এবিবি-ফান প্রশ্ন ১৩৯ || পরীক্ষার হলে নিজের খাতার থেকে পাশের জনের খাতার উপর বেশি বিশ্বাস থাকে কেন?
আমার বাংলা ব্লগের নতুন উদ্যোগ- এবিবি-ফান এ সবাইকে স্বাগতম জানাচ্ছি। এটা সম্পূর্ণ ভিন্নধর্মী একটি উদ্যোগ, শুধুমাত্র ভিন্নভাবে কিছু বিষয় নিয়ে আনন্দ উপভোগ করার জন্যই করা হয়েছে। বিষয়টি যেন আরো বেশী আকর্ষণীয় হয়ে উঠে সেই জন্য প্রতিদিন পাঁচজনকে $২.০০ ডলার করে মোট $১০.০০ ডলার এর ভোট দেয়া হবে। তবে অবশ্যই যারা নিয়মগুলো মেনে এই উদ্যোগের সাথে সংযুক্ত হতে হবে।
এবিবি-ফান এর মাধ্যমে প্রতিদিন একটি প্রশ্ন শেয়ার করা হবে, বাস্তব বিষয় নিয়ে যা প্রতিনিয়ত আমরা আমাদের চারপাশে দেখে থাকি। তারপর সে প্রশ্নের উত্তরটি একটু ভিন্নভাবে দিতে হবে। আমরা প্রশ্নটির সঠিক উত্তর জানতে আগ্রহী নই কিংবা সঠিক উত্তরটি জানতে চাই না। বরং প্রশ্নটির ভিন্ন ধরনের এবং মজার কিছু উত্তর জানতে চাই। সুতরাং যে প্রশ্ন করা হবে, সেই প্রশ্ন সম্পর্কে আপনার নিজের ক্রিয়েটিভিটি, সৃজনশীলতা এবং মজার চিন্তা ভাবনা জানাতে হবে, যার ক্রিয়েটিভিটি যত বেশী আকর্ষণীয় ও মজার হবে, সে বিজয়ী হওয়ার ততো বেশী সম্ভাবনা তৈরী করতে পারবে। যেমন, প্রশ্ন করা হলো আকাশের রং কেন নীল? উত্তরগুলো এই রকম হতে পারে, আকাশের বউয়ের মন খারাপ, আকাশের বান্ধবীর পছন্দের রং নীল, এই রকম মজার মজার নানা ধরনের উত্তর দিতে পারবেন আপনারা। আশা করছি সকলের অংশগ্রহণে উদ্যোগটি সফলতা পাবে।
আজকের প্রশ্নঃ
পরীক্ষার হলে নিজের খাতার থেকে পাশের জনের খাতার উপর বেশি বিশ্বাস থাকে কেন?
প্রশ্নকারীঃ
প্রশ্নকারীর অভিমতঃ
নিজে পড়াশোনাকে অনেক আগেই নির্বাসন দিয়েছি তাই পড়াশোনার সাথে খুব একটা সদ্ভাব নেই। এই জন্য পাশের জনের খাতার উপর বেশি ভরসা জন্মে।
অংশগ্রহণের নিয়মাবলীঃ
- উত্তরটি সর্বোচ্চ ৫০ শব্দের মাধ্যমে দিতে হবে।
- উত্তর বা কমেন্টটি এডিট করা যাবে না।
- একজন ইউজার শুধুমাত্র একবারই উত্তর দিতে পারবে।
- অন্যের উত্তর কপি করা যাবে না।
- উত্তর/কমেন্টটি অবশ্যই মজার হতে হবে।
- এডাল্ট উত্তর/কমেন্ট দেয়া যাবে না।
- পোষ্টটি অবশ্যই রিস্টিম করতে হবে।
ধন্যবাদ সবাইকে।
আমার বাংলা ব্লগের ডিসকর্ডে জয়েন করুনঃ | ডিসকর্ড লিংক |
---|
পরীক্ষার হলে নিজের খাতার থেকে পাশের জনের খাতার উপর বেশি বিশ্বাস থাকে কারণ,
পাশের জনকে আইন্সটাইন এবং নিজেকে তখন চিন্তাবিদ মনে হয় তাই।
এত পড়ালেখা করে ডাক্তারও নিজেকে বিশ্বাস করে না। মেশিন যেটা বলে ডাক্তার সেটাই বলে। আর আমি তো একজন সাধারন মানুষ আমি তো নিজেকে বিশ্বাস করার প্রশ্নই আসে না,হি হি হি।🤣🤣🤣
পাশের জন বিদ্যার দৌড়ে বেশ এগিয়ে, তাই মাথার ব্রেন বেশি খরচ না করে তার উত্তর কপি করে দিয়ে আসলাম। ফলাফল দেয়ার পর দেখলাম সে দশ বিষয়ের মধ্যে নয়টিতে ফেল, আর আমার ফলাফল ইতিহাস হয়ে গেছে 😂
ঘরের চেয়ে পরের উপর ভরসা বেশি করে সবাই। অন্যজনের পরীক্ষার খাতা অনেকটা পাশের বাড়ির বৌদির মত। দূর থেকে দেখলে চকচকে মনে হয়।😅😅
আসলে পরীক্ষার হলে খাতা নয় আগে দেখতে হবে পাশে কে বসেছে।তারপর সুযোগ বুঝে নিজের খাতাকে অপরিচিত মনে করে পাশের জনের সঙ্গে ডেটিং মারার সুবাদে তার খাতার উপর বেশি বিশ্বাস জন্মে।
যদি আমার পাশের সিটে কোন ছেলে বসে, তাহলে ডেটিং মারব কি করে। এই ক্ষেত্রে তোমার প্লান তো ফ্লপ খেয়ে গেল।
এইজন্যই তো বললাম, প্রথমে দেখে নিতে হবে তারপর সুযোগের সদ্ব্যবহার করতে হবে।
পরীক্ষার সময় নিজে ব্যতিরেকে বাকি সবাইকেই ভালো ছাত্র মনে হয়। সেজন্যই পরীক্ষার হলে নিজের খাতার থেকে পাশের জনের খাতার উপর বেশি বিশ্বাস থাকে।😂🤣😂
একদম ঠিক কথা বলেছেন ভাই । আমিও অনেকটা উত্তর এভাবেই দিয়েছি। 🤣🤭
পড়াশোনা না করে পরীক্ষা হলে গিয়ে পরীক্ষা দিতে বসলে অন্যের খাতার উপর বিশ্বাস বেশি হবে এটাই স্বাভাবিক। এই বিশ্বাসের আরও একটা কারণ আছে তা হলো অন্যের লেখার কনফিডেন্ট। সে যদি নাও জানে তারপরও এত কনফিডেন্টলি সে লেখাগুলো লেখে তা দেখে নিজের থেকে তার লেখার উপর বিশ্বাস বেশি চলে আসে। যার ফলে আমরা নিজের জানা জিনিস ছেড়ে দিয়ে অন্যের খাতার জিনিস দেখে খাতা ভরে লেখে আসি।
নিজে না পারলে খাতা খালি রাখার চেয়ে অন্যের খাতা দেখে লেখাটাও ভালো। এই জন্যই অন্যের খাতার উপর বেশি ভরসা।
নাই মামার চেয়ে কানা মামা ভালো ।এজন্য নিজে লিখলে শূন্য পাওয়ার সম্ভাবনা ১০০%,কারণ না পড়ালেখা করলে আর কি লিখা যায়😁।কিন্তু অন্যের টা শূন্য পাওয়া টা নিশ্চিত না এজন্য।এজন্যই পাশের জনের খাতার উপর বেশি বিশ্বাস থাকে।
আসলেই নাই মামার চেয়ে কানা মামা ভালো।
প্রশ্ন কমন না আসলে পরের খাতায় যা দেখে লেখা যায় সেটাই সত্য মনে হয় কি আর করার সেজন্য পরের খাতার উপর বেশি বিশ্বাস থাকে।