এবিবি ফান প্রশ্ন- ৩১৭ | গোসল করতে বাথরুমে গেলেই নিজেকে.....?
আমার বাংলা ব্লগের নতুন উদ্যোগ- এবিবি-ফান এ সবাইকে স্বাগতম জানাচ্ছি। এটা সম্পূর্ণ ভিন্নধর্মী একটি উদ্যোগ, শুধুমাত্র ভিন্নভাবে কিছু বিষয় নিয়ে আনন্দ উপভোগ করার জন্যই করা হয়েছে। বিষয়টি যেন আরো বেশী আকর্ষণীয় হয়ে উঠে সেই জন্য প্রতিদিন পাঁচজনকে $২.০০ ডলার করে মোট $১০.০০ ডলার এর ভোট দেয়া হবে। তবে অবশ্যই যারা নিয়মগুলো মেনে এই উদ্যোগের সাথে সংযুক্ত হতে হবে।
এবিবি-ফান এর মাধ্যমে প্রতিদিন একটি প্রশ্ন শেয়ার করা হবে, বাস্তব বিষয় নিয়ে যা প্রতিনিয়ত আমরা আমাদের চারপাশে দেখে থাকি। তারপর সে প্রশ্নের উত্তরটি একটু ভিন্নভাবে দিতে হবে। আমরা প্রশ্নটির সঠিক উত্তর জানতে আগ্রহী নই কিংবা সঠিক উত্তরটি জানতে চাই না। বরং প্রশ্নটির ভিন্ন ধরনের এবং মজার কিছু উত্তর জানতে চাই। সুতরাং যে প্রশ্ন করা হবে, সেই প্রশ্ন সম্পর্কে আপনার নিজের ক্রিয়েটিভিটি, সৃজনশীলতা এবং মজার চিন্তা ভাবনা জানাতে হবে, যার ক্রিয়েটিভিটি যত বেশী আকর্ষণীয় ও মজার হবে, সে বিজয়ী হওয়ার ততো বেশী সম্ভাবনা তৈরী করতে পারবে। যেমন, প্রশ্ন করা হলো আকাশের রং কেন নীল? উত্তরগুলো এই রকম হতে পারে, আকাশের বউয়ের মন খারাপ, আকাশের বান্ধবীর পছন্দের রং নীল, এই রকম মজার মজার নানা ধরনের উত্তর দিতে পারবেন আপনারা। আশা করছি সকলের অংশগ্রহণে উদ্যোগটি সফলতা পাবে।
আজকের প্রশ্নঃ
গোসল করতে বাথরুমে গেলেই নিজেকে গায়ক মনে হয় কেন??
প্রশ্নকারীঃ
প্রশ্নকারীর অভিমতঃ
আমার মনে হয় সংসার জীবনের সকল চিন্তা ভাবনা একমাত্র বাথরুমে গোসল করতে গেলেই যেন দূর হয়ে যায়। তাই প্যারা মুক্ত মনে গান বের হয় এবং নিজেকে গায়ক মনে হয়।আপনাদের কি মনে হয়?
অংশগ্রহণের নিয়মাবলীঃ
- উত্তরটি সর্বোচ্চ ৫০ শব্দের মাধ্যমে দিতে হবে।
- একজন ইউজার শুধুমাত্র একবারই উত্তর দিতে পারবে।
- অন্যের উত্তর কপি করা যাবে না।
- উত্তর/কমেন্টটি অবশ্যই উপরের কবিতার সাথে সামঞ্জস্য রেখে করতে হবে।
- এডাল্ট উত্তর/কমেন্ট দেয়া যাবে না।
- পোষ্টটি অবশ্যই রিস্টিম করতে হবে।
ধন্যবাদ সবাইকে।
আমার বাংলা ব্লগের ডিসকর্ডে জয়েন করুনঃ | ডিসকর্ড লিংক |
---|
ত্যাগেই প্রকৃত সুখ!
বাথরুম ই ত্যাগের প্রকৃত জায়গা।
আর মনে সুখ থাকলেই মুখে গান আসে। বাথরুমে গেলেই মনে সুখ চলে আসে আর সুখেই গান। তাছাড়া বাথরুম এমন একটা জায়গা যেখানে লজ্জা সরম নাই, তাই সুর যেমনই হোক নিজেকে গায়ক মনে হয়।
বাথরুম জায়গা টাই প্রতিভা বিকাশের জায়গা।বাথরুমে গেলে খালি গান নয়,আরো কতো মহান চিন্তা চেতনা যে বের হয় তার ইয়ত্তা নেই। এমনি এই মহৎ কমেন্ট টাও বাথরুমে বসেই করছি। তাই জায়গার গুণেই নিজেকে গায়ক মনে হয়,মনে আলাদা জোর আর গলায় সুর চলে আসে। সেই সাথে বালতি,মগ বদনার মত নির্বাক শ্রোতা যারা গান বেসুরো হলেও ধোলাই দিতে পারবে না।তাই মনে আলাদা কনফিডেন্স চলে আসে। তাই বাথরুমে গেলেই নিজেকে সিঙ্গার মনে হয়।
সত্যি বলেছেন দাদা বাথরুমের সব জড়বস্তুগুলো নির্বাক শ্রোতা। আর বাথরুমে গেলে মাঝেমধ্যে নিউটন অথবা আইনস্টাইনের পর্যায়ে নিয়ে যেতে ইচ্ছা করে নিজেকে।
হাহাহা। আমি তো নিউটন হয়েই যাই।ধন্যবাদ দাদা।
নিজের প্রতিভা বিকশিত করার জন্য হলেও একটি জায়গার দরকার। আর বাথরুমটাই হলো একমাত্র নিরাপদ জায়গা যেখানে গান গাইলে দর্শকদের ডিম ছোড়ার অপশন থাকবে না।
আমার মনে হয় বাথরুমে গোসল করতে ঢুকে যখন গান ধরি ঘরে থাকা অন্যেরা আমার গান হয়তো শুনে না ।কেন যানি বাথরুমে ঢুকলেই প্রতিভা খুব বেশি বিকাশ পায় তখন। আর বুঝিনা তখন কেন যে নিজেকে এত বড় গায়িকা মনে হয়। তবে যেটাই হোক তখন কিন্তু অনেকটা রিলাক্স অনুভূতি আসে।
বাথরুম হলো শান্তির জায়গা। আর এই শান্তির সাথে বাথরুমের চারদেয়ালে নিজের কন্ঠস্বরের প্রতিফলন একটা অদ্ভুত অনুভুতি তৈরি হয়। বেসুরো গলায় কেউ যদি গান গাইতে থাকে, তাহলেও সুরেলা প্রতিধ্বনি তৈরি হয়। যেটা নিঃসন্দেহে নিজেকে গায়ক হিসেবে মনে করার মতো আনন্দের ব্যাপার 😀
এটা একদম ঠিক বলেছেন ভাইয়া বাথরুমের মধ্যে কেউ যদি গান করে তার কন্ঠটাও বেশ সুন্দর লাগে। তাইতো সবাই বাথরুম সিঙ্গার হতে চায়।
বেসিরো গলায় গানও নিজের কাছে অনেক ভাল মনে হয়
।ঠিক বলেছেন।
কারণ পাগলের সুখ মনে মনে আর গোসলের সুখ বাথরুমে সেজন্য গান গাইতে মন চায়। 😝
এটা একদম ঠিক বলেছেন ভাইয়া পাগলের সুখ মনে মনে। তাই বাথরুমটা একেবারে সঠিক জায়গা গান গাওয়ার।
অসাধারণ বলেছেন ভাই
কারন সবচেয়ে শান্তি এবং ফাঁকি দেওয়ার জায়গা
হলো বাথরুম।যেখানে গেলেই নিজের স্বাধীনতা
সম্পূর্ণ হাসিল করা যায় চার দেওয়ালের মাঝে, আর স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলে হাফ ছেড়ে বাঁচাও যায়। এইজন্য গোসল করতে বাথরুমে গেলেই নিজেকে গায়িকা বলে মনে হয়।।
আসলেই বাথরুমে গেলে স্বাধীনতা বেশি পাওয়া যায়। কথাটা ঠিকই বলেছেন।
ছোট্ট একটা জায়গা কিন্তু স্বাধীনতা অনেক বেশি থাকে বাথরুমে। যেটা পৃথিবীর অন্য কোথাও পাওয়া যায় না। একদম সঠিক কথা বলেছেন দিদি।
বাথরুম মানেই সেই আরাম সেই শান্তি। বাথরুম মানব জীবনের একটা অন্যতম আরাম প্রিয় জায়গা। যেখানে মানুষের সারা দিনের ক্লান্তি, ময়লা, দূর হয়ে যায়। বাথরুমে পানি দিয়ে যে রকম সারাদিনের ক্লান্তি দূর করে। সেরকম বাথরুমে গান গেয়ে মানুষের মনের ক্লান্তি টাও দূর করে নেয়।আর এই মনের ক্লান্তি দূর করার জন্যই মানুষ বাথরুমে মনের আনন্দে গান গেয়ে সকল যন্ত্রণা ভুলে থাকে।
আসলেই বাথরুমে গেলে মনের ক্রান্তি দূর হয়ে যাওয়ার। আর ক্রান্তি দূর হওয়াতে মন থেকে যেন গান বেড় হয়।আর নিজেকে শিল্পী শিল্পী মনে হয় দারুন বলেছেন।
গানের গলার যা অবস্থা আমাদের, এই সুর নিয়ে বাইরে গান করতে গেলে লোকজন বিরক্ত হয়ে মারতে আসবে। যার কারণে গান গাওয়ার কোন সাহস পায় না।মনকি কুকুরও বিরক্ত হয়ে তাড়া করতে পারে। আর বাথরুমে গেলে কেউ শুনতে পাবে না, তখন নিজের গান নিজেকে শোনানোর জন্যই গান গাওয়া হয় আর নিজেকে গায়ক মনে হয়।হাহাহাহা...
ভাই মনের কথা বলেছেন, আসলে আমরা যারা এরকম শিল্পী বাথরুমে শিল্পী. তারা কখনোই বাইরে গান গাইতে পারি না।এটা আমাদের দুঃখ ও কারণ আমাদের গলার অবস্থা খুবই বাজে।
শান্তির জায়গা হচ্ছে বার্থরুম, যেখানে গেলে সকল প্রতিভা বিকশিত হয়। বিশেষ করে গানের জন্য স্টুডিও প্রয়োজন আর প্রভাবান গায়কদের কাছে তাদের স্বপ্নের স্টুডিও হলো বার্থরুম। শান্তির জায়গা গলা খুলে গান গাওয়ার মজাই আলাদা।
আসলেই সত্যি বলেছেন বাথরুমের মতো শান্তির জায়গাতেই প্রতিভা বিকশিত হয়।