Incredible India monthly contest of December #2| Some health tips to begin afresh new year!
সকলকে জানাই মেরি ক্রিসমাস! আজকে কমিউনিটিতে যে কনটেস্ট এর আয়োজন করা হয়েছে যোগদানের মাধ্যম |
---|
সেই প্রতিযোগিতায় নিজের অভিমত ভাগ করে নিতে হাজির হয়েছি, নিজের মাতৃ ভাষায় মতামত প্রকাশ করছি।
তবে, সেই পর্বে যাবার আগে আমি আমন্ত্রন জানাতে চাই @goodybest @ngoenyi এবং @graceleon দের।
এবার নিজের মতামত নিজের মতো করে উপস্থাপনের প্রয়াস করছি, তবে সহমতের আশা করছি না তার কারণ, শারীরিক গঠনের নিরিখে আমরা সকলেই পৃথক, কাজেই যে বিষয় অন্যের ক্ষেত্রে কার্যকর হবে, সেটা আমার স্বাস্থ্যের ক্ষেত্রে কাজ নাও করতে পারে।
Share some healthy routines that we must follow in our daily lives. |
---|
মাথার উপর ভোরের খোলা আকাশ সুস্বাস্থ্য বজায় রাখার মূল মন্ত্র! |
---|
পূর্বেই উল্লেখিত মেটাবোলিজম সকলের পৃথক কাজেই যে বিষয়টি আমার স্বাস্থ্যের জন্য প্রযোজ্য সেটি অন্যের ক্ষেত্রে কার্যকর হবে সেটা শত ভাগ নিশ্চিন্তে বলা যায় না।
তবুও নিজের স্বল্প অভিজ্ঞতা থেকে যেটুকু জানি, সেটা হলো সুস্বাস্থ্য বজায় রাখতে কাজের পাশাপশি, সঠিক খাদ্যাভ্যাস, শরীরচর্চা এবং বিশ্রামের প্রয়োজন আছে।
- ভোর ঘুম থেকে ওঠার অভ্যেস স্বাস্থ্যের জন্য বিশেষ ভাবে উপকারী।
শৈশব থেকে একটি নার্সারি কবিতায় আমরা অনেকেই পড়েছি - আর্লি টু বেড, আর্লি তো রাইস, মেক্স এ চাইল্ড হেলথি ওয়েলথি এন্ড ওয়াইজ!
তাই, সর্বাগ্রে শুরুটা ভালো রাখতে হবে।
বিজ্ঞান বলে কোনো বিষয়কে অভ্যেসের তালিকাভুক্ত করতে টানা ২১ দিন সেটিকে করে পালন করে যেতে হবে।
আমার সকালের প্রারম্ভ হয়, খালি পেটে এই জল খেয়ে |
---|
এরপর খালি পেটে উষ্ণ গরম জলে আমি হলুদ গুঁড়ো, ভেজানো চিয়া দানা, সাথে গোল মরিচ গুঁড়ো এবং সামান্য ঘি মিশিয়ে খেতে নি!
এটি শরীরকে ডিটোক্সিক করতে সহায়তা করে।খুব ভালো হয়, এরপর যদি হাঁটতে যেতে পারে যায়, অথবা বাড়িতে কিছু যোগাসন অভ্যেস করা যায়।
What things can we include in our routine to avoid a few medicines? |
---|
গৃহবন্দি জীবনের বাইরে বেরিয়ে ঘাম ঝরানো কতখানি সুস্বাস্থ্য বজায় রাখতে সহায়ক সেই জ্ঞান অর্জন সর্বাগ্রে প্রয়োজন! |
---|
পূর্বেই উল্লেখিত, সময় মেনে ঘুমাতে যাওয়া, খাওয়া, তথা শরীরচর্চা এই তিনটি বিষয় যদি মেনে চলা যায়, তাহলে অনায়াসে ব্যাধিমুক্ত জীবনযাপন করা সম্ভব।
মুশকিল হলো,আমরা জানি অনেক কিছুই কিন্তু তাকে নিজেদের অভ্যেসের আওতাভুক্ত করতে অক্ষম, তার পিছনে বিভিন্ন কারণ থাকতে পারে।
কাজের সময়ের বিভিন্নতা, ধরন, পাশাপশি আর্থিক দিকটিকেও আমি তুলে ধরবো, কারণ বেশিরভাগ স্বাস্থ্য সম্মত খাবার বেশ খরচ সাপেক্ষ।
আমি অন্ততঃপক্ষে সেটি মনে করি।
মোবাইলে নয়, মাঠে খেলার জ্ঞান আজকাল বেশিরভাগ মানুষ ভুলতে বসেছে! |
---|
মোবাইল আমার স্বাস্থ্যের অন্যতম বড়ো শত্রু, নিজেদের বিনোদনের বিষয় হিসেবে এটিকে আমরা বেশি প্রয়োগ করে থাকি, কাজের পরিবর্তে অপ্রয়োজনীয় বিষয় দেখে সময় অপচয় করে থাকেন অনেক মানুষ।
এতে তাদের ঘুমের ব্যাঘাত, চোখের অসময় ক্ষতি এবং হৃদয়ে উচ্চ রক্তচাপ অসময় থাবা বসায়!
আজকাল শিশুদের শৈশব কেড়ে নিচ্ছে এই মোবাইল ফলে শরীরের ভিত নড়ে গিয়ে শরীরে বাসা বাঁধছে নানান অসুখ!
Knowledge, wealth, and health are arranged sequentially as per your preference for reasons. |
---|
স্বাস্থ্যই সম্পদ এই জ্ঞান সর্বাগ্রে অর্জন করে, তাকে পাথেয় করে জীবনে এগিতে হবে! |
---|
এই প্রশ্নের উত্তর আমি আমার মত করে তুলে ধরতে প্রয়াস করছি, তবে আমি জানি এই উত্তর অনেকের থেকে ভিন্ন হবে!
দেখুন একটি শিশু যখন ভূমিষ্ঠ হয়, তখন তার স্বাস্থ্য সম্পর্কে কোনো ধারণা থাকে কি?
কাজেই, তাকে সেই ধারণায় শিক্ষিত করতে হবে সর্বাগ্রে, তাই আমার দৃষ্টিভঙ্গি থেকে আমি
আমার শৈশবে আমার মা আমাদের যোগাসন এ ভর্তি করেছিলেন, সেই বয়সে আমাদের কোনো ধারণা ছিল না, কোনটা গ্রহণ আর কোনটা বর্জন করা উচিত।
কাজেই, সেই ধারণা শিশুদের দৈনন্দিন দিনলিপির অন্তর্ভুক্ত করতে সেই বিষয় জ্ঞানার্জন সর্বাগ্রে প্রয়োজন বলে আমার মনে হয়।
গ্রীন টি - আমার নিত্য সঙ্গী! |
---|
এরপর আমার তালিকাভুক্ত করবো
খারাপ সবসময় আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দু, আর তাই আমরা ভালোর পরিবর্তে সহজেই আকৃষ্ট হয়ে যাই তার দিকে!
লুকিয়ে ফোন দেখা, সময় মতো খাবার না খাওয়া, অস্বাস্থ্যকর খাবারের প্রতি বাড়তি আকর্ষণ, এবং সর্বোপরি খাবারে বাছ!
এটা খাই না! ওটা আমার পছন্দ নয়, ইত্যাদি।
এইদিক থেকে আমার বাবা ভীষণ শক্ত ছিলেন, কাজেই আমি সব খেতে শিখেছি তার শিক্ষায় নিজেকে শিক্ষিত করে।
বাবা বলতেন, যে জিনিষ জিভের পছন্দ নয়, সেটি আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য উপকারী আর যেটি জিভ পছন্দ করে অধিক খাবার স্বাস্থ্যের জন্য ক্ষতিকারক!
এই যে জ্ঞান সেটি ওই সময় আমার পক্ষে শেখা সম্ভব নয়, তাই সুস্বাস্থ্যের অধিকারী হতে কি কি করণীয় সেই সম্পর্কে জ্ঞান অর্জন এর প্রয়োজনীয়তা সর্বাগ্রে।
একদম শেষে রাখবো
জীবনে লক্ষ্য থাকবে এবং সেই লক্ষ্যে পৌঁছানোর জেদ, তবে উভয়ক্ষেত্রেই সর্বাগ্রে নিজেকে সঠিক জ্ঞানে শিক্ষিত করে, স্বাস্থ্যকে গুরুত্ব দিয়ে এগিয়ে যেতে হবে।
দিদি আপনার পোস্টটি সত্যিই অত্যন্ত মূল্যবান এবং অনুপ্রেরণামূলক। নতুন বছরে সুস্থ জীবনযাত্রা শুরু করার জন্য যে দিকনির্দেশনাগুলো দিয়েছেন, সবার জন্য সেগুলো খুবই কার্যকর।
বিশেষ করে সকালের রুটিন, ডিটক্স ড্রিঙ্ক, এবং নিয়মিত শরীরচর্চার উপর আপনার জোর দেওয়াটা সত্যি প্রশংসার যোগ্য। এছাড়া শিশুদের স্বাস্থ্য এবং মোবাইল আসক্তির নেতিবাচক প্রভাব নিয়েও আপনার পর্যবেক্ষণ সত্যিই ভাবার মতো।
স্বাস্থ্য, জ্ঞান, এবং ঐশ্বর্যকে জীবনের প্রধান স্তম্ভ হিসেবে তুলে ধরার চিন্তাধারাটি নতুন বছরের জন্য সবার প্রেরণা হতে পারে। ধন্যবাদ, দিদি এমন একটি তথ্যসমৃদ্ধ এবং সুন্দর পোস্ট আমাদের উপহার দেওয়ার জন্য।