📷 ফুড ফটোগ্রাফি 📷।(10% Beneficiary To @shy-fox)
০১-মার্চ-২০২৪-ইংরাজি।
১৭-ফালগুণ-১৪৩০-বাংলা।
১৯-শাবান-১৪৪৫-হিজরি।
আসসালামু আলাইকুম
প্রথমে যে ফটোগ্রাফি টা দেখতে পাচ্ছেন এই ফুডের নাম ঘুগলী পরোটা।বিশেষ কাজে ঢাকা গিয়েছিলাম ফিরে আশার সময়।কিছু কেনা কাটা করতে গুলিশ্তান বাজারে নেমে ছিলাম।সারাদিন জার্নি করার পর প্রচুর খুদা লেগেই ছিলো তাই খাবার দেখে দেরি নাকরে খেতে বশি।এখানে ছিলো পেকেজ খাবার দাম ৮৫ টাকা। এই ৮৫ টাকাই দিয়েছিলো একটি পরোটা,আস্তো ছোলাঘুগলী,সালাত ও মাছের চপ।
এখন দেখছেন ফাস্ট ফুড এর দোকান তোলা কয়েকটি ফটোগ্রাফি।গত সপ্তাহে অফিসিয়াল কাজের জন্য হেড অফিসে গিয়েছিলাম। সেখান থেকে ফেরার পথে সোনারগাঁও মুরগাপাড়া নেমেছিলাম কয়েকটি পোশাক কেনার জন্য।হঠাৎ করে আমার এক ফ্রেন্ড কল দিয়ে বলে বারিয়ার নিয়ে যাওয়ার কথা। তাই দেরি না করে দ্রুত কেনাকাটা শেষ করে বার্গারের দোকানে যায়। কয়েকটি দোকান ঘুরে দেখার পর একটি দোকানে অর্ডার করি তিনটি বার্গার পার্সেল করার জন্য।সেই ফুলের দোকান থেকেই ক্যামেরাবন্দি করেছিলাম এই ফটোগ্রাফি গুলো।
এই ফটোগ্রাফি দেখে সবাই চিনতে পারছেন এটি হলো ভাপা পিঠ,তালবরা ও মংলায়। তারপর আর ফটোগ্রাফি করেছিলাম গ্রামের বাড়ি থেকে। আর ভাপাপিঠা আমাদের অফিসের পাশে ছোট্ট একটি বাজার রয়েছে সেখানে তৈরি করছে। সন্ধ্যা বেলায় নাস্তা করতে গিয়ে তোলা হয়েছে ভাপা পিঠার ফটোগ্রাফি।আর মংলা এর ফটোগ্রাফি করেছে আমাদের ক্যান্টিনের রুম থেকে। বর্তমানে যে পরিমাণ জিনিসপত্রের দাম বেড়েছে সে তুলন এখনো মংলা এর দাম সাধারণ রয়েছে। প্রতিপিস মোবাইলের দাম সিঙ্গেল ডিম ৫০ টাকা ডাবল ডিম ৭০ টাকা। ভাপা পিঠার মূল্য ১৫ টাকা।সবাই ভালো থাকবেন আজ এই পর্যন্তই ছেলে ফটোগ্রাফি সবার জন্য শুভকামনা রইল।
সংক্ষেপে পরিচয়
আমি মোঃ তৌফিকুল ইসলাম। আমার গ্রামের বাড়ি কুষ্টিয়া জেলা, কুমারখালী থানা। বর্তমানে আমি ফ্যামিলির একমাত্র ছেলে। জীবিকার তাগিদে বর্তমানে কুমিল্লা একটি প্রাইভেট কোম্পানিতে স্টিল বিল্ডিং এর টেকনিশিয়ান পদে জব করছি। আমার স্টিম ইউজার নাম ( @kosto ) আমি বাংলাদেশ থেকে আমার বাংলা ব্লগ কমিউনিটির একজন ভেরিফাই ইউজার।আমার মাতৃভাষা বাংলা।আমি বাংলাই লিখতে পড়তে বলতে ও প্রকাশ করতে ভালোবাসি। আর বাংলাই ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি আমার বাংলা ব্লগ।যেখানে আমরা আমাদের মাতৃভাষায় নিজেদের ক্রিয়েটিভিটি প্রকাশ করতে পারে।
শ্রেণি | বিবরণ |
---|---|
লোকেশন | বাংলাদেশ |
পোস্ট | ফুড ফটোগ্রাফি । |
ডিভাইজ | স্যামস্যাং এম ২১। |
কমিউনিটি | আমার বাংলা ব্লগ। |
খাবারের ফটোগ্রাফি গুলো দেখলে ভালই লাগে না । কারণ ভিন্ন ভিন্ন ধরনের খাবার যখন দেখতে পাই ইচ্ছে করে খেতে। আজকে আপনি ভিন্ন ভিন্ন খাবারের দারুন ফটোগ্রাফি করেছেন।এক সময় এভাবে ফটোগ্রাফির পরিবর্তে দাওয়াত দিয়ে খাওয়াবেন। ভালো লেগেছে আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।
জি ভাইয়া দেখতে যেমন ভালো লাগে খেতে অনেক মজার।
আপনি আজকে বেশ কিছু লোভনীয় খাবারের ফটোগ্রাফী শেয়ার করেছেন। আপনার তোলা প্রতিটি খাবারের ফটোগ্রাফী আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লেগেছে। আসলে খাবারের ফটোগ্রাফী দেখলে আমার খেতে ইচ্ছে করে।আর আপনার তোলা খাবার গুলো একটু বেশি লোভনীয়, আর সব গুলো খাবার উন্নত মানের খাবার।
অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া ফটোগ্রাফি দেখেন আমাদেরও খেতে ইচ্ছা করে কিন্তু সব সময় সেটা সম্ভব হয় না।
ফুডের ফটোগ্রাফি গুলো দেখতে অসম্ভব সুন্দর লাগছে। সবগুলো ফুট বেশ লোভনীয় এবং আপনি দারুণভাবে এগুলোকে ক্যামেরা বন্দি করেছেন। আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ
গঠনমূলক মন্তব্য করে উৎসাহিত করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
এরকম সব মজার মজার খাবারের ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন দেখে তো আমার খুবই লোভ লেগেছে। মজাদার খাবারগুলোর ফটোগ্রাফি দেখে ইচ্ছে করতেছে খেয়ে ফেলি। সকাল এবং বিকেলে নাস্তা হিসেবে কিন্তু এই সকল খাবারগুলো একেবারে পারফেক্ট হবে। সবগুলো খাবার দেখে আমি কোনরকমেই লোভ সামলাতে পারতেছি না। অসম্ভব দারুন লাগছিল আপনার তৈরি করা এই মজাদার খাবার গুলোর ফটোগ্রাফি গুলো। নিশ্চয়ই অনেক মজা করে খেয়েছিলেন এগুলো। ধন্যবাদ সুন্দর করে সবার মাঝে ভাগ করার জন্য।
জ্বি আপু অনেক মজা করে খেয়েছি কিন্তু এগুলো সব বাজার থেকে কিনে আনা খাবার।
দারুন সব লোভনীয় খাবারের ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন। প্রতিটা ফটোগ্রাফি দেখে লোভ লেগে গেলো। মনে হচ্ছে এখনি নিয়ে খেয়ে ফেলি। শীত কালে গরম গরম ভাপা পিঠা খেতে খুবই মজা লাগে। তাছাড়া সবগুলো ফটোগ্রাফি বেশ লোভনীয় ছিলো। ধন্যবাদ এতো সুন্দর একটি পোস্ট শেয়ার করার জন্য।
ঠিক বলেছেন ভাইয়া শীতের সময় সকাল বেলা রোদের আলোতে বসে পিঠাকে তো অনেক মজা লাগে।
মজার মজার খাবারের ফটোগ্রাফি দেখলে কার না লোভ লাগবে। আমার তো অনেক বেশি লোভ লেগে গিয়েছে। এই সময়টাতেও যদি এই খাবারগুলো পাওয়া যেত তাহলে মজা করে খেতে পারতাম। লোভ সামলানো অনেক বেশি মুশকিল হয় যদি এরকম মজার মজার খাবার গুলো দেখি। আপনি যে খাবারগুলোর ফটোগ্রাফী শেয়ার করেছেন এগুলোর বেশিরভাগ আমার খুবই ফেভারিট খাবার। ভাপা পিঠা দেখে তো ইচ্ছে করছে খেয়ে ফেলি। সবগুলো মজাদার খাবারের ফটোগ্রাফি শেয়ার করে লোড লাগিয়ে দিয়ে ভালো করলেন না। একা একা তো খেয়েছেন বরং আবার লোভ লাগিয়ে দিয়েছেন।
পোস্টে ভিজিট করে মূল্যবান মতামত শেয়ার করে পাশে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাইয়া।
খুবই মজাদার কিছু ফুড ফটোগ্রাফি আপনি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। ফুড ফটোগ্রাফি গুলো দেখলে সত্যি নিজের জিভে জল চলে আসে। বর্তমান সময়ে অনেকেই অনেকেই অনেক মজাদার মজাদার ফুড ফটোগ্রাফি আমাদের মাঝে শেয়ার করে থাকে। খাবারগুলো আসলেই অনেক বেশি লোভনীয় ছিল, শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ মূল্যবান মতামত শেয়ার করার জন্য।