ডিম দিয়ে পটলের ফ্রাই রেসিপি || Bengali Recipe by @hafizullah

in আমার বাংলা ব্লগ3 years ago

Recipe Cover-fry.png

হ্যালো বন্ধুরা,

কেমন আছেন সবাই? আশা এবং বিশ্বাস সবাই ভালো আছেন। যদিও অনাকাংখিত ও অপ্রত্যাশিত একটা বিপর্যয় চারদিকে দারুণ একটা সমস্যার সৃষ্টি করেছে। সত্যি বলতে পরিবেশ এখন আর আগের মতো নেই, আমাদের কারণে এবং অনাকাংখিতভাবে সবুজ প্রকৃতির ক্ষতিসাধন করার জন্য, প্রতি বছরই এই রকম অনাকাংখিত পরিস্থিতির সৃষ্টি হচ্ছে। তবে তুলনামূলকভাবে এই বছরের অবস্থা একটু বেশী খারাপ, কারণ অতীতের সকল রেকর্ড ভেঙ্গে বৃষ্টির হওয়ার ক্ষেত্রে এই বছর নতুন রেকর্ড হয়েছে, হয়তো ভবিষ্যতে আরো বেশী পরিমানে বৃষ্টি হয়ে এই রেকর্ডও পরিবর্তন হতে পারে। সে যাইহোক, আমরা যতদিন পর্যন্ত ঠিক না হবো, পরিবেশ এবং আমাদের সত্যিকারের ভালোর বিষয়টি বুঝতে না পারবো, ততোদিন এই রকম অপ্রত্যাশিত এবং অনাকাংখিত বিপর্যয়ের আশংকা দূর হবে না।

যাইহোক, প্রসঙ্গ পরিবর্তন করলাম। বিকল্প কিছু কাংখিত স্বাদ কখনো দিতে পারে না, বুঝলেন না তো বিষয়টি, আচ্ছা একটু বুঝিয়েই বলি। আমরা ছোট বেলায় দেখতাম এবং কাংখিত জিনিষের দাম বৃদ্ধি পাওয়ার সাথে সাথে আমরা বিকল্প অন্য জিনিষটির প্রতি ঝুঁজে যেতাম, চেষ্টা করতাম বিকল্প জিনিষটির মাধ্যমে চাদিহা পূরণ করার এবং কাংখিত স্বাদ পাওয়ার। কিন্তু সেটা কি আদৌ হতো, বা স্বাদের পূর্ণতা আসতো? না সেটা কখনো হতো না, কিন্তু তবুও আর্থিক বিষয়টির প্রতি গুরুত্বারোপ করে আমরা সেই বিকল্পের দিকেই ঝুঁকতাম। যেমন আমি ছোট বেলায় দেখেছি, চিনির দাম হঠাৎ করে বেড়ে যাওয়ার ফলে বাড়ীতে চিনি কেনা বন্ধ করে দিতো এবং চা’সহ যাবতীয় খাবারগুলোতে গুড় ব্যবহার করা হতো। আচ্ছা আপনারা কখনো গুড়ের চা খেয়েছেন? ছোট বেলায় আমি কিন্তু খুব খেতাম, যদিও এখন চা খাই না নানা কারনে।

তখন হয়তো বুঝতাম না তাই সেটা নিয়ে খুব একটা চিন্তা করতাম, বিকল্প কিংবা যে কোন একটা হলেও চলতো। যেমন হালুয়া তৈরী করা হতো গুড় দিয়ে সেটাই খেতাম রুটি দিয়ে। কিন্তু এখন বেশ বুঝতে পারছি সত্যিকার অর্থে কোন কিছুর বিকল্প কোন কিছু হতে পারে না, কারন প্রতিটি জিনিষের আলাদা একটা বৈশিষ্ট্য থাকে, সেটাকে পরিবর্তন করা কিংবা সেই একই রকম স্বাদ পাওয়া অসম্ভব একটা বিষয়। বিকল্প কিছু দ্বারা হয়তো সাময়িক কাজ করা যায় কিন্তু সত্যিকার অর্থে কিংবা বৈশিষ্ট্যের দিক হতে সেটার বিকল্প হয় না। যেমন ধরুন মুলো, বিকল্প অন্য যে কোন সবজি খাওয়া হোক না কেন? মুলোর বিকল্প কিংবা সেই স্বাদ কখনোই পাওয়া যাবে না, কিংবা অসম্ভব। আমি চেষ্টা কিংবা চেক করে দেখেছি, মুলোর স্বাদ পাই নাই। যার কারনে আমার দৃষ্টিভঙ্গি হলো, কোন কিছুর সত্যিকার অর্থে বিকল্প হতে পারে না, হয়তো সাময়িক বোঝাপড়া কিংবা আর্থিক ক্ষতির একটা সমন্বয় করা যায়।

যাইহোক, আমি আমার দৃষ্টিভঙ্গির একটা বিষয় স্পষ্ট করার চেষ্টা করেছি উপরের ব্যাখ্যায়, আশা করছি সেটা আপনারা ভালোই বুঝতে পেরেছেন। তবে আমি আজ একটা দারুণ স্বাদের আনকমন রেসিপি আপনাদের সাথে ভাগ করে নিবো। এটা হলো পটলের রেসিপি, তবে ডিম দিয়ে ফ্রাই করা। এমনিতে আমি পটল ভাজা খুব বেশী পছন্দ করি, বিশেষ করে গরম ভাত কিংবা পোলাও এর সাথে খেতে। তো আজ একটু ভিন্নভাবে পটলের ব্যবহার করেছি ডিমের ব্যবহার নিশ্চিত করে। চলুন তাহলে রেসিপিটি দেখি-

IMG20220610132154_01.jpg

প্রয়োজনীয় উপকরণঃ

  • পটল
  • ডিম
  • পেঁয়াজ
  • কাঁচা মরিচ
  • হলুদ গুড়া
  • মরিচ গুড়া
  • লবন
  • ধনিয়া পাতা
  • তেল।

প্রস্তুত প্রণালীঃ

IMG20220610121700_01.jpg

প্রথমে পটলগুলো মাঝ বরাবর স্লাইস করে ভেতরের অংশটুকু ফেলে দিয়ে একটু ফাঁকা করে নিয়েছি।

IMG20220610132219_01.jpg

IMG20220610132359_01.jpg

তারপর সেগুলোকে হলুদ ও মরিচ গুড়া এবং পরিমান মতো লবন দিয়ে ভালোভাবে মাখিয়ে নিয়েছি।

IMG20220610132559_01.jpg

IMG20220610132621_01.jpg

তারপর একটা বাটিতে ডিম দুটো ভেঙ্গে নিয়েছি এবং তার সাথে পেঁয়াজ ও কাঁচা মরিচের কুচি দিয়ে মিক্স করে নিয়েছি।

IMG20220610133612_01.jpg

IMG20220610133722_01.jpg

একটা প্যান চুলায় বসিয়ে কিছু তেল দিয়ে গরম করেছি তারপর তার উপর মসলা মাখিয়ে রাখা পটলগুলো বসিয়ে দিয়েছি।

IMG20220610134321_01.jpg

IMG20220610134442_01.jpg

এরপর পেঁয়াজ-কাঁচা মরিচ দিয়ে ফেটে রাখা ডিম হতে একটা চামচ দিয়ে পটলের ফাঁকা স্থানটুকু পূরণ করেছি।

IMG20220610134457_01.jpg

IMG20220610134612_01.jpg

তারপর কিছু সময়ের জন্য সেগুলো ঢেকে দিয়েছি যাতে দ্রুত সিদ্ধ হয়ে যায়।

IMG20220610134657.jpg

IMG20220610134908_01.jpg

এরপর ঢাকনা সরিয়ে উল্টে পাল্টে দিয়ে ভালোভাবে পটলগুলো ভেজে নিয়েছি। তারপর নামিয়ে নিয়ে হালকা ধনিয়া পাতা কুচি উপর দিয়ে দিয়েছি।

IMG20220610140804_01.jpg

দেখুন কি রকম হয়েছে আমাদের বিশেষ স্বাদের রেসিপি, ডিম দিয়ে পটলের ফ্রাই। আমি এগুলোর স্বাদ গরম ভাতের সাথে নিয়েছি, দারুণ একটা পূর্ণতা খুঁজে পেয়েছি, না না না মুলোর বিকল্প না বরং নতুন কিছুর স্বাদ। আমার কাছে রেসিপিটি দারুণ লেগেছে, আপনি চেষ্টা করে দেখতে পারেন, হয়তো আপনার কাছেও ভালো লাগবে।

ধন্যবাদ সবাইকে।
@hafizullah

break2.jpg
Leader Banner-Final.pngbreak2.jpg

আমি মোঃ হাফিজ উল্লাহ, চাকুরীজীবী। বাংলাদেশী হিসেবে পরিচয় দিতে গর্ববোধ করি। বাঙালী সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য লালন করি। ব্যক্তি স্বাধীনতাকে সমর্থন করি, তবে সর্বদা নিজেকে ব্যতিক্রমধর্মী হিসেবে উপস্থাপন করতে পছন্দ করি। পড়তে, শুনতে এবং লিখতে ভালোবাসি। নিজের মত প্রকাশের এবং অন্যের মতামতকে মূল্যায়নের চেষ্টা করি। ব্যক্তি হিসেবে অলস এবং ভ্রমন প্রিয়।

break2.jpg

Banner Annivr4.png

Sort:  
 3 years ago 

ভাই আপনি ঠিকই বলেছেন যখন কোন জিনিসের দাম বেড়ে যায় তখন আমরা বিকল্প কিছু চিন্তা করি। আর এই বিকল্প কিছু দিয়ে কিন্তু আসল জিনিসের স্বাদ পাওয়া যায় না। আমরা ছোটবেলা গুজের চা খেতাম, আর এই গুড়ের চা বেশিরভাগ নির্বাচনের সময় তৈরি করা হতো আমাদের গ্রামে। তখন গুড়েন চা আর চিনির চায়ে অনেক পার্থক্য তেমনি যে কোন জিনিসের দাম বাড়বে সেই জিনিস এর বিকল্প অন্য কিছু আমরা ভাবি কিন্তু সেটা আজও সেই স্বাদটা পাওয়া যায় না । বেগুনের দাম বাড়াতে আমরা অন্যকে চপ তৈরি করেছি কিন্তু আমরা বেগুনের চপের স্বাদ পাইনি, যাই হোক আজকে আপনার কথাগুলো খুবই ভাল লাগল এবং আপনি খুবই মজাদার রেসিপি তৈরি করেছেন। ডিম দিয়ে পটলের ফ্রাই রেসিপি একদম অন্যরকম মনে হয়েছে। আমি পরবর্তীতে তৈরি করে দেখবো কতটা মজা হয়। শুভকামনা রইল আপনার জন্য।

 3 years ago 

আপনি একদম ঠিক বলেছেন ভাইয়া এখন আর পরিবেশ আগের মতো নেই। পটল ও ডিমের সমন্বয় অনেক মজাদার রেসিপি তৈরি করেছেন আপনি। পটল সব সময় ভাজি ও অন্য ভাবে খেয়েছি । তবে আপনার কাছে নতুন একটি রেসিপি দেখলাম। সত্যি কথা বলতে আপনার কাছ থেকে আমি অনেক রেসিপি শিখেছি। ধন্যবাদ আপনাকে ভাইয়া আপনার জন্য শুভেচ্ছা ও শুভকামনা রইল।

 3 years ago 

আসলেই কোন জিনিসের বিকল্প কখনোই অন্য কিছু হতে পারে না। হয়তো সাময়িক ভাবে প্রতিস্থাপন করা যায় মাত্র। পরিবেশ নিয়ে আপনার মত আমারও দুশ্চিন্তা হয়তো সামনে আরো খারাপ সময় আসছে। যাইহোক আপনার রেসিপি গুলো দেখে বরাবরই আমার মনে হয় আপনি একটা ফুড ব্লগ করলে পারতেন। কারণ রেসিপি উদ্ভাবনে আপনার যে ক্ষমতা দারুন কিছু হতো এটা দিয়ে। সবচাইতে ভালো লাগলো পটলের বীজ গুলো ফেলে দেয়ায়। আমাদের বাসায় বীজ সহ রান্না করা হয় যার কারণে আমি একেবারেই খেতে পারিনা। দারুন ছিল রেসিপিটি। ধন্যবাদ ভাই

 3 years ago 

দুশ্চিন্তা করে কোন লাভ নেই আমাদের ভাই কারন সামনে আরো কঠিন সময় আসতেছে, বরং তার জন্য প্রস্তুত থাকা বেশী প্রয়োজন।

 3 years ago (edited)

পটল ভাজা এমনি খুব মজা হয় আবার তার সাথে যদি ডিম মিশিয়ে ভাজা হয় নিশ্চয় মজা বহু গুন বেড়ে যায়। গুড় এর চা খেতে অনেক মজা হয়, বিশেষ করে টোস্ট দিয়ে খেতে বেশি মজা লাগে আমার কাছে। কিন্তু আমি চা বেশি একটা ভালো বানাতে পারি না। তবে ভাইয়া ডিম দিয়ে পটলের ফ্রাই নিঃসন্দেহে খুব সুস্বাদু হয়েছে। আপনার রেসিপি গুলো সত্যি খুব ভালো লাগে।

 3 years ago 

হ্যা, পটল ভাজা এমনিতেও খেতে দারুণ লাগে, তবে এই রেসিপির স্বাদটা আরো বেশী ভালো ছিলো।

 3 years ago 

হাফিজুল্লাহ ভাই মানি নতুন ধরনের ইউনিক রেসিপি। সত্যি কথা বলতে ভাই আজকের রেসিপি আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে। পটল দিয়ে ডিম ভাজি রেসিপি। এক কথায় অসাধারণ। সেই সাথে খুব সুন্দর করে সবকিছু বর্ণনা তুলে ধরেছেন আপনি। যা দেখে অনেক ভালো লাগলো ভাই। ধন্যবাদ আপনাকে এরকম সুন্দর একটি ইউনিক রেসিপি আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। শুভকামনা রইলো ভাইজান আপনার জন্য।

 3 years ago 

হা হা হা হা, নতুন কিছুর স্বাদ সব সময়ই ভালো অনুভূতি তৈরী করে ভাই।

 3 years ago 

জি ভাই আপনি একদম ঠিক বলেছেন আসলে কোন কিছুর পরিপূরক অন্য কিছু হয় না। কিন্তু তবুও আমরা সেটাই চেষ্টা করে যাচ্ছি। আর ছোটবেলা থেকে সেটাই দেখছি হয়তো সামনে সেটাই হবে। তবে যাইহোক আপনি দারুন মজার একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন এভাবে কখনোই ডিমের সাথে পটল ফ্রাই করে খাওয়া হয়নি। তবে রেসিপিটি আমার কাছে খুব ভালো লেগেছে।

 3 years ago 

হ্যা, কারন আমাদের যখন কোন উপায় থাকে না, তখন আমরা পরিপূরক হিসেবে বিকল্প চিন্তাগুলোকে একটু বেশী প্রধান্য দেয়ার চেষ্টা করি।

 3 years ago 

জ্বি ভাই একদম ঠিক বলেছেন আসলে ছোটবেলা থেকেই সেটাই দেখে আসছি। আর আমরা সেটা অবল্বন করছি

 3 years ago 

আচ্ছা আপনারা কখনো গুড়ের চা খেয়েছেন?

আমাদের মত মধ্যবিত্ত ফ্যামিলির মানুষজনদের অনেক কিছু চিন্তা করেই চলাফেরা করতে হয়। বিশেষ করে খাবারের কোন কিছুর দাম বৃদ্ধি পেয়ে গেলে আমরা বিকল্প খোঁজার চেষ্টা করি। তবে গুড় দিয়ে চা খাওয়া হয়নি কখনো। যতই বিকল্প কিছু খোঁজা হোক না কেন সেই খাবারের স্বাদ কখনোই এক হয় না। আপনি মুলো খেতে ভালোবাসেন সেটা আমরা সকলেই জানি। আমিও মুলো খেতে অনেক পছন্দ করি। আশা করছি খুব শীঘ্রই মুলো বাজারে আসবে। তবে যাই হোক আমিও কয়েকদিন থেকে ভাবছিলাম পটল দিয়ে কিছু একটা তৈরি করবো। কিন্তু মাথায় আসছিলনা কি তৈরি করা যায়। আজকে আপনার এই রেসিপি দেখে মজার একটি রেসিপি শিখে নিলাম। পটল ও ডিম দিয়ে তৈরি করা এই রেসিপি আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে। ধন্যবাদ আপনাকে এবং সেইসাথে আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা ও ভালোবাসা রইলো। ❤️❤️❤️

 3 years ago 

হা হা হা তাহলে এখন নতুন একটা রেসিপি পেয়ে গেলেন, এটা চেক করতে পারেন আবার চাইলে এর মাঝে কিছুটা ব্যতিক্রমও করতে পারেন। যেমন চাউলের ‍গুড়া কিংবা বেসনের ব্যবহার।

 3 years ago 

বিপর্যয় আমাদের সঙ্গে লেগেই আছে। তবে এটা সত্য বলেছেন ভবিষ্যতে হয়তো এ রেকর্ড ভেঙে নতুন কোন রেকর্ডও করতে পারেন। আর এর জন্য সম্পূর্ণ দায়ী আমরা এবং আমাদের পরিবেশ আর আমাদের দৃষ্টিভঙ্গি পরিবর্তন করতে হবে। একটা বিষয় লক্ষ্য করলাম যে আপনি ঠিকই বলেছেন আপনার ছোট থাকতে অনেক কিছুই পরিবর্তন খুঁজতাম, কোন জিনিসের দাম বেড়ে গেলে সেটা বন্ধ করে দিয়ে অন্য কিছু খাওয়ার চেষ্টা করতাম। আপনার এই কথাগুলো হয়তো অনেকের কাছে হালকা মনে হবে। কিন্তু সবগুলো কথাই ছিল গুরুত্বপূর্ণ। আপনি পটল ভাজি খেতে পছন্দ করেন আমিও মোটামুটি পছন্দ করি। কিন্তু আপনি আজকে পটল ভাজি ডিম দিয়ে যে ফ্রাই করেছেন কখনো খাওয়ায় হয়নি। আমার কাছে মনে হচ্ছে সম্পন্ন একটা ইউনিক রেসিপি আমাদের মাঝে উপস্থাপন করেছে। আপনি মানুষটা যেমনি ইউনিক তেমনি আপনার কথাবার্তা চালচলন এবং পোস্টগুলো ও ইউনিক। তাইতো আপনাকে এত ভালোবাসি। আমাদেরকে এত সুন্দর একটি পোষ্ট উপহার দেওয়ার জন্যে আপনার প্রতি রইল ভালোবাসো অবিরাম।

 3 years ago 

পটল দারুণ একটা সবজি, এটা রান্না করা খেতে যেমন ভালো লাগে ঠিক তেমনি ভাজাও অনেক স্বাদের হয়ে থাকে।

 3 years ago 

পরিবেশ একমাত্র আমাদের কারনেই বিরুপ আচরন করছে। সত্যি বলতে এই অনাকাঙ্ক্ষিত পরিস্থিতির জন্য প্রত্যক্ষভাবে আমরা দায়ী।

আসলে কোন কিছুর বিকল্প কখনো কোন কিছু হতে পারেনা। শুধুমাত্র চাহিদার অনুপাতে ব্যাবহার করা যায়।

আপনার আজকের রেসিপি দারুন ছিল ভাই।
খেতে ভীষণ সুস্বাদু হয়েছে বোঝাই যাচ্ছে 😋

 3 years ago 

শতভাগ আমরা দায়ী, যার কারনে আমরাও সবচেয়ে বেশী ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছি। হয়তো সামনের দিনগুলোতে আরো বেশী ভয়ংকর হয়ে উঠবে প্রকৃতি।

 3 years ago 

খবরে দেখলাম ১০০ বছরের রেকর্ড অতিক্রম করেছে নাকি,এবারের বন্যা।যাই হোক গুড়ের চা তে খাই নি।তবে একদিন বানিয়ে খেতে হবে।সব কিছুতেই মূলাকে টান তে হবে,আপনি কি স্বপ্নের ও মূলা দেখন কিনা,আমার জানার ইচ্ছে 😉।এভাবে ডিম দিয়ে কখনো তো পটল ভাজি খাওয়া হয় নি।তবে মনে হচ্ছে খেতে ভালোই হবে।ডিম আছে যেহেতু খেতে ভালো হওয়ার কথা।ধন্যবাদ

 3 years ago 

হুম, নিত্য নতুন রেকর্ড তৈরী হচ্ছে অনাকাংখিত পরিস্থিতি তৈরীর জন্য, জানি না আর কি কি আমাদের দেখতে হবে।