অনেক শুভকামনা ভাবির জন্যে। আপনার জন্যেও ভাই। ভাগ্যবান ব্যক্তি আপনি!
ক্ষুদে স্বাস্থ্যবার্তা
আমেরিকান ডায়াবেটিস এসোসিয়েশান (American Diabetic Association- ADA) এর মতে, একজন বয়স্ক ডায়াবেটিস রুগী (১৮ বছরের উর্দ্ধে) কে প্রতি সপ্তাহে ১৫০ মিনিট মধ্যম মাত্রার (moderate-intensity exercise) শারিরীক ব্যায়াম করতে হবে। অথবা, প্রতি সপ্তাহে ৭৫ মিনিট কঠোর মাত্রার (vigorous-intensity exercise) শারিরীক ব্যায়াম করতে হবে। মাংশপেশী (Muscle-strengthening exercise) গঠনের জন্যে ব্যায়াম করার পরামর্শ দেয়া হয়েছে সপ্তাহে দুই দিন বা তার বেশী।
কিভাবে বুঝবো ব্যায়ামের তীব্রতা কেমন হচ্ছে?
এটার জন্যে আগে বের করা লাগবে একজন মানুষের ম্যাক্সিমাম হার্ট (Maximum Heart Rate-MHR) রেট কত হতে পারে। এটা বয়সের উপর নির্ভর করে। সূত্রঃ MHR=২২০- বয়স। [উদাহরণঃ একজনের বয়স ৪০ বছর। তার MHR=২২০-৪০=১৮০ বিটস/মিনিট]
কঠোর মাত্রার ব্যায়ামঃ ব্যায়াম করা অবস্থায় কারও হার্ট রেট যদি তার নিজস্ব MHR এর ৭০% বা তার উপরে যায় তাহলে সেটাকে কঠোর মাত্রার ব্যায়াম হিসাবে ধরা যাবে। [উদাহরণঃ ৪০ বছর বয়স্ক লোকের কথায় ধরা যাক যার MHR হচ্ছে ১৮০ বিটস/মিনিট। তার MHR এর ৭০% হচ্ছে ১২৬ বিটস/মিনিট। অর্থাৎ তার হার্ট রেট ১২৬ বিটস/মিনিটের উপরে গেলেই বলা যাবে যে তিনি কঠোর মাত্রার ব্যায়াম করছেন]
মধ্যম মাত্রার ব্যায়ামঃ যখন হার্ট রেট তার MHR এর ৫০%-৭০% মধ্যে থাকবে। [উদাহরণঃ উপরের ব্যক্তির হার্ট রেট ৯০-১২৬ বিটস/মিনিটের মধ্য থাকলে বলা যাবে যে উনি মধ্যম মাত্রার ব্যায়াম করছে।]
কিভাবে বুঝবো ব্যায়ামের তীব্রতা কেমন হচ্ছে? কঠোর মাত্রার ব্যায়ামঃ ব্যায়াম করা অবস্থায় কারও হার্ট রেট যদি তার নিজস্ব MHR এর ৭০% বা তার উপরে যায় তাহলে সেটাকে কঠোর মাত্রার ব্যায়াম হিসাবে ধরা যাবে। [উদাহরণঃ ৪০ বছর বয়স্ক লোকের কথায় ধরা যাক যার MHR হচ্ছে ১৮০ বিটস/মিনিট। তার MHR এর ৭০% হচ্ছে ১২৬ বিটস/মিনিট। অর্থাৎ তার হার্ট রেট ১২৬ বিটস/মিনিটের উপরে গেলেই বলা যাবে যে তিনি কঠোর মাত্রার ব্যায়াম করছেন]
মধ্যম মাত্রার ব্যায়ামঃ যখন হার্ট রেট তার MHR এর ৫০%-৭০% মধ্যে থাকবে। [উদাহরণঃ উপরের ব্যক্তির হার্ট রেট ৯০-১২৬ বিটস/মিনিটের মধ্য থাকলে বলা যাবে যে উনি মধ্যম মাত্রার ব্যায়াম করছে।]
এটার জন্যে আগে বের করা লাগবে একজন মানুষের ম্যাক্সিমাম হার্ট (Maximum Heart Rate-MHR) রেট কত হতে পারে। এটা বয়সের উপর নির্ভর করে। সূত্রঃ MHR=২২০- বয়স। [উদাহরণঃ একজনের বয়স ৪০ বছর। তার MHR=২২০-৪০=১৮০ বিটস/মিনিট]
ধন্যবাদ ভাই আপনাকে। তাছাড়া বিশেষ করে ধন্যবাদ, স্বাস্থ্য সহায়ক বিষয়ক বার্তা দেওয়ার জন্য।