যে সংযুক্ত করে নিয়েছেন। কিছু জিনিস আছে বর্তমানে আমাদের যে জিনিসগুলো খুবই অজানা অপরিচিত আমাদের উচিত সে জিনিসগুলোকে জেনে আমাদের জীবনের ধারাবাহিকতায় সংযুক্ত করা।