জীবন থেকে প্রাপ্তির একটু ঝলক - কিছু অনুভূতি || ১০% বেনিফিট @shy-fox এর জন্য
ছোটবেলা থেকে বাবা-মা,গুরুজন-পরিজন,শুভাকাঙ্ক্ষী সকলেই নানান ভাবে আমাদের গাইড করার চেষ্টা করেন। নানান ভাবে বোঝানোর চেষ্টা করেন জীবনটা কতটা কঠিন !জীবনের রাস্তাগুলো কতটা কাঁটা বিছানো ।যখনই কথাগুলো বলেন তখন আমাদের মন প্রাণ এই কথাগুলোর মধ্যে কতটা ঢুকে থাকে, তা আমরা নিজেরাই জানি ।
আমারও ঠিক সবার জীবনের মতন, হয়তো একটু বেশিই এসব শুনতে হয়েছে। ছোটবেলা থেকে যেভাবে বড় হয়েছি বাড়ির আদরের আটখানা হয়ে, প্রচুর গাইডেন্স ছোটবেলা থেকে আমাকে দেওয়া হয়েছে ।এত এত শুভাকাঙ্ক্ষীদের মাঝে তুলোর মতো মানুষ হয়েছি আমি ।জীবনের কাঁটাগুলোকে কখনো চোখে দেখিনি। চোখে দেখার সুযোগ করে দেয়নি বাবা-মা ।সুযোগ করে দেয় নি আমার আশেপাশের ভালোবাসার মানুষগুলো।
তাই ওরা যতবার জীবনের বর্ণনা দিয়েছে ,যতবার বোঝাতে চেয়েছে এই জীবন কতটা কঠিন , জীবনের বাস্তবতা যতবার ধরিয়ে দিতে চেয়েছে, আমি গুরুত্ব দিইনি ।সেইভাবে কর্ণকুহরে প্রবেশ করলেও প্রবেশ করেনি মাথার মধ্যে। মনের মধ্যে প্রবেশ করলেও মাথা থেকে কথাগুলো বারেবারেই আউট হয়ে গেছে।
আসলে সত্যিই যে, জীবন থেকেই মানুষ সবকিছু শেখে ।আপনাদের কেউ কিছু বললে আপনারা হয়তো সেটা শুনবেন ,বুঝবেন ।কিন্তু সেখান থেকে আপনার শিক্ষা হবেনা ।
মানুষ নিজের চলার পথে নিজের কর্মের মাধ্যমে ,নিজের ফল এর মাধ্যমে শিক্ষা অর্জন করে ।
লোকেশন -
https://maps.app.goo.gl/oU7x72L1bSyEPpNf9
রাস্তায় ফোনে কথা বলতে বলতে যাচ্ছি। মা বাড়ি থেকে বলেছিল - সাবধানে যাস, দেখেশুনে হাটিস। আমি হাঁটাচলা করছি ।মায়ের কথাটা আমি তখন ওই মুহূর্তের জন্য মনে নিয়েছিলাম যখন মা বলেছিল। কিন্তু আমি নিজের মতন হাঁটছি এবার, মা যে বলেছিল তা হয়তো আর মাথায় নেই।
ফোনে কথা বলতে বলতে হাঁটতে গিয়ে সামনে রাখা ইটের টুকরো তে হোচট খেলাম, তখন আমি শিখলাম। তখন আমি শিক্ষাটা পেলাম। আর তারপর থেকে আর মাকে কথা বলতেও হলো যে, সাবধানে থাকিস ।সাবধানে যাস ।এবার নিজে নিজেই বুঝতে পারলাম যে , এবার আমাকে এইভাবে হাঁটতে হবে।
জীবনের চলার পথটা কতটা কাঁটা বিছানো এবং কতটা সহজ আমরা কখনই আগে থেকে আন্দাজ করতে পারিনা ।আত্মীয় পরিজন শুভাকাঙ্খীরা বারেবারেই এই কথাগুলো বলে থাকেন শুধুমাত্র একটা কারনে। কারণ তারা আমাদের থেকে বয়সে বড় ।তাদের অনেক অনেক জ্ঞান। তারা জীবনের পথটা অতিক্রম করেছে। আমাদের থেকে একটু পথ হলেও ওনারা বেশি হেঁটেছেন।
যে সময়টা আমি পার করছি ,সেই সময়গুলোতে ওনারা একটা সময় ছিলেন ।যদিও এখন আমরা বলতেই পারি ,আমাদের বাবা-মার আমল আর এখনকার আমল একেবারেই ভিন্ন। তখন সে আধুনিকতা ছিল না। আজকে যে যুগে আমরা বসবাস করছি, সেই যুগের সাথে হয়তো ধরাছোঁয়ার বাইরে ছিল । এই সময়টায় তর্কে তর্কে হয়তো আমরা এটা বলে ফেলি যে , তোমাদের সময় আলাদা ছিল ।এখন যুগ বদলেছে।
কথাটা ঠিক হলেও আবার একদিকে যুক্তিপূর্ণ নয়। সময় বদলায় আর পরিস্থিতিও বদলায়। মানুষের স্ট্রাগেল কিন্তু কখনো বদলায় না। মানুষ যে পরিশ্রম করে মানুষ যে কর্ম করে সে কর্মের ফল মানুষকে পেতেই হয়। সেটা আগের যুগেও পেতে হতো। যখন রামায়ণ মহাভারতের যুগ ছিল ,তখনও পেতে হতো। আর এখনো তাই পেতে হয়।
তারা জীবন থেকে যেটুকুনি শিক্ষা নিয়েছে, সেই শিক্ষার মাধ্যমে চেষ্টা করে ছোটদেরকে বড় করে তুলতে ।যাতে তারা সেই ভুল পথটা না ধরে। আজকের পজিশনে দাঁড়িয়ে আমিও চাইব আমার একটা ছোট ভাই অথবা ছোট বোনকে, আমি যেটুকুনি এক্সপেরিয়েন্স করেছি সেই অভিজ্ঞতা থেকে তাদেরও কিছু জ্ঞান দিতে।
কিন্তু আমার জ্ঞান তাদের কানে ঢুকলেও মনে ঢুকলেও সেটা ক্ষণিকের জন্যই বর্তমান থাকবে ।যতক্ষণ না তারা কোন জায়গায় এসে থামছে অথবা কোন জায়গা থেকে তাদের কর্মের দ্বারা শিক্ষা পাচ্ছে, ততক্ষণ তাদের সেই শিক্ষা সম্পন্ন হবে না।
এইভাবে সময়ের পর সময় কাটে । মানুষ জীবনে ঠোক্কর খেতে খেতে জীবনের মর্মবস্তু অর্জন করে ।এভাবেই মানুষ এগিয়ে যায় ভালো সময় খারাপ সময় সবকিছু কে সাথে নিয়ে ।আজকে যেটা খারাপ সময় মনে হচ্ছে, একটা সময়ে সেটা মনে হবে যে ,খারাপ সময়টা ছিলো বলেই হয়তো এই ভালো সময়টা রয়েছে।
প্রতিদিন একটা ঘোর অন্ধকার রাত্রির পরে সকালটাও অপেক্ষা করে বসে থাকে ।সময় পরিস্থিতি কখনও এক থাকে না। থেমে থাকে না ।যে যার ধারার সাথে চলতে থাকে ।তাই জীবনে কোনো কিছুতেই হাল ছেড়ে দিলে হবে না। পরিস্থিতির সম্মুখীন যেহেতু হতেই হবে, তাই সেটা নিয়ে বেশি ভাবলে হবেনা। পরিস্থিতি আসবে , ফেস করতে হবে ।
আমরা যদি আগে থেকেই ভেবে বসে থাকি রাস্তায় বেরোলে অ্যাক্সিডেন্ট হবে ,তাহলে তো আমরা কখনও রাস্তাতে চলতেই পারবোনা ।রাস্তাতে হেঁটে যাওয়ার মজাই নিতে পারবো না ।অথবা বাসে ট্রেনে ওঠার মজা নিতে পারবো না ।তাই জীবনটাকে খুব সহজ স্বাভাবিক ভাবতে হবে। ভাবতে হবে যে এই যাত্রা যা চলছে, সেটা চলতে থাকবে যতক্ষণ না আমাদের নিঃশ্বাস না থামছে ।আর এই যাত্রার মাঝে যা ভালো হবে সেখান থেকে আমরা যা অর্জন করব সেটাও আমাদের কাজে লাগবে, আর যেটা খারাপ হবে সেখান থেকে আমরা যে বেশি পরিমাণে অর্জন করব, সেটাও আমাদের কাজে লাগবে।
পল্লীকবি জীবনানন্দ দাশ - এঁর সাথেই আমিও জানি যে,
"যে জীবন ফড়িঙের, দোয়েলের - মানুষের সাথে তার হয় নাকো দেখা "
তবুও তো মানুষ বেঁচে থাকে। প্রকৃতি বেঁচে থাকে।
"তবু রোজ রাতে আমি চেয়ে দেখি, আহা,
থুরথুরে অন্ধ পেঁচা অশ্বত্থের ডালে বসে এসে,
চোখ পালটায়ে কয় : 'বুড়ি চাঁদ গেছে বুঝি বেনো জলে ভেসে?
চমৎকার!
ধরা যাক দু - একটা ইঁদুর এবার - '। "
একটা অন্ধ পেঁচাও জীবনের জন্য সংগ্রাম করে ,তাহলে
জীবনটা যতটা মায়াময় ,যতটা কঠিন, ততটাই তো মজার।
তাই এই মজার জীবনের উপভোগ সকলেরই করা উচিৎ ।
অনেক জ্ঞানের ভাষণ দিলাম। আসলে যেহেতু পরিস্থিতি সবসময় একরকম থাকে না। কিছু কারণে বেশ বহুদিন হলো ভেঙে পড়ে আছি ।ভেঙে পড়েছিলাম ।আজ যে অবস্থা আমার ,তার থেকেও বেশি হয়তো ভেঙে পড়েছিলাম। সেখান থেকেই সবকিছুর পরে যেটা অর্জন করলাম সেটাই আপনাদের সাথে শেয়ার করলাম।
জানি এত ভাষণ শোনার পর অনেকে ভাবতে পারেন, যার যখন হালটা খারাপ হয় ।তার যে কি হয় ।সেটা সেই বোঝে ।আসলেই তাই ।আমাকেও প্রচুর প্রচুর ভাষণ দিয়েছে আমার শুভাকাঙ্ক্ষী ভালোবাসার মানুষজন ।আমি এতটা ভেঙে পড়েছিলাম যে কারোর ভাষণ আমার শরীরের এবং আমার মনের উন্নতি করতে পারেনি। কিন্তু একটা সময় সেই নিজে থেকেই বুঝতে যখন পারলাম ।তখন বেশ পরিণত মনে হচ্ছে নিজেকে। যতটা ভেঙে পড়েছিলাম ,ততটাই যেন গড়ে উঠেছি।
শুধু একটাই কথা জীবনে কখনো কেউ হাল ছাড়বেন না ।জীবনটা অনেক অনেক সুন্দর। সব ঠিক হয়ে যাবে একদিন না একদিন।সকলে সুস্থ থাকুন। ভালো থাকুন ।জীবনকে ভালবাসতে থাকুন ।জীবন আপনাকে অবশ্যই ভালোবাসা দেবে।
আপনি আজকে খুবই চমৎকার একটা পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। আমার কাছে খুবই ভাল লেগেছে আপনার কথাগুলো। ঠিক বলেছেন আপু আমরা স্কুল-মাদ্রাসা ,কলেজ, বাবা, মার কাছ থেকে যত টুকু শিখতে পারি তার চেয়ে বেশি শিখতে পারি নিজের সাথে ঘটে যাওয়া কোনো কাহিনী থেকে, শিক্ষা এবং কর্মের মাধ্যমে, জীবনের চলার পথ থেকে। আপনাকে ধন্যবাদ এত সুন্দর একটা পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য। আপনার জন্য শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা রইলো।
একদমই ঠিক বলেছেন আপনি।
সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। আপনার লেখাগুলো খুব সুন্দর হয়েছে। আপনার এই পোস্টটি পড়ে আমি অনেক জ্ঞান অর্জন করেছি। আসলে নিজের কাছ থেকে যে শিক্ষা হয় সেটা কখনো ভোলার নয়। স্কুল-মাদ্রাসা বিশ্ববিদ্যালয় বাবা-মা আত্মীয়-স্বজন দের কাছ থেকে আমরা শিক্ষা পায়। কিন্তু নিজের সাথে ঘটে যাওয়া কোনো শিক্ষণীয় বিষয় কখনো ভোলা যায় না সেটা চিরস্মরণীয় হয়ে থাকে। সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ । শুভকামনা এবং ভালোবাসা রইলো।
জীবনটাই একটা বড় বিদ্যালয় ।
আসলে দিদি আজকে আপনি যে পোস্টটি শেয়ার করেছেন খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি পোষ্ট ছিল। আমি পুরো পোস্টটি পড়ে যেটা বুঝতে পারলাম আপনি আপনার জীবন নিয়ে বেশকিছু দ্বিধাদ্বন্দ্বের ছিলেন বা চিন্তা ভাবনার মধ্যে ছিলেন যেগুলো এখন হয়তো নিজে বুঝতে শিখেছেন, আগে হয়তো বুঝতে পারেননি। সব মিলিয়ে দিদি অসাধারণ একটি পোস্ট ছিলো। আসলে ছোটবেলা থেকেই আমরা যতক্ষণ না নিজের কোনো কিছুতে হোঁচট খেয়ে শিখতে না পারি তখন আমরা সতর্ক হই না বা সাবধান হইয়া। আপনি এই বিষয়টি খুব চমৎকার ভাবে ফুটিয়ে তুলেছেন অবশ্যই আমাদের জীবনকে সুন্দর ভাবে পরিচালিত করা উচিত জীবন তো একটাই তাই আমাদের সবাইকে সাবধানে এবং সতর্কতার সহিত চলাফেরা করতে হবে। অসংখ্য ধন্যবাদ আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।
আসলে যেটা হওয়ার সেটা হবেই । ধন্যবাদ দাদা।
আপনি একদম ঠিক বলেছেন দিদি ছোটবেলা থেকে আমাদের অনেক কিছুই সহ্য করে বড় হতে হয় ।অনেক কথা শুনতে হয় অনেক বিধি-নিষেধের মধ্য দিয়ে জীবন চলতে হয়। যখন বড়রা আমাদের এই ধরনের জীবন চলার গাইড দেয় তখন তাদের প্রতি এক ধরনের রাগ অভিমান জন্মায় কিন্তু দিনশেষে তারাই আমাদের জীবনের সঠিক পথ নির্দেশক বলে আমি মনে করি। জীবনের পথে পথে আমরা বিভিন্ন সময় বাধার সম্মুখীন হই আশেপাশে মানুষজনকে চেনার সুযোগ পাই কিন্তু নিজের ভেতরে থাকা যে চাওয়া দমাতে দেইনা। আপনি দারুন একটি পোস্ট লিখেছেনঃ এত সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে উপস্থাপন করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ দিদি।
চেষ্টা করেছি ,নিজের অভিজ্ঞতা দিয়ে যদি কিছু কথা আপনাদের মনে বসাতে পারি।
এখনকার ছেলেমেয়েদের মধ্যে এই বিষয়টি একটু বেশিই দেখা যায়। একটু বুঝতে শিখে গেলে তারা আর বড়দের কথাই কান দেয় না। কিন্তু এটা সম্পূর্ণ তাদের বা আমাদের ভুল। আপনি ঠিকই বলেছেন দিদি তারা আমাদের থেকে বড় তাদের অভিজ্ঞতা জ্ঞান আমাদের থেকে বেশি। আর বাবা মা যেন সবসময়ই আমাদের সাথেই থাকত যদি সম্ভব হত। জীবনের অনেক গুরুত্বপূর্ণ কিছু কথা লিখেছেন। অনেক সুন্দর লিখেছেন দিদি।।
হ্যাঁ,ভুল বলেই তো একদিন ঠিক ও হবে।
দিদি জীবন থেকে প্রাপ্তি একটু ঝলক নামটি পড়ে বুঝতে পেরেছি এখানে শেখার মত কিছু আছে। আপনি ঠিকই বলেছেন আমাদের বাবা-মা আমাদেরকে আগলে রেখে বড় করে। তাদের জীবনে চলার প্রতিটি মুহূর্ত আমাদের সাথে শেয়ার করে। এবং কি আমাদেরকে দেখে শুনে বুঝে পা ফেলতে বলে। কিন্তু আমরা যতক্ষন শুনি ততক্ষণই এরপরে আর মনেও রাখিনা। যখন আমরা ভুলগুলো করি তখন আমরা বুঝতে পারি যে আমাকে এটা মা বলেছিল বাবা বলেছিল এই ভুলটা আমি করেছিলাম হয়তো অনুশোচনা বোধ হয়। কিন্তু কথাগুলো আমরা মনে রাখিনা। আপনি অসম্ভব সুন্দর করে মনের ভাবগুলো শেয়ার করেছেন। তবে ভেঙে পড়া একেবারেই ঠিক নয়। নিজেকে যতটা শক্ত হয়ে চলা যায়, কাজ করা যায় ততই ভালো। কারণ জীবনটা অনেক বড়, জীবন উপভোগ করার মতো। জীবন খেলায় ভাসিয়ে দেওয়ার মতো নয়। শুভেচ্ছা রইল আপনার জন্য দিদি।
আপনার মত পরবর্তীতে আমারও অনুশোচনা হয়।
মূল্যবান কিছু কথা বলেছেন দিদি। এ জীবন অনেক কঠিন। জীবন যুদ্ধে আমরা প্রতিনিয়ত সময় পার করছি। আমাদের গুরুজনরা আমাদের ভালোর জন্যই উপদেশ দিয়ে থাকে। তখন হয়ত এক কান দিয়ে শুনে আরেক কান দিয়ে বের করে দিয়েছি। কিন্তু একটা পর্যায়ে এসে তাদের কথাগুলোর সাথে মিল খাওয়া কোন ঘটনার সম্মুখীন যখন হই তখন তাদের কথা খুব মনে পড়ে। জীবন থেকেই প্রতিনিয়ত আমরা শিখতে পাচ্ছি এবং সেই হিসেবে নিজেকে গড়ে নিচ্ছি। আপনার শরীর মন দ্রুত ঠিক হয়ে উঠুক সেই কামনা করছি। ভাল থাকবেন।
অনেক ধন্যবাদ আপনাকে, আপনার জন্যও শুভ কামনা রইল।