সততার পুরষ্কার (প্রথম পর্ব)
তাহলে সেটা তারা ছাড়বে না। এই জন্য রাশেদ বাস থেকে নেমে হাঁটতে শুরু করলো। রাশেদ চিন্তা করেছে হেঁটে কিছুদূর আগাতে পারলে রিক্সা নিয়ে গলির ভেতর দিয়ে তাড়াতাড়ি অফিসে পৌঁছে যাওয়া যাবে। সেই হিসাবে রাশেদ তাড়াতাড়ি হাঁটতে থাকে। তারপর একটা গলির ভেতরে ঢুকে সেখান থেকে রিক্সা নিয়ে অফিসের দিকে রওনা দেয়। সে যখন অফিসে পৌঁছায় ততক্ষণে নটা দশ বেজে গিয়েছে। তার অফিসে প্রবেশের সময় সকাল ন'টা। কিন্তু অফিসে ঢুকে দেখে সে আর দু একজন বাদে কেউই তখনো অফিসে আসেনি।
এই বিষয়টা দেখে রাসেল কিছুটা দুশ্চিন্তা মুক্ত হয়। যেহেতু তার আগে অফিসের অন্য কোন কর্মকর্তা আসেনি। তাই আজকে তার কোনো সমস্যা হবে না। রাশেদ তার টেবিলে বসে জমে থাকা কাজগুলো করতে থাকে। এর ভেতর একে একে অফিসের সকলে চলে আসে। রাশেদ নিজের টেবিলে মনোযোগ দিয়ে কাজ করছিলো। এর ভেতরে অফিসের পিয়ন তার টেবিলে একটা ফাইল দিয়ে যায়। (চলবে)
আজকের মত এখানেই শেষ করছি। পরবর্তীতে আপনাদের সাথে দেখা হবে অন্য কোন নতুন লেখা নিয়ে। সে পর্যন্ত সবাই ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন।
অফিসে যাওয়ার সময় জ্যামে আটকে থাকলে মেজাজ খারাপ হয়ে যায়। তবে রাশেদ এই যাত্রায় বেঁচে গিয়েছে। কারণ তার আগে যদি অফিসে কোনো কর্মকর্তা পৌঁছে যেতো, তাহলে তো নির্ঘাত তাকে কথা শোনাতো। যাইহোক গল্পটা আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।