এবিবি-ফান প্রশ্ন-৫৩ || আজকে হবে পদার্থ বিদ্যা
আমার বাংলা ব্লগের নতুন উদ্যোগ- এবিবি-ফান এ সবাইকে স্বাগতম জানাচ্ছি। এটা সম্পূর্ণ ভিন্নধর্মী একটি উদ্যোগ, শুধুমাত্র ভিন্নভাবে কিছু বিষয় নিয়ে আনন্দ উপভোগ করার জন্যই করা হয়েছে। বিষয়টি যেন আরো বেশী আকর্ষণীয় হয়ে উঠে সেই জন্য প্রতিদিন পাঁচজনকে $২.০০ ডলার করে মোট $১০.০০ ডলার এর ভোট দেয়া হবে। তবে অবশ্যই যারা নিয়মগুলো মেনে এই উদ্যোগের সাথে সংযুক্ত হতে হবে।
এবিবি-ফান এর মাধ্যমে প্রতিদিন একটি প্রশ্ন শেয়ার করা হবে, বাস্তব বিষয় নিয়ে যা প্রতিনিয়ত আমরা আমাদের চারপাশে দেখে থাকি। তারপর সে প্রশ্নের উত্তরটি একটু ভিন্নভাবে দিতে হবে। আমরা প্রশ্নটির সঠিক উত্তর জানতে আগ্রহী নই কিংবা সঠিক উত্তরটি জানতে চাই না। বরং প্রশ্নটির ভিন্ন ধরনের এবং মজার কিছু উত্তর জানতে চাই। সুতরাং যে প্রশ্ন করা হবে, সেই প্রশ্ন সম্পর্কে আপনার নিজের ক্রিয়েটিভিটি, সৃজনশীলতা এবং মজার চিন্তা ভাবনা জানাতে হবে, যার ক্রিয়েটিভিটি যত বেশী আকর্ষণীয় ও মজার হবে, সে বিজয়ী হওয়ার ততো বেশী সম্ভাবনা তৈরী করতে পারবে। যেমন, প্রশ্ন করা হলো আকাশের রং কেন নীল? উত্তরগুলো এই রকম হতে পারে, আকাশের বউয়ের মন খারাপ, আকাশের বান্ধবীর পছন্দের রং নীল, এই রকম মজার মজার নানা ধরনের উত্তর দিতে পারবেন আপনারা। আশা করছি সকলের অংশগ্রহণে উদ্যোগটি সফলতা পাবে।
আজকের প্রশ্নঃ
পদার্থ বিদ্যায় একটা গতিশীল গাড়ি আরেকটা স্থিতিশীল গাড়িকে হুদাই ধাক্কা মারে কেন?
প্রশ্নকারীঃ
প্রশ্নকারীর অভিমতঃ
যেটা জানি সেটা বলবো না , তবে আপনারা কি জানেন সেইটা জানতে ভীষণ ইচ্ছুক ?
অংশগ্রহণের নিয়মাবলীঃ
- উত্তরটি সর্বোচ্চ ৫০ শব্দের মাধ্যমে দিতে হবে।
- উত্তর বা কমেন্টটি এডিট করা যাবে না।
- একজন ইউজার শুধুমাত্র একবারই উত্তর দিতে পারবে।
- অন্যের উত্তর কপি করা যাবে না।
- উত্তর/কমেন্টটি অবশ্যই মজার হতে হবে।
- এডাল্ট উত্তর/কমেন্ট দেয়া যাবে না।
- পোষ্টটি অবশ্যই রিস্টিম করতে হবে।
ধন্যবাদ সবাইকে।
আমার বাংলা ব্লগের ডিসকর্ডে জয়েন করুনঃ | ডিসকর্ড লিংক |
---|
গতিশীল গাড়িটার ছিলো ব্রেকের সমস্যা। গাড়ি থামাতে হবে তাই উপায় না পেয়ে সোজা স্থিতিশীল গাড়িতে ধাক্কা মারে।
একদম চিন্তাশীল উত্তর দিয়েছেন দাদা ভালো লাগলো।
ব্রেকের সমস্যা তুমি কি করে বুঝলে দাদা। ড্রাইভারও তো খারাপ হতে পারে। হা হা হা...
পদার্থ বিদ্যায় একটা গতিশীল গাড়ি আরেকটা স্থিতিশীল গাড়িকে হুদাই ধাক্কা মারে কেন?
পদার্থ বিদ্যা চায় নি যে, দুনিয়ায় শান্তি বিরাজ করুক, তাই পদার্থবিদ্যা গতিশীল গাড়িকে এই কুটনামি বুদ্ধিটা দিয়েছেন।
গতিশীল গাড়ি টি আগেকার দিনের মুভি প্রচুর দেখত যেখানে নাইকার সাথে নায়ক ধাক্কা খেলেই প্রেম হত।তাই বেচারা পার্টনার পাবার আশায় ধাক্কা মারে।
অনেক মজাদার একটি উত্তর দিয়েছেন ভালো লাগলো আপনার উত্তরটি ধন্যবাদ আপনাকে ভালো থাকবেন সর্বদা
অনেক ধন্যবাদ ভাইয়া।
যেমন চুপচাপ মানুষকে শয়তান লোকেরা বেশি খোঁচা মেরে মজা পায় তেমনি গতিশীল শয়তান গাড়িটা স্থিতিশীল চুপচাপ ভদ্র গাড়িকে হুদাই ধাক্কা দিয়ে খোঁচা মেরে মজা পায়।
মানুষ যেমন শান্ত মানুষের পিছনে কাঠি করতে ভালো লাগে, তাই মানুষের দেখাদেখি গাড়ির ও শখ হয় একটু স্থির গাড়ির পিছনে কাঠি করতে। আর এটাই হলো পদার্থবিদ্যার বহির্ভূত শয়তান বিদ্যা।
বাঙ্গালীদের সাথে থাকতে থাকতে গাড়িও ধাক্কা মারা শিখে গেছে। অন্য একটি গাড়ি শান্তিতে থাকুক এটা গাড়িও চায় না।😅😅
বাংলাদেশের গাড়িগুলোর ধাক্কাধাক্কি সম্পর্ক একদম ঠিক বলেছেন আপু।
ওরে বাঙালিরে পদার্থ বিদ্যর ফর্মুলাও পরিবর্তন করে দিয়েছে হা হা হা
বাঙালিরা ফর্মুলা আবিষ্কার করে।😅😅
কারন গতিশীল গাড়িটির লেজ কাটা ছিল তাই স্থিতিশীল গাড়ির ভালো লেজ কাটার জন্যই ধাক্কা মারে। 🤣 🤣তাছাড়া বর্তমান যুগে কেউ ভদ্র ,সভ্য এবং স্থির জিনিসকে পছন্দ করেন না এইজন্য যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে চলার জন্য গতিশীল গাড়ি স্থিতিশীল গাড়িকে ধাক্কা মেরে অসভ্য করে তোলে।
বেশি গতিশীল এবং একদম স্থির দুটোই অসামঞ্জস্য সেজন্যই ধাক্কা মারার সম্পর্ক। 🤩🤩
হুম, যুক্তি আছে।হি হি
যুগের সাথে তালমিলিয়ে চলা শিখতে হবে তো।
তাতে কে অসভ্য হলো কি এসে যায় !!
একদম ভাইয়া👍,যুগটাই এমন।
মানুষ হিসেবে আমাদের ধাক্কাধাক্কি করা স্বভাবে পরিণত হয়েছে। আর যেহেতু মানুষ গাড়ি চালাই, তাই গাড়ি ও মানুষের কাছে থেকে শিখেছে,তাই অন্য গাড়ি দেখলে ধাক্কা দিতে ইচ্ছা করে।
বাস্তবিক সময়ের সুন্দর একটি উদাহরণ আপনার কাছ থেকে পেলাম ভাই।
হা হা হা আমাদের স্বভাবের প্রতিফলন ভালোই বলেছেন।
এতেই তো প্রমাণিত হয় কারো ভালো কারো সহ্য হয়না। বেচারা স্থিতিশীল গাড়ি একটু জিরোচ্ছিলো। কিন্তু গতিশীল গাড়ির তা সহ্য হলোনা। তাই ঢাক্কা মেরে বসলো।
বাহ অনেক চমৎকার উত্তর দিয়েছেন হাসতে হাসতে পেট ব্যাথা হয়ে গেল ধন্যবাদ
এর মাধ্যমে তিনি জানান দেয় যে স্থির থাকার সময় নেই গতিশীল হও হাহাহা।
আসলেই অন্যকে খোঁচা মারা কি দরকার।
সবলরা দুর্বলদের আক্রমন করে নিজের বড়ত্বকে প্রমান করার জন্য। এটাই হয়ে আসছে এখন অব্দি। তাই পদার্থ বিদ্যা ও এর থেকে পিছিয়ে নেই। বুঝতে হবে ভাইয়া। 🤣