RE: দশটি মজার কুইজ : সঠিক উত্তরদাতাকে পুরস্কার দেওয়া হবে -এপিসোড ০৭ (বিজ্ঞান)
(১) পৃথিবীর সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ ইনভেন্টর থমাস এলবা এডিসন।
(২)E = mc2 এই সূত্রের প্রণেতা বিজ্ঞানী আইনস্টাইন।ভর কে শক্তিকে পরিবর্তন করা যায়। অর্থাৎ কোন বস্তুর ভড়কে আলোর বেগের বর্গের সাথে গুন করলে ওই বস্তুর মোট শক্তির পরিমান পাওয়া যায়।
(৩)ব্ল্যাক হোল হলো মহাকাশের এমন একটি স্থান যেখানে মধ্যাকর্ষণ বল এতটাই শক্তিশালী যেখান থেকে কোন কিছুই বের হতে পারে না। এইটি পদার্থের অত্যাধিক ঘনত্বের কারণে এটি এর চার দিকে এই অস্বাভাবিক মধ্যাকর্ষণ বল তৈরি করতে পারে।এবং আলো বেড়াতে পারে না। যা আমরা খালি চোখে দেখতে পাই না।
(৪) আমাদের কাছাকাছি সব চাইতে বড় গ্যালাক্সি হচ্ছে অ্যান্ড্রোমিডা।ব্যাস প্রায় ২২০,০০০আলোকবর্ষ। পৃথিবী থেকে আনুমানিক ২.৫ মিলিয়ান আলোক বর্ষ দূরে অবস্থিত।কম করে ও দেড় লক্ষ কোটি।
(৫)আইজ্যাক আসিমভ
(৬) আলো।
(৭)ড. কুদরাত-এ-খুদা।
(৮) হাইনরিখ হের্ত্স।
(৯)খ =খ
(১০) পৃথিবী অভিকর্ষ ত্বরণ আমাদের ওই পৃষ্টটি দেখতে দেয় না। পৃথিবীর সাপেক্ষ চাঁদের অভিকর্ষ কেন্দ্রটি মাঝামাঝিতে অবস্থিত। এইটি কেন্দ্র থেকে দূরে পৃথিবী দিকে থাকা পৃষ্টর কাছে অবস্থিত। পৃথিবীর অভিকর্ষজ ত্বরণ চাঁদকে আকর্ষণ করে, ফলে চাঁদ তার অবস্থান বজায় রাখে। পৃথিবীর আকর্ষণের ফলে চাঁদ আস্তে কিংবা জোরে ঘুরতে পারে না ,এই করণে চাদ নিজের কক্ষপথে ঘুরতে যত সময় নেয় ,পৃথিবীর চারপাশে প্রদক্ষিণ করতে ও একই সময় নেয়। এই কারণে চাঁদের অপর পার্শ্ব কখনোই দেখতে পাই না।