On the way to Bandarban - ফটোগ্রাফি #১৩ (শেষ পর্ব)

in আমার বাংলা ব্লগ6 days ago

হ্যালো বন্ধুরা।
আসসালামু আলাইকুম।
কেমন আছেন সবাই? আশা করছি সবাই অনেক ভালো আছেন। আজ নিয়ে এলাম বান্দরবান ফটোগ্রাফি সিরিজের শেষ পর্ব। আজকের পোস্ট টা করতে একটু খারাপই লাগছে। এতদিন যখন পোস্ট করতাম তখন আরো একবার স্মৃতিতে ভেসে উঠতো সেই সুন্দর দিনগুলোর কথা। ফটোগুলো দেখে অনুভূতিটা আরেকটু চাঙ্গা হয়ে উঠতো।

দশটি দশটি করে ফটোগ্রাফি শেয়ার করে ফোনে ফটোগ্রাফি করা প্রায় সব ফটো শেষ করে ফেলেছি। সবচেয়ে বেশি ফটোগ্রাফি ছিল সাঙ্গু নদী থেকে করা এবং থানচি যাওয়ার সময়ের। প্রত্যেকটা স্পট নিয়ে গল্প আকারে যে পোস্টগুলো করেছিলাম সেখানে অনেক অনেক ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছি ইতিমধ্যেই। ওই গল্পগুলো আর ফটোগ্রাফি এবং এই ১৩ টি পর্বের ১৩০ টা ফটোগ্রাফি ব্লকচেইনে স্মৃতি হয়ে থাকবে।

গ্যালারিতে স্টোরেজ সীমাবদ্ধতার কারণে সব ফটো রাখা সম্ভব হয় না। জীবনের কোন একটা মুহূর্তে যখন দেখতে মন চাইবে তখন আমার প্রোফাইল থেকে দেখে নিতে পারব পুরনো দিনগুলোর স্মৃতি। আজকে তাহলে চলুন দেখে নেওয়া যাক শেষ দশটি ফটোগ্রাফি:

1719753142288.jpg


বিষয়: বিশাল লম্বা একটি বাঁশের ভেলা চালিয়ে নিয়ে যাচ্ছে একটি যুবক। এটা দেখতে খুবই দারুণ লাগছিল।
ডিভাইস: Xiaomi Redmi Note 9 Pro Max
তারিখ: জানুয়ারি ২০, ২০২৪
লোকেশন: রেমাক্রি, বান্দরবান। (সাঙ্গু নদী)



1719666101442-01.jpg


বিষয়: বড় বড় পাহাড়ের ভিড়ে সজীবতায় ভরা ছোট্ট একটি পাহাড়।
ডিভাইস: Xiaomi Redmi Note 9 Pro Max
তারিখ: জানুয়ারি ২০, ২০২৪
লোকেশন: রেমাক্রি, বান্দরবান। (সাঙ্গু নদী)



1719666114971-01.jpeg


বিষয়: দারুন দক্ষতার সাথে আমাদের মাঝি আমাদের নৌকা চালিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন।
ডিভাইস: Xiaomi Redmi Note 9 Pro Max
তারিখ: জানুয়ারি ২০, ২০২৪
লোকেশন: রেমাক্রি, বান্দরবান। (সাঙ্গু নদী)



1719666057239-01.jpeg


বিষয়: একটি যুবক যে ভেলাটি চালিয়ে নিয়ে যাচ্ছিল তার পিছনের অংশ দেখুন কত বড়।
ডিভাইস: Xiaomi Redmi Note 9 Pro Max
তারিখ: জানুয়ারি ২০, ২০২৪
লোকেশন: রেমাক্রি, বান্দরবান। (সাঙ্গু নদী)



1719666044287-01.jpeg


বিষয়: একটি বড় সাইজের পাথরের পাস দিয়ে এগিয়ে চলেছি আমরা।
ডিভাইস: Xiaomi Redmi Note 9 Pro Max
তারিখ: জানুয়ারি ২০, ২০২৪
লোকেশন: রেমাক্রি, বান্দরবান। (সাঙ্গু নদী)



1719666031708-01.jpeg


বিষয়: এই অংশটি ভয়ংকর। খুব সাবধানে পার হতে হয়েছিলো।
ডিভাইস: Xiaomi Redmi Note 9 Pro Max
তারিখ: জানুয়ারি ২১, ২০২৪
লোকেশন: রেমাক্রি, বান্দরবান। (সাঙ্গু নদী)



1719666012771-01.jpeg


বিষয়: বিশাল পাহাড়ের দেয়াল।
ডিভাইস: Xiaomi Redmi Note 9 Pro Max
তারিখ: জানুয়ারি ২০, ২০২৪
লোকেশন: রেমাক্রি, বান্দরবান। (সাঙ্গু নদী)



1719665998309-01.jpeg


বিষয়: সূর্য নেমে ছায়া বাড়ছে। রেমাক্রি পৌঁছাতে সূর্য প্রায় ডুবে গেছিলো।
ডিভাইস: Xiaomi Redmi Note 9 Pro Max
তারিখ: জানুয়ারি ২০, ২০২৪
লোকেশন: রেমাক্রি, বান্দরবান। (সাঙ্গু নদী)



1719665979112-01.jpeg


বিষয়: এই জায়গাটির দৃশ্য আমার ভীষণ ভালো লেগেছিল। রেমাক্রি যাওয়ার পথে একটুখানি বিরতি নিয়েছিলাম আমরা এখানে।
ডিভাইস: Xiaomi Redmi Note 9 Pro Max
তারিখ: জানুয়ারি ২০, ২০২৪
লোকেশন: রেমাক্রি, বান্দরবান। (সাঙ্গু নদী)



1719665958824-01.jpeg


বিষয়: বিশাল এক পাহাড়, একটি পরিবারের বসবাস, অনেক অনেক কলা গাছ, জমিতে চাষাবাদ, অস্থির নদী - এ যেন আঁকা ছবি।
ডিভাইস: Xiaomi Redmi Note 9 Pro Max
তারিখ: জানুয়ারি ২০, ২০২৪
লোকেশন: রেমাক্রি, বান্দরবান। (সাঙ্গু নদী)





IMG_20220926_174120.png

VOTE @bangla.witness as witness

OR

SET @rme as your proxy


20240320_225328_0000.png



JOIN WITH US ON DISCORD SERVER

banner-abbVD.png

Follow @amarbanglablog for last updates


Support @heroism Initiative by Delegating your Steem Power

250 SP500 SP1000 SP2000 SP5000 SP

Heroism_3rd.png

20230619_2107145.gif

Sort:  

You've got a free upvote from witness fuli.
Peace & Love!

 6 days ago 

দেখতে দেখতে এই সিরিজের সবগুলো ফটোগ্রাফি শেয়ার করে ফেললেন ভাই। আসলেই প্রতিটি ফটোগ্রাফি দারুণ হয়েছিল। বান্দরবান অনেকেই যায়, কিন্তু বেশিরভাগ মানুষ থানচি কিংবা রেমাক্রির দিকে যেতে পারে না। কারণ এই পর্যটন স্পটগুলো অনেকে চিনে না বললেই চলে। ফটোগ্রাফি গুলো দেখেই বুঝা যায়, কতো ভালো সময় সেখানে কাটিয়েছেন আপনারা। যাইহোক এই পর্বের তৃতীয় এবং নবম ফটোগ্রাফি দুটি সবচেয়ে বেশি ভালো লেগেছে। এতো চমৎকার একটি ফটোগ্রাফি সিরিজ আমাদেরকে উপহার দেওয়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই। ভালো থাকবেন সবসময়।

 6 days ago 

বান্দরবান ভ্রমণ সত্যিই অনেক উপভোগ করেছিলাম। এমন এমন দৃশ্য দেখেছি যেগুলো স্বপ্নের থেকেও বেশি সুন্দর। ভাই আপনার ফটোগ্রাফি গুলো দেখে অনেক ভালো লাগলো প্রতিটি ফটোগ্রাফি চমৎকারভাবে ক্যাপচার করেছেন। সাঙ্গু নদীর সৌন্দর্য দেখে মোহিত হয়েছিলাম। যদি কয়েকদিন জুম ঘরে থেকে সেখানকার পরিবেশের সাথে খাপ খাওয়াতে পারতাম তাহলে অনেক বেশি ভালো লাগতো। ইচ্ছা এই জায়গাগুলোতে আবার যাবো শুধু সময়ের অপেক্ষা। অনেক সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের সাথে বিস্তারিত ভাবে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই।

 5 days ago 

বান্দরবান থেকে তোলা অনেকগুলো ফটোগ্রাফি আপনি পর্বের মাধ্যমে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। আপনার আজকের তোলা প্রত্যেকটা ফটোগ্রাফি অনেক সুন্দর হয়েছে। দেখতে দেখতে এই সিরিজের পর্বগুলো শেষ হয়ে গেছে আর এগুলোর মাধ্যমে অনেক সুন্দর ফটোগ্রাফি দেখতে পেরে অনেক ভালো লাগতেছে এখন। অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই আপনাকে পুরোটাই এতো সুন্দর করে সবার মাঝে শেয়ার করে নেওয়ার জন্য। অনেক বেশি ভালো থাকবেন।

 4 days ago 

বাংলাদেশে গিয়ে এই বান্দরবানের জায়গার নাম বহুবার শুনেছি। কিন্তু সময়ের অভাবে এবারে যাওয়া হয়নি। পরে একবার যাওয়ার ইচ্ছে আছে।। তবে আপনার পোস্টে যেভাবে বান্দরবন ভার্চুয়াল ট্যুর করিয়ে দিলেন তা সত্যিই অনবদ্য হয়ে উঠলো। হয়তো অর্ধেক ঘোরা এখানেই হয়ে গেল।

 3 days ago 

উহু। এটা তো মাত্র সাঙ্গু নদী।
আমার লাইফে বান্দরবান ঘুরে শেষ করতে পারবো কিনা সন্দেহ। আসলে সেখানে পরিচিত অপরিচিত, প্রকাশ্য লুকায়িত বহু প্লেস আছে। রিয়েল ট্রাভেলের রা অনেক জায়গা খুঁজে খুঁজে ঘুরে বেড়ায়। বিশেষ করে গহীনের আদিবাসী এলাকাগুলোতে কয়েকদিন ধরে ট্রেকিং করে যেতে পারলে দারুন সব এডভেঞ্চার আর রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতার সাক্ষী হওয়া যায়। নেটওয়ার্কের বাইরে গিয়ে কয়েকদিনের জন্য হারিয়ে যেতে হবে।

 3 days ago 

দারুণ ব্যাপার। আকর্ষণ তৈরি হচ্ছে আরো বান্দরবানের প্রতি। যেতেই হবে

 3 days ago 

চলে আসুন সময় হাতে করে।