ফিরে দেখা : "পুরোনো কিছু ফোটোগ্রাফি" - পর্ব ০৪ [শেষ]steemCreated with Sketch.

in আমার বাংলা ব্লগlast year

গত তিনদিন ধরে চলা আমার বিশেষ কিছু পুরোনো ফোটোগ্রাফ নিয়ে করা সিরিজ ফোটোগ্রাফি পোস্ট ফিরে দেখা : "পুরোনো কিছু ফোটোগ্রাফি" -র আজকের অন্তিম পর্ব ।

কিছু অতীত দিনের স্মৃতিচারণা সহ বেশ কিছু আমার তোলা পুরোনো ফোটোগ্রাফ শেয়ার করছি বিগত দিন তিনেক ধরে । এর মধ্যে উল্লেখযোগ্য তেমন কোনো ফোটো নেই, সবই সাধারণ । আর ফটো গুলো পুরোনো হলেও খুব বেশি আবার পুরোনো নয় । মেরেকেটে এই ধরুন এভারেজ ৫-৭ বছরের পুরোনো হবে । তার বেশি নয় ।

বেশিরভাগ ফটোই হয় নিকন ক্যামেরা দিয়ে তোলা, না হয় আমার ফিলিপস ক্যামেরা অথবা আমার নিজস্ব মোবাইল ক্যামেরা দিয়ে তোলা । আর অধিকাংশ ছবিই গ্রামে তোলা । শহরে তো আমি কোনো সাবজেক্টই পাই না ছবি তোলার । তাই আমার ফটোগ্রাফির একমাত্র আশা ভরসা হলো গ্রামের উন্মুক্ত প্রকৃতি ।

শহরে ছবি তুলি শুধু পুজোর সময় । পুজোর সময় কখনো গ্রামে যাওয়া হয় না । কারণ ওই সময়টাতে গ্রামে বেশ গরম থাকে, সঙ্গে প্যাচপ্যাচে কাদা না হয় বৃষ্টি লেগেই থাকে । তাই প্রত্যেক বছর পুজোটা শহরেই কাটানো হয়ে থাকে । প্রত্যেক পুজোর সময়ে বেশ কিছু সিরিজ ফোটোগ্রাফি তাই থাকেই - দূর্গা পুজো, কালী পুজো, দীপাবলি, জগদ্ধাত্রী পুজো ইত্যাদি ।

আজকে আরো কিছু আমার করা পুরোনো দিনের পুরোনো ফোটোগ্রাফি শেয়ার করতে চলেছি । আশা করছি গত পর্ব গুলোর মতোই এগুলোতেও আপনাদের সাড়া পাবো । তো চলুন দেখে নেওয়া যাক আমার আজকের ফোটোগ্রাফি, সর্বমোট আঠাশটা (২৮) ফোটোগ্রাফ শেয়ার করেছি আজকের পোস্টে -


সূর্যোদয়ের ছবি । দিগন্তরেখার গাছপালার মাথার উপর দিয়ে উঁকি মারছে লাল টুকটুকে সূর্য ।

জানালার শার্সির বাইরে একটি শালিক । ছবিটা কোথায় তুলেছিলাম তা আর মনে নেই ।

পত্র মঞ্জরী

রাত্রি নেমেছে আমার শহরের বুকে

শুঁয়োপোকা

পার্পল প্যাশনফ্লাওয়ার

অবেলায় গঙ্গার ঘাটে

শীতের স্নিগ্ধ গঙ্গা

নাম না জানা বুনো ফুল

পিটুনিয়া

জল ফড়িং

ছিন্ন মুকুল

জীবিত ও মৃত

বাঁধন

জয় হিন্দ

ভাই-বোন

শৈশব

বালকবেলা

ইঁটভাটার শিশুরা

ভারতীয় শিশু

তাজমহলের সামনে আমার পুটুমা

অভিশপ্ত শৈশব

কানি বক

চিল

একটি শালিক


------- ধন্যবাদ -------


পরিশিষ্ট


আজকের টার্গেট : ৫১০ ট্রন জমানো (Today's target : To collect 510 trx)


তারিখ : ০৮ মে ২০২৩

টাস্ক ২৫৯ : ৫১০ ট্রন ডিপোজিট করা আমার একটি পার্সোনাল TRON HD WALLET এ যার নাম Tintin_tron


আমার ট্রন ওয়ালেট : TTXKunVJb12nkBRwPBq2PZ9787ikEQDQTx

৫১১ TRX ডিপোজিট হওয়ার ট্রানসাকশান আইডি :

TX ID : 6c69e4d4ed0f85433c9a2543ad662b939ab658b75bedc4b5eb916e5d5c7fa29e

টাস্ক ২৫৯ কমপ্লিটেড সাকসেসফুলি


এই পোস্টটি যদি ভালো লেগে থাকে তো যে কোনো এমাউন্ট এর টিপস আনন্দের সহিত গ্রহণীয়

Account QR Code

TTXKunVJb12nkBRwPBq2PZ9787ikEQDQTx (1).png


VOTE @bangla.witness as witness

witness_proxy_vote.png

OR

SET @rme as your proxy


witness_vote.png

Sort:  

Hello friends, if you support me, I will support you too. If you follow me, I trust you too.

Check here :- @ashutos

হ্যালো বন্ধুরা, আমাকে সমর্থন করলে আমি আপনাকেও সমর্থন করবো। আপনি আমাকে ফলো করলে, আমি আপনার উপর বিশ্বাস করবো
IMG_20230412_225217.jpg

 last year 

দাদা শেষ করে দিলেন পুরনো দিনের ফটোগ্রাফি গুলোরলপূর্ব ভিত্তিক সিরিজ। ভালই তো লাগছিল। আপনার হাত ধরে বেশ পুরনো পুরনো কিছু ফটোগ্রাফি দেখছিলাম। সত্যি তো শহরে ফটোগ্রাফি করার সাবজেক্ট পাওয়াটা খুব কঠিন। কিন্তু গ্রামে গেলে তো ফটোগ্রাফি সাবজেক্ট পাওয়া যায় অহরহ। যদি আপনি প্রায় ২৮ টি ফটোগ্রাফি আজ আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন। তবু আমি বলব আপনার করা প্রতিটি ফটোগ্রাফি ছিল অত্যন্ত লোভনীয়। একটি ফটোগ্রাফি একবার দেখলে বারবার দেখতে মনে চায়। মনে হচ্ছে যেন পটে আঁকা কোনো দৃশ্য দেখছি।

Hi @rme,
my name is @ilnegro and I voted your post using steem-fanbase.com.

Come and visit Italy Community

 last year 

আপনি ঠিক বলেছেন দাদা,শহরে ফটোগ্রাফি করার সাবজেক্ট পাওয়াটা খুব কঠিন। আর গ্রামে গেলে ফটোগ্রাফি করার সাবজেক্ট খোঁজা লাগে না,এমনিতেই সাবজেক্ট সামনে চলে আসে। এই সিরিজের শেষ পর্বে আপনি ২৮টি ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন। প্রতিটি ফটোগ্রাফি এককথায় দুর্দান্ত হয়েছে। বিশেষ করে শুঁয়োপোকা এবং জল ফড়িং এর ফটোগ্রাফি দেখে তো মুগ্ধ হয়ে গিয়েছি। আপনার ফটোগ্রাফির দক্ষতা খুব ভালো। যাইহোক এতো মনোমুগ্ধকর ফটোগ্রাফি গুলো আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ দাদা। পরবর্তী সিরিজের অপেক্ষায় রইলাম।

 last year 

শালিক পাখির ছবিটি দেখে ভালো লাগলো। তাজমহলের সামনে আপনার পুটুমার ছবিটি দেখতে জাস্ট অসাধারন লাগতেছে। চমৎকার আইডিয়া ছবিটির মাধ্যমে দেখতে পারলাম। ছোটদের ছবি গুলো দেখে ভীষণ ভালো লাগলো। অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে দাদা।

 last year 

দাদা ফটোগ্রাফি গুলো এক কথায় অসাধারন লেগেছে আমার কাছে। 👌 একেকটা ফটোগ্রাফির বিষয়েবস্তু একেক রকম। কানি বক,শালিক, সূর্য , ভারতীয় শিশু জাস্ট অসাধারণ। আর তাজমহলের কাছে গেলে সবাই এইভাবে একটা ছবি তুলবেই। পুটুমা আবার কে? এটা ঠিক বলেছেন দাদা শহরে ফটোগ্রাফি করার কিছু নেই।তাইতো আমি ফুড ফটোগ্রাফি করি।শহরে নানান রকমের খাবারের অভাব নেই।যাক,সুন্দর হয়েছে আপনার ফটোগ্রাফি গুলো। ধন্যবাদ দাদা শেয়ার করার জন্য।

Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.

 last year 

দাদা আপনি সত্যিই দারুন ফটোগ্রাফি করেন। এই ফটোগ্রাফি গুলো দেখে যে কেউ বলে দিবে আপনি একজন প্রফেশনাল ফটোগ্রাফারের মতই ফটোগ্রাফি করেন। শালিক পাখির ফটোগ্রাফিটি দুর্দান্ত হয়েছে। এছাড়া অভিশপ্ত শৈশব থেকে শুরু করে জীবিত ও মৃত সব ফটোগ্রাফি গুলোই যেন এক এক রকমের বৈশিষ্ট্য বহন করে। ফটোগ্রাফি দেখেই যেন চোখ জুড়িয়ে যায়। আর আমি সবগুলো ফটোগ্রাফি অনেক মনোযোগ দিয়ে দেখেছি দাদা। সত্যিই দারুণ হয়েছে। মাঝে মাঝে পুরনো ফটোগ্রাফি গুলো দেখতেও ভালো লাগে।

শহরে তো আমি কোনো সাবজেক্টই পাই না ছবি তোলার

উঁচু উঁচু বিল্ডিং আর ইমারত গুলি ছাড়া আর কোন সাবজেক্ট নেই ও। গ্রাম হলো আসল সৌন্দর্যের ভান্ডার।

আসলে দাদা তোমার আজকে শেয়ার করা ফটো গুলোর ভিতরে কোনটা রেখে কোনটা ভালো বলবো সেটাই বুঝতে পারছি না। সবগুলো ফটোই খুব দুর্দান্ত হয়েছে। বিশেষ করে লাস্টের দিকে ফটোগুলোর প্রশংসা করলেও হয়তো অনেকটা কম হয়ে যাবে।

 last year 

পুরোনো ফটোগ্রাফি গুলো দেখে খুব ভালো লেগেছে আমার।এই ফটোগ্রাফি মাধ্যমে পুরোন দিনের দৃশ্য দেখতে পেলাম। শেয়ার করার জন্য অনেক ধন্যবাদ।