দাদা এই সিরিজের ফটোগ্রাফিগুলো যতই দেখছি ততই মুগ্ধ হচ্ছি। এই পর্বে শেয়ার করা প্রতিটি মূর্তি জাস্ট অসাধারণ।
প্রায় ৩০০ বছর ধরে মাটি চাপা থাকার পরে ইংরেজ শাসনামলে বড়লাট লর্ড কার্জন ১৯০৪ সালে মন্দিরটিকে পুনরুদ্ধার করেন ।
এতো বছর মাটিতে চাপা থাকার পর, এই মন্দিরটিকে পুনরুদ্ধার করা হয়েছে, ভাবতেই অবাক লাগছে দাদা। এক কথায় বলতে গেলে অসাধ্যকে সাধন করেছেন বড়লাট লর্ড কার্জন। মন্দিরটি পুনরুদ্ধার করা হয়েছিল বিধায়, মূর্তিগুলো সবাই এখন দেখতে পাচ্ছে। এই পোস্টের মাধ্যমে অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জানতে পারলাম। পাশাপাশি এতো সুন্দর সুন্দর মূর্তি দেখার সুযোগ হলো। যাইহোক এতো চমৎকার একটি পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা।