এবিবি ফান প্রশ্ন- ৩৪০ || স্ত্রীরা সবসময় স্বামীদের রান্না করে খাওয়ায় কেন?
আমার বাংলা ব্লগের নতুন উদ্যোগ- এবিবি-ফান এ সবাইকে স্বাগতম জানাচ্ছি। এটা সম্পূর্ণ ভিন্নধর্মী একটি উদ্যোগ, শুধুমাত্র ভিন্নভাবে কিছু বিষয় নিয়ে আনন্দ উপভোগ করার জন্যই করা হয়েছে। বিষয়টি যেন আরো বেশি আকর্ষণীয় হয়ে উঠে সেই জন্য প্রতিদিন পাঁচজনকে $২.০০ ডলার করে মোট $১০.০০ ডলার এর ভোট দেয়া হবে। তবে অবশ্যই যারা নিয়মগুলো মেনে এই উদ্যোগের সাথে সংযুক্ত হতে হবে।
এবিবি-ফান এর মাধ্যমে প্রতিদিন একটি প্রশ্ন শেয়ার করা হবে, বাস্তব বিষয় নিয়ে যা প্রতিনিয়ত আমরা আমাদের চারপাশে দেখে থাকি। তারপর সে প্রশ্নের উত্তরটি একটু ভিন্নভাবে দিতে হবে। আমরা প্রশ্নটির সঠিক উত্তর জানতে আগ্রহী নই কিংবা সঠিক উত্তরটি জানতে চাই না। বরং প্রশ্নটির ভিন্ন ধরনের এবং মজার কিছু উত্তর জানতে চাই। সুতরাং যে প্রশ্ন করা হবে, সেই প্রশ্ন সম্পর্কে আপনার নিজের ক্রিয়েটিভিটি, সৃজনশীলতা এবং মজার চিন্তা ভাবনা জানাতে হবে, যার ক্রিয়েটিভিটি যত বেশি আকর্ষণীয় ও মজার হবে, সে বিজয়ী হওয়ার ততো বেশি সম্ভাবনা তৈরী করতে পারবে। যেমন, প্রশ্ন করা হলো আকাশের রং কেন নীল? উত্তরগুলো এই রকম হতে পারে, আকাশের বউয়ের মন খারাপ, আকাশের বান্ধবীর পছন্দের রং নীল, এই রকম মজার মজার নানা ধরনের উত্তর দিতে পারবেন আপনারা। আশা করছি সকলের অংশগ্রহণে উদ্যোগটি সফলতা পাবে।
আজকের প্রশ্নঃ
স্ত্রীরা সবসময় স্বামীদের রান্না করে খাওয়ায় কেন?
প্রশ্নকারীঃ
প্রশ্নকারীর অভিমতঃ
এটাই দুনিয়ায় নিয়ম। সব কয়েদিকেই জেল কৃর্তপক্ষ খাওয়ায় 🥺🥺🥹
অংশগ্রহণের নিয়মাবলীঃ
- উত্তরটি সর্বোচ্চ ৫০ শব্দের মাধ্যমে দিতে হবে।
- একজন ইউজার শুধুমাত্র একবারই উত্তর দিতে পারবে।
- অন্যের উত্তর কপি করা যাবে না।
- উত্তর/কমেন্টটি অবশ্যই উপরের কবিতার সাথে সামঞ্জস্য রেখে করতে হবে।
- এডাল্ট উত্তর/কমেন্ট দেয়া যাবে না।
- পোষ্টটি অবশ্যই রিস্টিম করতে হবে।
ধন্যবাদ সবাইকে।
আমার বাংলা ব্লগের ডিসকর্ডে জয়েন করুনঃ | ডিসকর্ড লিংক |
---|
প্রাণের চেয়ে প্রিয় হলেন
নারীর কাছে স্বামী
এই পৃথিবীর সবার চেয়ে
তিনিই হলেন দামি।
তাই তো তাকে যত্ন করে
রান্না করে খাওয়ান,
সারা জীবন থাকে পাশে
বুড়ো থেকে জোয়ান।
স্বামীর প্রতি নারীর এটা
ভালোবাসা ভাই,,
বউয়ের চেয়ে আপন স্বামীর
আর তো কেহ নাই।
বিশেষ দ্রষ্টব্য- (মায়ের পর)
কবিতার ভাষায় অনেক সুন্দর করে উত্তরটা দিয়েছেন আপু। ভালো লাগলো লাইনগুলো পড়ে।
আমি অভিভূত আমি মুগ্ধ হই যখন আমার লেখা নিয়ে কেউ সুন্দর মন্তব্য করে। আসলে প্রশংসিত হতে সবাইকে ভালো লাগে। অনেক অনেক শুভকামনা আপনার জন্য।
আপু, আপনার লেখাগুলো সব সময়ই প্রশংসার যোগ্য হয়।
তাই বুঝি!! প্রশংসিত হতে খুব ভালো লাগে। আমি নিজেকে ধন্য মনে করছি ভাইয়া।
আসলে স্ত্রীরা একটু দিল দয়ালু মানুষ হয়ে থাকে😜। তারা জানে তাদের স্বামী যদি তাদের হাতের রান্না না খায়, তাহলে কেউ তাদেরকে রান্না করে খাওয়াবে না। তাইতো প্রত্যেকটি স্ত্রী তাদের স্বামীকে রান্না করে খাওয়ায় সব সময়😁। আরও একটা কারণ রয়েছে, সেটা হচ্ছে প্রত্যেকটি স্ত্রী স্বামীর কষ্ট বুঝে। স্বামী দিনরাত পরিশ্রম করে বাহিরে। আর স্ত্রী নিজের হাতে কোন কিছু তৈরি করে তাকে খাওয়ায়। স্বামীর কষ্ট স্ত্রীর না বুঝলে কে বুঝবে 🥰।
এটা একদম ঠিক বলেছেন আপু মেয়েরা অনেক দয়ালু মানুষ হয়। তাইতো তাদেরকে রান্না করে খাওয়ায়। না হলে তো বেচারাদের অবস্থা একেবারে নাজেহাল হয়ে যেত।
আপু, বিয়ের পর ভাবছি আমি আমার বউকে রান্না করে খাওয়াবো! সেক্ষেত্রে কিন্তু আমি দয়ালু হয়ে গেলাম। হেহেহে..🤭🤭
আসলেই আপু স্বামীর কষ্টটা স্ত্রী না বুঝলে কেউই বোঝেনা। আর এটাও সত্যি যে স্ত্রীরা একটু দিন দয়ালু হয়। আপু বেশ দারুণ বলেছেন ভালো লাগলো।
কারন স্বামীদের পেট ঠান্ডা করতে পারলেই পকেট আর মাথা দুটোই স্ত্রীদের কব্জায় চলে আসবে।পকেট মেরে কৈফিয়ত না দেওয়ার জন্য স্বামীর মাথাকে হাতের মুঠোয় আনাটা জরুরী,হি হি☺️☺️।
স্ত্রীর হাতের রান্নায় যাদু আছে,আর সেই যাদুতে স্বামীরা যেনো সারাজীবন বশে থাকে সেজন্য স্ত্রী রান্না করে খাওয়ায়....।🤭
আপনি দেখছি তাবিজ করেছেন তাহলে ভাইয়াকে আপনার রান্না খাওয়ায়ে। এখন ত আজীবন আপনার বশীকরণে থাকবে।
একদম তাই🤭🤭🤭
😁😁😁
কারণ স্বামীরা একদিন রান্না করলে তার খোঁটা সারা জীবন দিতে থাকে। এই জন্য স্ত্রীরা সবসময় স্বামীদের রান্না করে খাওয়ায়।যাতে নিজের স্বামীকে প্রতি সেকেন্ডে উঠতে বসতে কথা শুনাতে পারে।🤣🤣
আরে কি বলেন আপু। আমি তো নিজের জন্য রান্না করি। সাথে তাকেও একটু দেই। না হলে বেচারা আবার নজর দিয়ে ফেলবে।
হাহাহা! এজন্যই আপু তাহলে আপনি ভাইয়াকে উঠতে বসতে কথা শোনাতে পারেন। 😁
বাহ! এটা বেশ দারুণ বলেছেন আপু। হেহেহে..🤭🤭
যাতে করে হাসবেন্ড তাকে নামি দামি রেস্টুরেন্টে নিয়ে খাওয়ায় এবং দামি দামি কাপড় গিফট করে। মূলত সেজন্যই স্ত্রীরা সবসময় স্বামীদের রান্না করে খাওয়ায়।🤣😂
নামিদামি রেস্টুরেন্টে খাবার খাওয়ালে কিন্তু লাভ আছে ভাইয়া ।বউ তখন বাসায় সেই মজার মজার রান্না গুলো করার চেষ্টা করবে। সেই সুযোগে হাজবেন্ডও খেতে পারবে।
হাহাহা,, তাও ঠিক আপু।
ভাই, যারা গ্রামে থাকে তাদের ক্ষেত্রে কি এই ব্যাপারটা প্রযোজ্য? 🤭🤭
তাদের জন্য হয়তো অন্য কোন নিয়ম থাকতে পারে।🤣😃
সেই নিয়মটা কি, সেটাই জানতে চেয়েছিলাম ভাই আপনার কাছ থেকে। 🤭🤔
তাহলে স্ত্রীরা রেস্টুরেন্টে খাওয়া আর নামিদামি গিফটের জন্যই স্বামীকে প্রতিনিয়ত রান্না করে খাওয়াই।
আসলে প্রত্যেকটা মেয়ের কাজই তো এটা 🤭। বিয়ের আগে তো বাবার বাড়িতে খুব কম মেয়ে কাজ করে। বিয়ের পরে তো কাজ করতেই হবে, তাই তো বিয়ের পরে স্বামীকে রান্না করে খাওয়ায়😁। তারা যত কিছুই করুক না কেন, রান্নাবান্না অবশ্যই তাদেরকে করতে হয়। কথায় আছে না মেয়েরা যত কিছুই করুক, শেষ পর্যন্ত চুলাই গুতাতে হবে😁😁।
ভাই প্রতিটা মেয়ে বাবার বাড়িতে খুব কম কাজ করে তারপরে বিয়ের পরে রোবট হয়ে যায়। 😀
বিয়ে করা মানেই হল যাবজ্জীবন জেল। এক্ষেত্রে একটা মেয়ে মানুষ যদি তার স্বামীকে রান্না করেই না খাওয়ায়, তাহলে আর পুরুষ মানুষের জীবন থাকে টা কি! তবে অনেক সময় ভালো ভালো রান্না করে খাওয়ালে পুরুষ মানুষের পকেট কাটতে সুবিধা হয় তার স্ত্রীদের। তাছাড়া পুরুষ মানুষ তেল, ঝাল, লঙ্কা, মসলা এসব প্যাঁচালো জিনিসের হিসাব একটু কম বোঝে, এটা আবার মেয়েরা বেশি বোঝে। এজন্য বিয়ের পর স্ত্রীরাই তার স্বামীকে রান্না করে খাওয়ায়।🤭🤭
সংসার সুখের হয় রমণীর গুণে 💗 এ উত্তপ্ত তাপমাত্রার মধ্যে আমাদের মা-বোনরা যে আমাদের রান্না করে খাওয়াচ্ছেন, তার জন্য সকল মা-বোনদের স্যালুট জানাই। 🙋♂️
ভাইয়া আপনার মন্তব্য পড়ে সত্যিই অনেক ভালো লাগলো। আসলে এই গরমে রান্না করে খাওয়ানোর কষ্ট শুধু তারাই বুঝে যারা রান্না করে।
অবশ্যই ভাই সকল মা-বোনদের স্যালুট জানাই। এই গরমের ভিতর দুবেলা দুমুঠো খাবার আমাদের মুখে তুলে দিচ্ছে।
কারণ, স্ত্রীরা অনেক ভালো রান্না করতে পারে। তাই স্ত্রীরা সবসময় স্বামীদের রান্না করে খাওয়ায়।আর স্বামীরা ভালো রান্না করতে পারে না বলেই স্ত্রীদের রান্না করে খাওয়ায় না।