এবিবি ফান প্রশ্ন- ৪৭৭ || প্রশ্ন: কোন টেকনিক অবলম্বন করলে শ্বশুরবাড়িতে বাকি জামাইদের থেকে বেশি ..
আমার বাংলা ব্লগের নতুন উদ্যোগ- এবিবি-ফান এ সবাইকে স্বাগতম জানাচ্ছি। এটা সম্পূর্ণ ভিন্নধর্মী একটি উদ্যোগ, শুধুমাত্র ভিন্নভাবে কিছু বিষয় নিয়ে আনন্দ উপভোগ করার জন্যই করা হয়েছে। বিষয়টি যেন আরো বেশী আকর্ষণীয় হয়ে উঠে সেই জন্য প্রতিদিন পাঁচজনকে $২.০০ ডলার করে মোট $১০.০০ ডলার এর ভোট দেয়া হবে। তবে অবশ্যই যারা নিয়মগুলো মেনে এই উদ্যোগের সাথে সংযুক্ত হতে হবে।
এবিবি-ফান এর মাধ্যমে প্রতিদিন একটি প্রশ্ন শেয়ার করা হবে, বাস্তব বিষয় নিয়ে যা প্রতিনিয়ত আমরা আমাদের চারপাশে দেখে থাকি। তারপর সে প্রশ্নের উত্তরটি একটু ভিন্নভাবে দিতে হবে। আমরা প্রশ্নটির সঠিক উত্তর জানতে আগ্রহী নই কিংবা সঠিক উত্তরটি জানতে চাই না। বরং প্রশ্নটির ভিন্ন ধরনের এবং মজার কিছু উত্তর জানতে চাই। সুতরাং যে প্রশ্ন করা হবে, সেই প্রশ্ন সম্পর্কে আপনার নিজের ক্রিয়েটিভিটি, সৃজনশীলতা এবং মজার চিন্তা ভাবনা জানাতে হবে, যার ক্রিয়েটিভিটি যত বেশী আকর্ষণীয় ও মজার হবে, সে বিজয়ী হওয়ার ততো বেশী সম্ভাবনা তৈরী করতে পারবে। যেমন, প্রশ্ন করা হলো আকাশের রং কেন নীল? উত্তরগুলো এই রকম হতে পারে, আকাশের বউয়ের মন খারাপ, আকাশের বান্ধবীর পছন্দের রং নীল, এই রকম মজার মজার নানা ধরনের উত্তর দিতে পারবেন আপনারা। আশা করছি সকলের অংশগ্রহণে উদ্যোগটি সফলতা পাবে।
আজকের প্রশ্নঃ
কোন টেকনিক অবলম্বন করলে শ্বশুরবাড়িতে বাকি জামাইদের থেকে বেশি আদর যত্ন পাওয়া যাবে?
প্রশ্নকারীঃ
প্রশ্নকারীর অভিমতঃ
এই বিষয়ে আমার অভিজ্ঞতা শূন্য। কারণ এখনো বিয়ে করিনি। তাই অভিজ্ঞদের পরামর্শ জানতে চাচ্ছি।
অংশগ্রহণের নিয়মাবলীঃ
- উত্তরটি সর্বোচ্চ ৫০ শব্দের মাধ্যমে দিতে হবে।
- একজন ইউজার শুধুমাত্র একবারই উত্তর দিতে পারবে।
- অন্যের উত্তর কপি করা যাবে না।
- উত্তর/কমেন্টটি অবশ্যই উপরের কবিতার সাথে সামঞ্জস্য রেখে করতে হবে।
- এডাল্ট উত্তর/কমেন্ট দেয়া যাবে না।
- পোষ্টটি অবশ্যই রিস্টিম করতে হবে।
ধন্যবাদ সবাইকে।
আমার বাংলা ব্লগের ডিসকর্ডে জয়েন করুনঃ | ডিসকর্ড লিংক |
---|
বেশি কিছু না,শুধুমাত্র প্রত্যেকবার হাঁড়ি ভর্তি মিষ্টি আর হাতে বড় একটি রুই/কাতলা মাছ ঝুলিয়ে নিয়ে গেলেই শ্বশুরবাড়িতে বাকি জামাইদের থেকে বেশি আদর যত্ন পাওয়া যাবে।মনে হচ্ছে ভাইয়ার অনেকগুলো শালী রয়েছে তাই ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা করেই পরামর্শ চাইছেন।☺️☺️
0.00 SBD,
0.00 STEEM,
0.00 SP
এটা তো একেবারেই সিম্পল। শ্বশুর বাড়িতে বেশি বেশি গিফট নিয়ে যেতে হবে সবার জন্য। তাছাড়া ট্রাক ভরে ভরে বিভিন্ন ধরনের ফ্রুটস নিয়ে যেতে হবে। তাহলে দেখবেন আদর কাকে বলে। শুধু শ্বশুর বাড়ির লোকজন না,বরং শ্বশুর বাড়ির প্রতিবেশীরাও আদর যত্ন করা শুরু করবে😂😂।
তারপর দেখবেন বউয়ের সংখ্যা ও বেড়েছে। 😄
বাড়লে বাড়ুক ভাই,এসবিডি চলে আসতেছে। সুতরাং কোনো টেনশন নেই হা হা হা।
ভাবি জানে ব্যাপারটা?
আরে সবকিছু বলতে হয় নাকি হা হা হা।
আমার তো মনে হয় ফ্রুটস এর থেকে আলু, পেঁয়াজ এগুলো বাজার করে নিয়ে গেলে বেশি ভালো হবে আর তারা খুশি হবে🤭🤣।
আলু পেঁয়াজ বোনাস হিসেবে নিলে আরও বেশি খুশি হবে হা হা হা।
ট্রাক ভরে ফ্রুট আর এত এত গিফট কিনতে গেলে তো আমার উপার্জিত সম্পদ সহ বাবার সম্পদ সহ বিক্রি করে ফেলতে হবে ভাই। সেহেতু আমার হাতে লাঠি আর ভাঙ্গা প্লেট উঠে যাবে😀😀।
আরে ভাই শ্বশুরের টাকা সম্পদ আছে তো। এতো টেনশন করেন কেনো হা হা হা।
বউ যদি আপনার উপর রাজি থাকে তাহলে পরবর্তীতে ধন-সম্পদ উপার্জন আরো বেশি করতে পারবেন।
আপনার যুক্তিগুলো কিন্তু ভালই লাগলো।
ঠিক বলেছেন ভাই।
ভাই একেবারে বাস্তব কথা বলেছেন।
এমন ঘটনা ঘটিয়েছেন তাহলে 😁
আমি সুযোগ পাইনি ভাই। আমার ওয়াইফ এর ভাই বোন নেই তো। তাই আমি সেই লেভেলের আদর যত্ন এমনিতেই পাই। তবে যাদের দরকার, তারা কিন্তু এই টেকনিক ফলো করতে পারে হা হা হা।
ট্রাক ভরে গিফট নিতে নিতে শেষে দেখবেন পকেট একদম ফাঁকা হয়ে গেছে ভাইয়া। এরপর তো শ্বশুরবাড়িতে ঘর জামাই থাকতে হবে।
প্রথম প্রথম শ্বশুরবাড়িতে বড় বড় মাছ ইনভেস্ট করে তাদের নজরে আসতে হবে, এর পর এই ইনভেস্টের ইন্টারেস্ট সারাজীবন পাবেন আদরযত্নে, কিন্তু আপনি তো ইনভেস্ট করতে পারবেন না কারণ আপনার শ্বশুরবাড়ি নাই 😁😁
আপনার যুক্তি অসাধারণ প্রয়োগ করে চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে।
বড় বড় মাছ ইনভেস্ট করতে গিয়ে শেষে দেখবেন পকেটের ইনভেস্টমেন্ট শূন্য হয়ে গেছে। তখন তো লোন করতে হবে। 😆
এ যা! পকেটের কথা তো চিন্তা করিনাই 🤭🤭
প্রতিবার শ্বশুর বাড়িতে গেলে আসার সময় শ্বশুর-শাশুড়িকে বেশি বেশি করে টাকা দিয়ে আসবেন😂😅। আর যাওয়ার সময় ও অনেক অনেক বাজার করে নিয়ে যাবেন। দেখবেন আপনার থেকে আদর যত্ন আর কাউকেই করবে না। আর কয়েকদিন পরপর যাওয়ার জন্য বলবে 😁🤣।
তারমানে সবকিছুই ব্যাগ ভরার উপর। ডিপেন্ড করছে 😂
শালিকা থাকলে তার সাথে সুসম্পর্ক রাখুন। ব্যাস আর কিছু লাগবে না। দেখুন আদর যত্ন কাকে বলে....😉🤪
তাহলে কি বউয়ের থেকে শালিকা বেশি আদর যত্ন করে নাকি ভাই🤔🤔।
আয় হায় 😂😂
শালিরে পটায়া ফেলছেন তাহলে
আপনার কপালে নির্ঘাত দুঃখ আছে ভাইয়া। শেষ পর্যন্ত দেখবেন একূল ওকূল দুকূল হারাবেন। 😆
এই প্রশ্নের উত্তর দিতে না পেরে মনে হচ্ছে বিয়ে না করে ঠকেই গেলাম হা হা হা।
আসেন ভাই বুক মিলাই কারণ আমিও আপনার মতই হতভাগা 💔❤️🔥।
আমাদেরকে দাওয়াত দেওয়ার জন্য হলেও তাড়াতাড়ি বিয়েটা করে ফেলেন ভাইয়া। একদিকে যেমন অভিজ্ঞতা অর্জন করবেন অন্যদিকে আমরা দাওয়াত তাড়াতাড়ি পাবো।
টেকনিক তো একদম সহজ। শাশুড়ি মায়ের সাথে ভালো সম্পর্ক করতে হবে এবং সারাক্ষণ আম্মা আম্মা বলে ডাকতে হবে। তাহলে শ্বশুর বাড়িতে ভালই আদর যত্ন অন্য জামাই থেকে পাওয়া যাবে। আর বেশি দিন তাদের বাড়িতে থাকা যাবে না মাঝে মাঝে গিয়ে থাকতে হবে।
শাশুড়ির সাথে ভালো সম্পর্ক থাকলে আদর যত্নের কোন অভাব থাকে না ভাই।
কোন টেকনিক অবলম্বন করলে শ্বশুরবাড়িতে বাকি জামাইদের থেকে বেশি আদর যত্ন পাওয়া যাবে?
শ্বশুরবাড়িতে বাকি জামাইদের থেকে বেশি আদর যত্ন পাওয়া যাবে তা হলো যে কোন উপায়ে শাশুড়ির মন জয় করার জন্য তার মেয়ে খুব ভালো আছে তার সুখ শান্তির জন্য কোন কমতি নেই এমন কথা বলতে হবে। বিশেষ করে যদি জামাই বউকে দিয়ে তার মায়ের কাছে এমন কথা বলাতে হবে তাহলে অবশ্যই শ্বশুরবাড়িতে বাকি জামাইদের থেকে বেশি আদর যত্ন পাওয়া যাবে😁😄।
শ্বশুরবাড়ির সবাই চাই যেন তার মেয়ে ভালো থাকে। মেয়ে যদি ভালো না থাকে অনেক রকম মাছ, মাংস, ফলমূল নিলেও মেয়ে যদি একবার বলে আমি তাদের বাড়িতে সুখে ছিলাম না তাহলে সব কিছু বৃথা হয়ে যাবে। তাই যে কোন উপায়ে বউকে রাজি করাতে হবে যেন সে সবার কাছে বলে আমি জামাই বাড়িতে খুব ভালো ছিলাম। তাহলে শাশুড়ি বেশ খুশি হবে শ্বশুরবাড়িতে বাকি জামাইদের থেকে বেশি আদর যত্ন পাওয়া যাবে😆😁😁।
এ ব্যাপারে বিবাহিতরা বলতে পারবে সুন্দর করে। আমরা তো এখনো শ্বশুর বাড়িতে যাওয়ার সুযোগই হয়নি 😂
শ্বশুড় বাড়িতে বিয়ে না করলেই বাকি জামাইদের থেকে বেশি সম্মান পাবেন। আমি এক বাড়িতে টিউশন করাই, সেখানে জামাই এর থেকে বেশি আদর পাই। জানিনা ভবিষ্যতে জামাই বানানোর জন্যই করে কিনা।তবে আমিও চালাক,আদর টুকুই চাই,জামাই হতে নয়। তাই বাকি জামাইদের থেকে বেশি চাইলে শ্বশুড় বাড়িতে বিয়ে করা থেকে বিরত থাকুন।😁😁🤘
আপনি তো দেখছি মনে মনে অনেক দূর এগিয়ে গিয়েছেন। আমি তো ভাবছি বিয়ে না করলে শ্বশুর বাড়িটা হবে কিভাবে।
ভাই সাবধানে থাকবেন। আপনার মনের কথা মুখ ফসকে বের হয়ে গেলে, কমপক্ষে তিন মাস হাসপাতালে কাটাতে হবে,হা হা হা।😂
আরে ভাই এত পাগল নাকি আমি? পড়া বাদে আমি আর কিচ্ছুটি মুখ দিয়ে বের করি না।
এক সময় টিউশনিতে আমাকেও এরকম খেতে দিত। কিন্তু বাসায় যেয়ে এরকম পড়ানোটা কেমন যেন লাগে এজন্যই ছেড়ে দিয়েছিলাম ভাই। তবে আদর যত্ন ভালোই করে এটা অস্বীকার করব না 😀।
পেটের দায়ে পড়ানো ভাই,তাই বাড়ি গিয়ে পড়াই। নিজেকে কোন কিছুতে জড়াই না। কোন সমস্যা হয়না।
বিয়ে না করে টিউশনি করিয়ে তাদের বাড়িতে আপনি জামাই থেকে বেশি আদর পান। তাহলে তো ভাই আপনি অনেক দূর এগিয়ে গেলেন।
চালিয়ে যান ভাই, সুযোগ হাতছাড়া করা যাবে না।
না ভাই।ছাত্রীর সাথে আগাইলে পড়ে আর টিউশন জুটবে না।😆
গোপন কথা ফাঁস করে দিলেন ভাইয়া। শেষে দেখবেন আবার সেই বাড়ির জামাই না হয়ে যান। আগে থেকে যেহেতু জামাই আদর শুরু হয়ে গেছে।
পাগল নাকি,সেই লক্ষণ শুরু হলেই লেজ গুটিয়ে পালাবো।আর আমার গার্লফ্রেন্ড যে ডেঞ্জারাস,ছাত্রীর পুরা বাড়িকে একাই বেধে রাখবে।😆