এবিবি - ফান প্রশ্ন - ৬৪ || মেয়েরা আজীবন ধরে রান্না করেও কেন রাঁধুনী হতে পারলো না?
আমার বাংলা ব্লগের নতুন উদ্যোগ- এবিবি-ফান এ সবাইকে স্বাগতম জানাচ্ছি। এটা সম্পূর্ণ ভিন্নধর্মী একটি উদ্যোগ, শুধুমাত্র ভিন্নভাবে কিছু বিষয় নিয়ে আনন্দ উপভোগ করার জন্যই করা হয়েছে। বিষয়টি যেন আরো বেশী আকর্ষণীয় হয়ে উঠে সেই জন্য প্রতিদিন পাঁচজনকে $২.০০ ডলার করে মোট $১০.০০ ডলার এর ভোট দেয়া হবে। তবে অবশ্যই যারা নিয়মগুলো মেনে এই উদ্যোগের সাথে সংযুক্ত হতে হবে।
এবিবি-ফান এর মাধ্যমে প্রতিদিন একটি প্রশ্ন শেয়ার করা হবে, বাস্তব বিষয় নিয়ে যা প্রতিনিয়ত আমরা আমাদের চারপাশে দেখে থাকি। তারপর সে প্রশ্নের উত্তরটি একটু ভিন্নভাবে দিতে হবে। আমরা প্রশ্নটির সঠিক উত্তর জানতে আগ্রহী নই কিংবা সঠিক উত্তরটি জানতে চাই না। বরং প্রশ্নটির ভিন্ন ধরনের এবং মজার কিছু উত্তর জানতে চাই। সুতরাং যে প্রশ্ন করা হবে, সেই প্রশ্ন সম্পর্কে আপনার নিজের ক্রিয়েটিভিটি, সৃজনশীলতা এবং মজার চিন্তা ভাবনা জানাতে হবে, যার ক্রিয়েটিভিটি যত বেশী আকর্ষণীয় ও মজার হবে, সে বিজয়ী হওয়ার ততো বেশী সম্ভাবনা তৈরী করতে পারবে। যেমন, প্রশ্ন করা হলো আকাশের রং কেন নীল? উত্তরগুলো এই রকম হতে পারে, আকাশের বউয়ের মন খারাপ, আকাশের বান্ধবীর পছন্দের রং নীল, এই রকম মজার মজার নানা ধরনের উত্তর দিতে পারবেন আপনারা। আশা করছি সকলের অংশগ্রহণে উদ্যোগটি সফলতা পাবে।
আজকের প্রশ্নঃ
মেয়েরা আজীবন ধরে রান্না করেও কেন রাঁধুনী হতে পারলো না?
প্রশ্নকারীঃ
প্রশ্নকারীর অভিমতঃ
পৃথিবীর সব নামি-দামি শেফ শুধুমাত্র পুরুষদের মধ্যেই দেখা যায়।
অংশগ্রহণের নিয়মাবলীঃ
- উত্তরটি সর্বোচ্চ ৫০ শব্দের মাধ্যমে দিতে হবে।
- উত্তর বা কমেন্টটি এডিট করা যাবে না।
- একজন ইউজার শুধুমাত্র একবারই উত্তর দিতে পারবে।
- অন্যের উত্তর কপি করা যাবে না।
- উত্তর/কমেন্টটি অবশ্যই মজার হতে হবে।
- এডাল্ট উত্তর/কমেন্ট দেয়া যাবে না।
- পোষ্টটি অবশ্যই রিস্টিম করতে হবে।
ধন্যবাদ সবাইকে।
আমার বাংলা ব্লগের ডিসকর্ডে জয়েন করুনঃ | ডিসকর্ড লিংক |
---|
কারণ তারা খোঁপা বাঁধতে বাঁধতে রাধুনী হওয়ার সময় থাকে না। আর ছেলেদের খোঁপা বাঁধার কোন চিন্তা নেই, তাই তারা অনেক বড় রাঁধুনী হতে পারে।
মেয়েরা বড় কোন কাজ দেখলেই ভয় পেয়ে যায়। আর বাসা-বাড়িতে অল্প মানুষের রান্না করে রাধুঁনি সাজে।কিন্তু বড় বড় ও বেশি মানুষের রান্না দেখলে তাদের হাত পা শুকিয়ে যায়,তখর রাধুঁনির খেত খতম।বাসা বাড়িতে অল্প করে কের পরিমান কাজ করে বুঝায়।বাইরে বড় বড় আয়োজনে রান্না করলে আর কথাই থাকা যাইতো না।
আর রান্নার প্রশংসা না করলে মেয়েরা যে পরিমান রাগ করে। রেস্টুরেন্টে কিংবা বাইরে কোন আয়োজনে যদি এইভাবে মেয়েদের রান্না সঠিক প্রশংসা করা হয়। তাহলে রেস্টুরেন্টের ব্যবসা খুব তাড়াতাড়ি বন্ধ করতে হতো।।।
ভাই ভালো বলেছেন অনেকক্ষণ হাসলাম আপনার উত্তর শুনে, অনেক ভালো লাগলো ধন্যবাদ।
একদম ঠিক মজার উত্তর ছিলো।
মেয়েদের মন কি আর রান্না ঘরে থাকে? মন ত পড়ে থাকে বিউটি পার্লারে আর স্টার জলসায়, আর সেজন্যই ত রান্নায় হয় হলুদ না হয় লবন কম বেশি থাকবেই । পুরুষেরা মহৎ। এত বাজে রান্না খেয়েও কিছু বলে না কারন কিছু বললে বউ যে আদর করবে। হি হি।
আজকে বাসায় রান্না করতে না করে দিয়েছি😉😉 ভাবিকে।এরপর কে রান্না করে খাওয়ায় দেখবো।
পুরুষরা রাধেও আবার বউদের চুলও বাধে।
মেয়েরা দুটি জিনিসই ভাল পারে এক হচ্ছে ঝামেলা পাকাতে আর দুই জিলিপির মত প্যাচ লাগাইতে।কিন্তু দুঃখের বিষয় এই ২টার জন্য রাধুনী উপাধী দেওয়া হয়না।আর রান্না ঘরে যা বানায় তা পেটের দায়ে বাকিরা খায়,কারন কিছু বললে আবার লংকাকান্ড বাধবে।তাই মেয়েরা সারাজীবন রান্না করেও রাধুনী হতে পারে না।
আপনার মাথায় এত সুন্দর উপস্থিত বুদ্ধি কোথা থেকে আসে মাঝে মাঝে। হা হা হা...
জানিনা দাদা। সব আপনাদের আশীর্বাদ।
একদম হাটে হাঁড়ি ভেঙ্গে দিলেন দেখছি, হি হি হি।
মেয়েরা তো রান্নাঘরে ঢোকার পর থেকেই রাঁধুনি । তাদের আর আলাদা করে রাঁধুনী হওয়ার প্রয়োজন পড়ে না । তারা মন থেকে পরিবারের জন্য রান্না করে যায় কোন টাকা পয়সা ছাড়া । আর ছেলেরা তো প্রশ্নকারীর মত ফাঁকিবাজ 😜। তাদের কে জোর করেও নিজের বাড়িতে রান্না করাতে পারবেন না । তারা বাইরের বড় বড় রেস্টুরেন্টে সেফ হয় টাকা ইনকামের জন্য । ওই সেফদের বাড়িতে যেয়েও দেখেন তার বাড়ির বউকে দিয়েই রান্না করাচ্ছে । কারণ বউয়ের রান্নাই তার কাছে মজা লাগে ।তাহলে দেখেন কে আসলে প্রকৃত রাঁধুনি??😛😛
কারণ পুরুষরা মেয়েদেরকে শুধু ঘরের মধ্যেই রাঁধুনি করে রেখে দেয়,আর মেয়েদের কাছ থেকে শিখে নিয়ে নিজে নামকরা সেফ হয়।আসল ব্যাপার তো মেয়েদেরকে পর্দার আড়ালে রাখার বুদ্ধি কিন্তু আদতে মেয়েরাই প্রকৃত সেপ।
আপু আপনি একদম ঠিক বলেছেন।
😊😊
আসলে কি ঘটনা ঠিক? চিন্তায় পড়ে গেলাম আপনার কথা শুনে🤔
আপনিই দেখুন না,সব মেয়েদের বাইরে বের হতে দিলে নামি-দামি শেফ হতে পারতো। কিন্তু পুরুষেরা নিজের নাম কামানোর জন্য নিজেই রান্নায় নেমে পড়ে।
কথায় কিন্তু যুক্তি আছে, ধন্যবাদ আপনাকে যুক্তি খাটানোর জন্য।
☺️☺️
পৃথিবীর সব মেয়েকেই সারাজীবন রান্না করতে হয়।কিন্তু সব ছেলেকে সেটি করতে হয় না। সবাই জানে মেয়েদের রান্না করতেই হবে,তাই তারা সারাজীবন রান্না করলেও কেউ তাদের রাঁধুনী বলে সম্মোধন করে না।মেয়েরা রান্না করে অতিষ্ঠ থাকে তাই তারা আর রান্নার কোনো চাকরি করতে ইচ্ছুক থাকে না।কিন্তু যে কোনো নামি দামি জায়গায় ছেলেরা রান্নার জব করলেই তাদেরকে রাঁধুনি বলে ডাকা হয়।কারণ তারা ঘরে নয় বাইরে রান্না করে। তাই তারা রাঁধুনী।মেয়েরা নয়।
হমেয়েরা রাধে গৃহে তাই
গৃহিণী তার নাম,
গৃহিণী বলুন, রাঁধুনি বলুন,
তাই তো অনেক দাম।
বড় বড় রেস্টুরেন্টের
পুরুষ,রাধুনি,,
তার ও বাসায় গিয়ে দেখুন
রাধছে পরিমনি।
নারী যে হয় রাঁধুনি
নিজের রান্নাঘরে,
স্বামি, সন্তান, মা, বাবা
খাওয়ায় পরিবারে।
নারী সেতো অর্ধাঙ্গিনী
বাবুর্চি নয়,,
যুগে যুগে পৃথিবীতে
নারীদেরই জয়।
♥♥
বাহ ভালো তো এরই মাঝে একটি কবিতা ও লিখে ফেলেছেন, আপনার তুলনা হয় না ধন্যবাদ।
ধন্যবাদ♥♥
এর একমাত্র কারণ হচ্ছে মেয়েরা চায় না এত ঝামেলাপূর্ণ কাজ করতে।আগুনের তাপে স্কিন খারাপ হয়ে যাবে তাই আর কি😌🤪এরপরে কথা হলো সব কাজ যদি মেয়েরাই করে ছেলেরা কি করবে।বউদের মন পেতে হলে জামাইদের রান্না শিখতেই হয়😁😁
মেয়েরা সারা জীবন রান্না করেও রাঁধুনি না হওয়ার একটাই কারণ , মেয়েরা রান্না ঘরে আটা ময়দা রান্নার কথা না ভেবে , মুখে মাখার কথা ভাবে ৷ যার জন্য তারা রান্নায় অমনোযোগী আর নিজের সৌন্দর্য বৃদ্ধিতে মনোযোগী তাই তারা হতে পারেনা কখনো রাঁধুনি ৷