"ঘুরে এলাম চলচ্চিত্র অভিনেত্রী নুসরাত ইমরোজ তিশার শ্বশুর বাড়ি থেকে"
সব মিলিয়ে সত্যিই খুব খারাপ লাগা কাজ করছিল। বেশ কিছুদিন ধরে কিন্তু গত দুইদিন যাবত আমার চাচাতো বোনেরা আমাকে বারবার বলতে ছিল। তারা কোথাও ঘুরতে যাবে। এরপর আমরা কোথায় ঘুরতে যাব এটা চিন্তা করতে করতে হঠাৎ করে মনে হলো। বাংলাদেশের নাটক অভিনীতি নুসরাত ইমরোজ তিশার শ্বশুরবাড়ি আমার শ্বশুর বাড়ির পাশেই। যদিও আমি আগে জানতাম না। পরে একজনের সাথে আলোচনা করতে করতে উনি আমাকে বলল। যে ওনারা বাড়িতে এসেছেন আপনারা চাইলে এখন যেতে পারেন।
এরপর আমার বোনেরা আরো বেশি পাগল হয়ে গেল।উনারা কারণ বাড়িতে এসেছে ওরা দেখা করতে পারবে। সকাল থেকেই সবাই এসে আমাকে পাগল করে দিচ্ছে। এদিকে আমার ছেলে একটু সুস্থ হয়েছে, আসলে ও সুস্থতার কথা আমি বলতে পারি না। একটু সুস্থ হলে আবার কিছুক্ষণ পর অসুস্থ হয়ে যায়। কিন্তু মোটামুটি কালকের দিনটা আগের চাইতে অনেক বেশি ভালো ছিল। যার কারণে সবাইকে বলেছিলাম ঠিক আছে, আমরা যাব তবে বিকেল বেলা। সকাল বেলা গেলে মানুষের ভিড় থাকতে পারে।
যদিও যাওয়ার পর দেখা হয়নি, অনেক কষ্ট করে গিয়েছে প্রথমত আমাদের এখান থেকে আমরা রিকশায় নিয়ে রওনা করেছি। দুপুর দুইটার সময়। প্রায় ২০ মিনিট পর আমরা ওখানে গিয়ে পৌঁছালাম। পৌঁছানোর পর আমরা বাড়ির বাইরে কিছুক্ষণ দাঁড়ানো ছিলাম। উনারা ভিতরে ছিল। অনেক মানুষ যেটা হয়তোবা বলে বোঝানো সম্ভব না। এত পরিমানে মানুষ উনার সাথে দেখা করতে এসেছে কি বলবো।
আমরা কিছুক্ষণ ওনাদের বাগান বিলা গুলো দেখলাম। যেটা অসম্ভব সুন্দর করে সাজিয়ে রেখেছে। দারুন একটা প্লেস বলতে পারেন, আর ওখানে একটা বসার জায়গা আছে। যেটা আরও সুন্দর। যদিও অতিরিক্ত মানুষ থাকার কারণে বসার জায়গাটায় আমরা ঢুকতে পারিনি। কারণ সবাই আগে যেতে চায়, যার কারণে আমরা অপেক্ষা করার পরেও সন্ধ্যা হয়ে গেছে।
আমরা উনার সাথেই জাস্ট একবার দেখা করেছিলাম। কিন্তু সেলফি নিতে পারেনি। কারণ উনি বাসার ভেতরে প্রবেশ করছিল তখন জাস্ট একটু কথা হয়েছে। মানুষের এত ভিড় যেটা অকল্পনীয় ছিল। এরপরে আমরা কিছুক্ষণ ওখানে ঘোরাঘুরি করেছি মজা করেছি। সবাই মিলে আনন্দ করেছি। অনেক মানুষ এসেছে ফটোশুট করার জন্য কিন্তু ওনার সাথে কেউই ফটোশুট করতে পারল না।
আমরা নিজেরা নিজেদের কিছু ফটোগ্রাফি করেছি। করার পর ওখানেই পাশে একজন লোক ফুচকা বিক্রি করছিল। উনার কাছ থেকে ফুচকা এবং চটপটি নিয়ে বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছি। বাড়িতে আসতে আসতে আমাদের প্রায় সূর্য ডুবে যায় যায় অবস্থা।
যাওয়ার সময় রিক্সায় করে গিয়েছিলাম। কিন্তু আসার সময় ওরা বলছে যে হেঁটে চলে আসবে। কি আর করা হাঁটতে নাকি ওদের কাছে ভালো লাগে। অবশ্য গল্প করতে করতে বাড়ির উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছি। একটা সময় আমাদের বাড়ি এসে আমরা পৌঁছালাম। যদিও একটু কষ্ট হয়েছে কারণ দেখা করতে পারিনি। কিন্তু আলহামদুলিল্লাহ বেশ ভালই লেগেছে উনাদের বাড়ির চারপাশের পরিবেশ। সুন্দর একটা প্লেস দেখতেই অসাধারণ। সুস্থতা কামনা করে, আজকের মত এখানেই বিদায় নিচ্ছি। আল্লাহ হাফেজ।
আপনার মনটা বেশ কিছুদিন ধরে সত্যি খুব খারাপ ছিল, তবে আপনার চাচাতো বোন বেশ বলছিল ঘুরতে যাওয়ার জন্য আর তখন আপনারা ঠিক করেছেন,চলচ্চিত্র অভিনেত্রী নুসরাত ইমরোজ তিশার শ্বশুর বাড়ি থেকে ঘুরে আসবেন বলে।
এবং গিয়ে অনেক আনন্দ ফটোগ্রাফি এবং সুন্দর মুহূর্ত কাটিয়েছেন। ছবিতে দেখে বোঝা গিয়েছে বাড়িটা বেশ সুন্দর করে সাজিয়েছে তবে ,,আপনারা একটাও তার সাথে ফটোশুট করতে পারেননি এজন্য একটা আফসোস রয়ে গিয়েছে তবে এটা কোন ব্যাপার না। ধন্যবাদ খুব সুন্দর একটি কার্যক্রমশাই করার জন্য।
দিনটা বেশ আনন্দের ছিল এবং সুন্দর মুহূর্ত কাটিয়েছি। কিন্তু এত পরিমান মানুষের ভিড়ে তার সাথে সেলফি তোলা অনেক বেশি টাপ ব্যাপার ছিল। তাই তুলতে পারিনি। ধন্যবাদ আপনাকে চমৎকার মন্তব্য করার জন্য।
Thank you, friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
The weight is reduced because of the lack of Voting Power. If you vote for me as a witness, you can get my little vote.
আপনারা তিশার শশুর বাড়িতে গিয়েছিলেন।জায়গাটা বেশ সুন্দর বলেই মনে হলো।আমার পারসোনালি কোন সেলেব্রিটির প্রতিই তেমন কোন আগ্রহ নেই। হয়তো অনেকেই আশেপাশে দেখি বলেই। মীর সাব্বির, সামিয়া জামান সহ বেশ কিছু সেলেব্রিটি আমার ভাইয়ের বিল্ডিংয়েই থাকেন।এছাড়া আমার ছেলেদের সাথে পড়ে বেশ কয়েকজন এর ছেলেমেয়েরা। যার কারনে খুব সাধারণ মানুষ বলেই মনে হয়।
আপানারা সেলফি নিতে পারলে দেখতে পারতাম আমরা।বাসার কাছাকাছিই যেহেতু পরের বার নির্শ্চই পারবেন ইনশাআল্লাহ।
ভালো থাকবেন। শুভকামনা রইলো আপনার জন্য
সত্যি কথা বলতে সেলিব্রেটি রা যখন সামনে থাকে। তখন কোন তাদের সাথে এত কথা বলার জন্য কোন আকর্ষণ থাকে না। যদি একটু পেছনে থাকে বা দূরে থাকে তখন তাদের সাথে কথা বলার একটা আবেগ সৃষ্টি হয়। অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে চমৎকার মন্তব্য করার জন্য।
সত্যিই অসাধারণ, ঘুরাঘুরি করলে মনটা ভালো হয়ে যায়।আপনার চাচাতো বোনদের সাথে বেড়াতে গেলেন,, আর এক সাথে হেটে ঘুরতে যাওয়া বেশ ভালো লাগে,, আর মাস্ক পরাটা আপনি?
জি অবশ্যই ঘুরে বেড়াতে বেশ ভালোই লাগে। আপনার আইকিউ লেভেল বেশ ভালো। মাক্স পরা আমি সেটা আপনি বেশ ভালোভাবেই বুঝতে পেরেছেন। ধন্যবাদ আপনাকে চমৎকার মন্তব্য করার জন্য।
আপনার ছেলের মোটামুটি সুস্থতার কথা শুনে ভালো লাগলো, আল্লাহ তায়ালা পরিপূর্ণ সুস্থতা দান করুন আমিন।
আপনার বোন কয়েকদিন ধরে কোথাও ঘুরতে যাওয়ার কথা বলছিল, তাই তাদেরকে নিয়ে আপনি ঘুরতে গিয়েছিলেন বাংলাদেশের নাটক অভিনীতি নুসরাত ইমরোজ তিশার শ্বশুরবাড়িতে, কারণ আপনার শ্বশুর বাড়ির পাশে কিন্তু আপনি জানতেন না, যখন জানতে পেরেছেন তখন সেখানে ঘুরতে গিয়েছেন।
ফটোগ্রাফি গুলো দেখে মনে হচ্ছে বাড়িটা বেশ সুন্দর, আসলে মাঝে মাঝে ঘুরতে গেলে মন ফ্রেশ হয়। আমরাও বন্ধুদের সাথে মাঝে মাঝে বিভিন্ন জায়গায় ভ্রমণ করি।
ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন, আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
আসলে ওদের কলেজ বন্ধ হয়ে গিয়েছে, তাই ঘুরতে যাওয়ার জন্য পাগলের মত আমার কাছে এসে বারবার আবদার করছিল। আমি বড় বোন হয়ে ওদের আবদার ফেলতে পারিনি। তাই ওদেরকে নিয়ে ঘুরতে বের হয়েছিলাম। দিনটা অনেক ভাল ছিল। ধন্যবাদ আপনাকে জানেন কেমন মন্তব্য করার জন্য।
চাচাতো বোনদের আগ্রহে আপনি তিশার বাড়িতে গেলেন। আপনার মাধ্যমেই জানলাম যে তিশার শ্বশুর বাড়ি আপনাদের বাড়ির কাছাকাছি। বাড়ির ছবি দেখলাম। দেখে বোঝা যাচ্ছে খুব সুন্দর ভাবেই বাড়িটি তৈরি করা হয়েছে। মানুষজন এসে যদি তাদেরকে নাও পায় তবু বাড়ি দেখার কারণে কিছুটা দুধের স্বাদ ঘোলে মেটানোর মতো অবস্থা। যাইহোক আপনি গিয়েছিলেন রিকশায় করে কিন্তু বাড়ি ফিরতে হলো হেঁটে। কারণ আপনার সাথে যারা গিয়েছিল তারা হাঁটতে চেয়েছিল। আপনার ছেলের ছোট ছেলের শরীর নিশ্চয়ই একটু ভালো হয়েছে। নইলে তাকে নিয়ে বের হতে পারতেন না। তার সুস্থতার খবর শুনে খুব আনন্দিত হলাম। সব মিলিয়ে আপনার ছোট্ট এই ভ্রমণটিও নিশ্চয়ই আনন্দময় হয়েছিল। আপনার ব্যস্ত মা একটি দিনলিপি পড়লাম।ভালো লাগলো।
সত্যি কথা বলতে বাড়িটা অসম্ভব সুন্দর আর তিন তলার উপর বাড়িটা করা। ভেতরের পরিবেশটা একদম বিদেশী স্টাইল। যেটা আমরা দেখলাম, ভেতরের ফটোগ্রাফি উনারা তুলতে দিচ্ছিল না। তাই আপনাদের সাথে প্রকাশ করতে পারিনি। আর বিশেষ করে উনারা যে হাওয়া খানাটা তৈরি করেছে। সেটাও অসাধারণ। ধন্যবাদ আপনাকে চমৎকার মন্তব্য শেয়ার করার জন্য।
চলচ্চিত্র অভিনেত্রী নুসরাত ইমরোজ তিশার শ্বশুর বাড়ি থেকে আপনারা সুন্দর একটি দিন পার করেছেন আপনাদের ছবিগুলো দেখে বোঝা যাচ্ছে। আনন্দের সাথে একটি দিন আমাদের সাথে ভাগ করে নেয়ার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
সত্যিই ওখানে যাওয়ার পর মনটা ভালো হয়ে গেল। বিশেষ করে চারপাশের পরিবেশটা দেখে আর অনেক বেশি ভালো লাগছিল। যে আমরা টেলিভিশন নাটকের যে শুটিং হয়েছিল। সেই জায়গাটা বেশ ভালোভাবে পর্যবেক্ষণ করতে পেরেছি। ধন্যবাদ ভালো থাকবেন।
আপনি আজকে অভিনেত্রী নুসরাত ইমরোজ তিশার শ্বশুর বাড়ি থেকে ঘুরে এসেছেন শুনে খুবই ভালো লাগলো ৷ একজন সেলিব্রটি মানুষের শশুর বাড়িতে গিয়েছেন ঘুরতে আর সেখানটার জায়গা গুলোও বেশ সুন্দর বিশেষ করে আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে ৷ হয়তো এটা দেখার জন্য প্রতিনিয়ত এখানে মানুষজন আসে ঘুরে টুরে চলে যায় ৷
আমারো দেখার অনেক শখ আছে হয়তো একদিন দেখতে যাবো সময় করে ৷ তবুও আজকে আপনার পোস্ট থেকে কিছু টা দেখে নিলাম যেটা খুবই ভালো লাগলো ৷
ধন্যবাদ আপনাকে ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন ৷ দিনটি আপনার শুভ হোক ৷
যদি কখনো সুযোগ হয় অবশ্যই চলে আসবেন। আর আসার আগে অবশ্যই আমাকে একবার নক করবেন চেষ্টা করব, আপনার সাথে দেখা করার জন্য। প্রতিনিয়ত ওখানে এত পরিমাণে মানুষ আসে যেটা বলে বোঝাতে পারবো না। ধন্যবাদ আপনাকে চমৎকার মন্তব্য করার জন্য।
আমাদের সকলের উচিত সব সময় ঘোরাঘুরি না করতে পারলে ও মাঝে মাঝে ঘুরতে যাওয়া। আপনি যেমন আপনার চাচাতো বোনেরা বলার পর তিশার শ্বশুরবাড়ি করতে গেছিলেন। বাংলাদেশের নাটক অভিনেতা তিশার শ্বশুরবাড়ি সত্যিই অনেক সুন্দর। আপনারা যাওয়ার সময় রিস্কায় গেলেও আসার সময় হেঁটে এসেছিলেন। আমাদের সাথে আপনার ঘোরাঘুরি করার আনন্দময় মুহূর্ত গুলো ভাগ করে নেওয়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ। ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন।
অবশ্যই ঘোরাঘুরি করলে মন ভালো থাকে। আর যাওয়ার সময় রিক্সায় করে গিয়েছিলাম সময় বাঁচানোর জন্য। যাতে আসার সময় আমরা হেঁটে আসতে পারি। আসার সময় অনেক গল্প আনন্দ করতে করতে বাড়ি ফিরে এসেছি। ধন্যবাদ আপনাকে চমৎকার মন্তব্য করার জন্য।