কৃষ্ণগহ্বর কি কেন কিভাবে? @gentleman74
চিত্রঃ কৃষ্ণগহ্বর
স্যার আইজ্যাক নিউটন এর গল্পটা আমাদের অনেকেরই জানা। গাছের নিচে বসে ছিলেন।আনমনে। মাথার উপর আপেলটা না পড়লে হয়ত তিনি ভাবতেন না-আপেলটা নিচে পড়ল কেন? উপরে ও তো যেতে পারত! মানব সভ্যতা পিছিয়ে যেত কয়েকদশক।
তার এই reasonal doubt এর সমাধান করতে গিয়েই তিনি দিলেন তার যুগান্তকারী তত্ত্ব- মহাকর্ষীয় তত্ত্ব।
মহাকর্ষীয় সূত্রঃ এই মহাবিশ্বের প্রতিটি বস্তু একে অপরকে আকর্ষণ করে। দুটি বস্তুর মধ্যবর্তী আকর্ষণ বল তাদের ভর দ্বয়েরগুনফলের সমানুপাতিক এবং মধ্যবর্তী দুরত্বের বর্গের ব্যাস্তানুপাতিক।
F(বল)=Gm1m2/r2
কোন বস্তুর উপর কোন মহাকর্ষীয় বস্তুর আকর্ষণ বল ততটাই বেশি হবে যতটা বেশি মহাজাগতিক বস্তুর ভর এবং যতটা কম মধ্যবর্তী দূরত্ব। আর তাই পৃথিবী বা যে কোন মহাজাগতিক বস্তুর আকর্ষণ বল সবচেয়ে বেশি তার পৃষ্ঠে। ধরুন, কোন এক উপায়ে যদি পৃথিবীর ব্যসার্ধ ৬৪০০ কি.মি থেকে কমিয়ে ৬৪০ কি.মি করা হয় তাহলে পৃথিবীর আকর্ষণ বল বেড়ে যাবে ১০০গুন।
অনেক কম ব্যাসার্ধের এবং অনেক বেশী ভরের কোন মহাজাগতিক বস্তুর আাকর্ষণ বল এত বেশি হতে পারে যে - কোন আলো (আলোর বেগ ৩,০০,০০০ কিমি/সেকেন্ড) ও গ্রহের আাকর্ষন উপেক্ষা করে বাইরে আসতে পারে না। যেহেতু আমরা একটি বস্তু তখনই দেখি যখন বস্তর উপর প্রতিফলিত আলো আমাদের চোখে আসে সেহেতু এই অতি আকর্ষন শক্তির মহাকর্ষীয় বস্তুকে আমরা কালো দেখি(আলোর অনুপস্থিতিই অন্ধকার)। এই ধরনের মহাজাগতিক বস্তুকেই কৃষ্ণগহ্বর বলে। কৃষ্ণগহ্বর বা ব্ল্যাকহোল সৃষ্টির প্রক্রিয়া আজ ও রহস্য।
দ্রষ্টব্যঃ স্টিফেন হকিংস তার a brief history of time বইয়ে ব্ল্যাকহোলের সৃষ্টি রহস্য তথ্য উপাত্ত সহ তাত্ত্বিকভাবে বর্ননা করেছেন।
চৌধূরী আরাফাত হোসেন
@gentleman74
বি.এস.সি পুরকৌশল,বুয়েট
এ্যসিসট্যান্ট ইন্জিনিয়ার, নান্দনিক আর্কিটেক্ট
C.C-
@amarbanglablog
@rme
@photoman
@cryptokanon
@boomerang
@curators
@blacks
আরেকটু বিস্তারিত লিখলে ভালো হত । আর দুটি জিনিস একটু সংশোধন করে নিন ।
১. আলোর গতিবেগ সেকেন্ডে ৩,৩৬,০০০ কিমি নয় । আলোর গতিবেগ সেকেন্ডে 2,99,792.458 কিমি ।
২. কোনো একটি নক্ষত্রের মৃত্যুর পরে যদি তার ভর অস্বাভাবিক হয় এবং আকারে চুপসে যেতে থাকে তখনি শুধুমাত্র সেই মৃত নক্ষত্রের ব্ল্যাক হোল হওয়ার সম্ভাবনা তৈরী হয় । তবে সব মৃত নক্ষত্ররাই কিন্তু ব্ল্যাক হোলে রূপান্তরিত হয় না । বরং White Dwarf এ রূপান্তরিত হওয়ার সম্ভাবনাই বেশি । আমাদের মহাবিশ্বে ৯৭% নক্ষত্রের ক্ষেত্রেই White Dwarf এ রূপান্তরিত হওয়ার ঘটনা ঘটে ।
১.ভাই। latent hest of fusion এর value দিয়েদিছিলাম ভুলে। গঠনমূলক সমালোচনা করে সংশোধনের সুযোগ তৈরী করার জন্য অশেষ ধন্যবাদ।
২.হা ভাই। ব্লাক হোল পরিণত হওয়ার প্রক্রিয়া ডিফাইনড না। প্রবাবিলিটি ও কম। ধারণা করা হচ্ছে ডার্ক ম্যাটার এর ইন্টারেকশন dwarf এবং ব্লাকহোলের ব্যবধান করে থাকতে পারে। ডার্ক ম্যাটারের পদার্থবিজ্ঞান construction ফেইজে আছে। অনেক অজানা reasonable doubts সমাধান করবে ২১শতকের এই বিজ্ঞান।
অনেকদিন পর আপনার একটা গোছানো এবং তথ্যবহুল পোষ্ট পড়লাম। যাইহোক ভাল লেগেছে আমার কাছে। ধন্যবাদ কৃষ্ণগহবর সম্পর্কে তথ্যগুলো দেওয়ার জন্য।
আপনাকেও ধন্যবাদ আপু। সময় নিয়ে পড়ার জন্য।
You have been upvoted by @rex-sumon A Country Representative, we are voting with the Steemit Community Curator @steemcurator07 account to support the newcomers coming into steemit.
Follow @steemitblog for the latest update. You can also check out this link which provides the name of the existing community according to specialized subject
There are also various contest is going on in steemit, You just have to enter in this link and then you will find all the contest link, I hope you will also get some interest,
For general information about what is happening on Steem follow @steemitblog.
অসাধারণ আমার প্রিয় ভাই @gentleman74
এই প্রথম আপনার একটি গুছানো সুন্দর লিখা দেখলাম। ছোট খাটো ভুল কোন বিষয় না। এগিয়ে যান সগৌরবে।
ধন্যবাদ ভাইয়া। article স্টাইলে লেখার চেষ্টা করেছি। আপনার ভাল লেগেছে জেনে খুবই ভাল লাগল 💓।
আর একটা পোস্টেও একটু চেষ্টা করেছি গুছিয়ে লিখতে-
https://steemit.com/hive-129948/@gentleman74/gentleman1574
বিজ্ঞানের বিষয় গুলোর মধ্যে আমার কাছে মহাকাশ সবচেয়ে আকর্ষণীয় বিষয়।
এবং এটাই সবচেয়ে রহস্যময়। একটা বইয়ের লিংক দেওয়া আছে। স্টিফেন হকিংস এর। পড়তে পারো
ঠিক আছে।