এবিবি ফান প্রশ্ন- ৪৭৮ |সর্দি-কাশির উপর কখনো প্রতিশোধ....
আমার বাংলা ব্লগের নতুন উদ্যোগ- এবিবি-ফান এ সবাইকে স্বাগতম জানাচ্ছি। এটা সম্পূর্ণ ভিন্নধর্মী একটি উদ্যোগ, শুধুমাত্র ভিন্নভাবে কিছু বিষয় নিয়ে আনন্দ উপভোগ করার জন্যই করা হয়েছে। বিষয়টি যেন আরো বেশী আকর্ষণীয় হয়ে উঠে সেই জন্য প্রতিদিন পাঁচজনকে $২.০০ ডলার করে মোট $১০.০০ ডলার এর ভোট দেয়া হবে। তবে অবশ্যই যারা নিয়মগুলো মেনে এই উদ্যোগের সাথে সংযুক্ত হতে হবে।
এবিবি-ফান এর মাধ্যমে প্রতিদিন একটি প্রশ্ন শেয়ার করা হবে, বাস্তব বিষয় নিয়ে যা প্রতিনিয়ত আমরা আমাদের চারপাশে দেখে থাকি। তারপর সে প্রশ্নের উত্তরটি একটু ভিন্নভাবে দিতে হবে। আমরা প্রশ্নটির সঠিক উত্তর জানতে আগ্রহী নই কিংবা সঠিক উত্তরটি জানতে চাই না। বরং প্রশ্নটির ভিন্ন ধরনের এবং মজার কিছু উত্তর জানতে চাই। সুতরাং যে প্রশ্ন করা হবে, সেই প্রশ্ন সম্পর্কে আপনার নিজের ক্রিয়েটিভিটি, সৃজনশীলতা এবং মজার চিন্তা ভাবনা জানাতে হবে, যার ক্রিয়েটিভিটি যত বেশী আকর্ষণীয় ও মজার হবে, সে বিজয়ী হওয়ার ততো বেশী সম্ভাবনা তৈরী করতে পারবে। যেমন, প্রশ্ন করা হলো আকাশের রং কেন নীল? উত্তরগুলো এই রকম হতে পারে, আকাশের বউয়ের মন খারাপ, আকাশের বান্ধবীর পছন্দের রং নীল, এই রকম মজার মজার নানা ধরনের উত্তর দিতে পারবেন আপনারা। আশা করছি সকলের অংশগ্রহণে উদ্যোগটি সফলতা পাবে।
আজকের প্রশ্নঃ
সর্দি-কাশির উপর কখনো প্রতিশোধ নিতে পারলে সে প্রতিশোধ কি হবে?
প্রশ্নকারীঃ
প্রশ্নকারীর অভিমতঃ
আমি তো কি যে করতাম নিজেও জানি না!
অংশগ্রহণের নিয়মাবলীঃ
- উত্তরটি সর্বোচ্চ ৫০ শব্দের মাধ্যমে দিতে হবে।
- একজন ইউজার শুধুমাত্র একবারই উত্তর দিতে পারবে।
- অন্যের উত্তর কপি করা যাবে না।
- উত্তর/কমেন্টটি অবশ্যই উপরের কবিতার সাথে সামঞ্জস্য রেখে করতে হবে।
- এডাল্ট উত্তর/কমেন্ট দেয়া যাবে না।
- পোষ্টটি অবশ্যই রিস্টিম করতে হবে।
ধন্যবাদ সবাইকে।
আমার বাংলা ব্লগের ডিসকর্ডে জয়েন করুনঃ | ডিসকর্ড লিংক |
---|
আমার মতে,সর্দি ও কাশির কুন্ডলিকে একত্রে জড়ো করে আগুনে পুড়িয়ে বাষ্প করে ঝাঁঝারা করে ফেলাই হবে সর্দি-কাশির উপর কঠিন প্রতিশোধ।☺️☺️
0.00 SBD,
0.00 STEEM,
0.00 SP
বিশেষ করে সর্দি কাশিতে আমার আদা বেশি খেতে হয়, আমি প্রথমত আদা খাওয়াতাম কেজি কেজি করে। তারপর ধোপার কাছে দিয়ে ধোলাই খাওয়াতাম। তারপর বলতাম আমার পিছনে সমালোচনা কারীদের নিকট থেকে ঘুরে আসার জন্য। যাতে সর্দির ঠেলায় আর কাশির ঠেলায় সমালোচনা করতে না পারে,হাহাহা।
হাহা! প্রকৃতির সিচুয়েশনের উপরে আপনি কি করে প্রতিশোধ নেবেন! যা হওয়ার তা মেনে নেন। মেনে নিলেই জীবন সুন্দর। আর নাক আছে যতদিন সর্দি থাকবে ততদিন, এটা সিম্পল 😂
আমার তো মনে হয় আপনি সর্দি অনেক বেশি পছন্দ করেন।
প্রতিশোধ সবার উপর নেওয়া যায় না আপু। সর্দি কাশি আমাদের ভালোবাসে তার বার বার আমাদের কাছেই ছুটে আসে। আর ভালোবাসার মানুষের উপর কখনও প্রতিশোধ নিতে হয় না।
ওদের এমন অনাকাঙ্ক্ষিত উপচে উঠা ভালোবাসার যন্ত্রণায় আমাদের তো টেকা মুশকিল হয়ে যায় ভাই! 😑
এত্ত ভালোবাসা কোথা থেকে আসে ভাইয়া,হিহিহি।
ভাইয়া বেশি ভালোবাসা ফেলে সর্দি-কাশির সহজে যাবে না। আর অনেকে বলে এই রোগ আপন মানুষের মত লেগে থাকে।
যদি কখনো এরকম সুযোগ আসে তাহলে সর্দি-কাশি রে পানিতে এত পরিমাণে গোসল করাবো যেন সর্দি কাশির পুনরায় সর্দি কাশি লেগে যায় হা হা হা। পরবর্তী সে বুঝতে পারবে মানুষকে কতটা বিরক্ত করছে।
সর্দি কাশিকে গোসল করালে তারা আরো শক্তিশালী হয়ে যাবে ভাই।
প্রথমে কারেন্টের শক দিতাম। তারপর দাঁত দিয়ে চিবিয়ে চিবিয়ে এক গ্লাস পানি দিয়ে খেয়ে ফেলতাম।
খেয়ে ফেললে তো আবার শরীরেই বাসা বাঁধবে আপু,হাহাহা।
আজকের প্রশ্ন দেখেই বুঝে গিয়েছিলাম এই প্রশ্ন নূর আপু করেছেন 😃। আসলে আপু,যদি এরকম সুযোগ আসে তাহলে সর্দি-কাশিকে ফ্রিজের ডিপে রেখে দিব পুরো শীতকাল জুড়ে। শীত শেষ হলে ফ্রিজ থেকে বের করে তারপর জিজ্ঞাসা করব,আমার আপ্যায়ন কেমন লাগলো?এটাই হবে সব থেকে বড় প্রতিশোধ আপু🤣🤣।
আপুকে তো এটা বেশি ভালোবাসে তাই বারবার ফিরে আসে।হাহাহা
সর্দি-কাশি থাকা অবস্থায় শীতের সকালে ট্যাংকের টগবগে ঠান্ডা পানি দিয়ে গোসল করতে হবে 🤣🤣🤣🤣🤣
দুনিয়ার যে কোনো কোণায় যার ই সর্দি কাশি হোক না কেন, সেই অনুভূতি সেই মানুষ টির না হয়ে উলটো সর্দি- কাশির নিজেরই হবে- এমন ব্যবস্থা করতাম! তখন বুঝবে সর্দি কাশি হলে আমাদের কেমন টা লাগে! সেটাই হবে উচিৎ প্রতিশোধ 😎
হাহাহা! এমন ব্যবস্থা করতে পারলে তো ভালো হতো আপু
এটা করলে কিন্তু ভালোই হতো।
সর্দি-কাশির উপর প্রতিশোধ নিতে পারলে, আমি ওদের প্যাকেট করে পাঠিয়ে দিতাম হিমালয়ের শীর্ষে, যেখানে ঠাণ্ডা বাতাসের সঙ্গে তারা তাদের ভাগ্য নিয়ে রীতিমতো যুদ্ধ করত! এক চিমটি সুপার কাশির মশলা দিয়ে পুরো আবহাওয়া নষ্ট করেই যেন তাদের কাটা-কাটির শখ মিটিয়ে ফেলতাম! 😄
আপনার মন্তব্য শুনে ভালো লাগলো আমার কাছে। তবে ভাই হিমালয়ে মানুষ যেতে চায়।