বসতে দিলে শুতে চায়
আজকে আমি এসেছি আপনাদের সকলের সাথে একটি জেনারেল রাইটিং পোস্ট শেয়ার করতে। আমার লেখার মাধ্যমে আমার চিন্তা ভাবনা গুলো আপনাদের কাছে পৌঁছানোর লক্ষ্যে এই লেখাগুলো শেয়ার করা।
আশা করছি যে আপনারা আপনাদের মূল্যবান মন্তব্যের মাধ্যমেই আমার এই লেখাটি সৌন্দর্য বৃদ্ধি করবেন এবং আপনাদের মতামত ব্যক্ত করবেন। আমি যদি কোনো কিছু ভুল বলে থাকি। তাহলে অবশ্যই আমাকে শুধরে দিতে ভুলবেন না।
আমাদের বাঙালি জাতিকে নিয়ে মানুষ সব সময় অনেক রকমের কথা বলে। আর তার মধ্যে যে সবচেয়ে বেশি বলে। সেটা হচ্ছে আমরা বাঙালির জাতিরাই। কারণ আমরা আসলে আমাদেরকে খুব ভালো করেই চিনি। অর্থাৎ কথায় আছে যে, একটা মানুষ ভেতরে কেমন কিংবা তার ব্যক্তিত্ব কেমন। সেটা সে নিজে সবচেয়ে বেশি ভালো জানে। অর্থাৎ আমি কেমন, আমার মনের মধ্যে কি চলছে। সেটা আমার চেয়ে ভালো কেউ জানবে না। হ্যাঁ, এটা ঠিক যে আমরা ক্ষেত্র বিশেষ এ কখনো সেটা স্বীকার করি না। অর্থাৎ আমাদের মনের মধ্যে কি চলছে, সেটা আমরা কখনো প্রকাশ করি না। কিন্তু আমরা অন্তত জানি যে আমাদের মনের মধ্যে কি চলছে।
আমরা অর্থাৎ বাঙালি জাতিরা সবসময় এই কথাটা বলি যে, মানুষকে খেতে দিলে বসতে চায়, বসতে দিলে শুতে চায়। আমি আসলে এই কথাটির সাথে সম্পূর্ণ একমত। কারণ আমি যদি আমার দৈনন্দিন জীবনের ঘটনা বলা শুরু করি। তাহলে হয়তো রাত পার হয়ে যাবে। কিন্তু তাও ঘটনা বলা শেষ হবে না। অর্থাৎ এতো এতো ঘটনা যে কোনটা রেখে কোনটা বলবো মাথায় আসেনা।
তাই আমার কাছে এটার একটা মাত্র সলিউশন হিসাবে যে ব্যাপারটা মনে হয়। সেটা হচ্ছে, এমন কোনো মানুষকে সাহায্য না করা। যে আসলে ওই সাহায্যের দাম দিতে পারবে না। কারণ সাহায্য বিলিয়ে দেওয়ার মতোন কিছু নয়। সাহায্য হলো কোনো ব্যক্তির অসহায়ত্বের সময় তার প্রয়োজন হয়ে ওঠা। আর যারা এই ধরনের মনোভাব নিজের মনের মধ্যে পোষন করে। অর্থাৎ সব সময় অন্যের ঘাড়ের উপরে সবকিছু চাপিয়ে দিতে চায়। তাদেরকে আমার মতে সাহায্য না করাই উচিত।
আপনার লেখাটি সত্যিই ভাবনাশীল এবং বাস্তবমুখী। বাঙালি জাতির স্বভাব এবং সাহায্যের গুরুত্ব নিয়ে আপনার দৃষ্টিভঙ্গি খুবই পরিষ্কার।
আপনি একদম ঠিক বলেছেন সত্যিই, সাহায্য তখনই মূল্যবান, যখন তা সত্যিকার অর্থে প্রয়োজনীয় হয় এবং যার জন্য তা দেওয়া হচ্ছে, সে তার মূল্য বুঝতে পারে। দারুণ লেখা।ভালো থাকবেন।