ক্লে দিয়ে দাদার জন্মদিনের কেক ||~~
শুভ জন্মদিন, প্রিয় দাদা! 💖
প্রিয় @rme দাদা,,
আজ আপনার শুভ জন্মদিনের বিশেষ দিনে, আমি এই কেক এবং গোলাপ আপনাকে উৎসর্গ করছি। আপনি আমাদের কমিউনিটির একজন অভিভাবক, আমাদের প্রেরণা এবং ভালোবাসার উৎস। গতকাল ছিল আপনার বিবাহ বার্ষিকী, এই দুটি আনন্দের মুহূর্তকে একত্রিত করতে পেরে আমি নিজেকে গর্বিত মনে করছি।
আপনার এই শুভ জন্মদিনে আমি আন্তরিক শুভেচ্ছা জানাই। আপনার জীবনে সুখ, শান্তি, এবং ভালোবাসা যেন চিরকাল বিরাজমান থাকে। আপনি আমাদের সবাইকে যে ভালোবাসা ও দিক-নির্দেশনা দেন, তা সত্যিই অমূল্য। আপনার জন্য আমার পক্ষ থেকে অনেক ভালোবাসা এবং শুভ কামনা রইলো।
শুভ জন্মদিন, প্রিয় দাদা! 💖
DIY প্রোজেক্ট-ও অনুভূতি
প্রিয় দাদার জন্মদিনে শুভেচ্ছা জানানোর জন্য ক্লে দিয়ে তৈরি করা কেক ও গোলাপের অনুভূতি বর্ণনা করতে গিয়ে আমি বলতে পারি:
কেকটি বানানোর সময়, আমি অনুভব করছিলাম যেন দাদার প্রতি আমার ভালোবাসা এবং শ্রদ্ধা একে একে প্রতিস্থাপিত হচ্ছে মৃৎপাত্রে। প্রতিটি স্ট্রোক, প্রতিটি ডিজাইন, যেন দাদার হাসি ও আশীর্বাদে পূর্ণ হয়ে উঠছিল। কেকের মোমবাতি জ্বালানোর সময়, মনে হচ্ছিল এই আলোকিত মুহূর্তে দাদার জীবনের প্রতিটি ইচ্ছা পূর্ণ হবে এবং সুখের অগ্নিশিখা কখনো নিভবে না।
গোলাপ তৈরি করার সময়, প্রতিটি স্টেপ তৈরির সাথে সাথে মনে হচ্ছিল যে দাদার প্রতি আমার ভালোবাসার প্রতীক যেন একে একে রূপ নিচ্ছে। গোলাপের পাপড়ি যেমন মধুর ও নরম, তেমনি দাদার প্রেমও আমার জীবনে সেই চিরন্তন স্নেহের প্রতীক। এই উপহারটির মাধ্যমে, আমি তাকে জানাতে চেয়েছি যে, তার প্রতি আমার অগাধ ভালোবাসা এবং শ্রদ্ধা চিরকাল অটুট থাকবে।
এটি আমার একটি ছোট উপহার । আমার অনুভূতির গভীরতা এবং দাদার প্রতি শ্রদ্ধার এক স্মৃতিচিহ্ন।
☆꧁ DIY প্রোজেক্ট- ** ক্লে দিয়ে জন্মদিনের কেক **꧂
- ক্লে
প্রথমে কয়েক রঙের ক্লে এভাবে গোল গোল করে নিলাম।
এবার বিভিন্ন রঙের গোল গোল করা ক্লে গুলো একসাথে করবো একটার উপর আরেকটা দিয়ে।
হলুদ এবং লাল রঙের ক্লে দিয়ে ছোট ছোট গোল গোল বলের মত বানালাম। সেই সাথে চকলেট কালার রং দিয়ে কেকের ডিজাইন বানিয়ে নিলাম।
এবার কেক টাকে এভাবে ডিজাইন করে নিবো। এবং কেকের উপরে দাদার নাম লিখবো।
এবার কিছু মোমবাতি এবং ফুল বানিয়ে লাগিয়ে দিলাম।
- তৈরি হয়ে গেল খুবই চমৎকার দাদার জন্মদিনের কেক।
আমি ছন্দের রাজ্যে, ছন্দরাণী কাব্যময়ী-কাব্যকন্যা বর্তমান প্রজন্মের নান্দনিক ও দুই বাংলার জনপ্রিয় কবি সেলিনা সাথী। একধারে লেখক, কবি, বাচিক শিল্পী, সংগঠক, প্রেজেন্টার, ট্রেইনার, মোটিভেটর ও সফল নারী উদ্যোক্তা।আমার পুরো নাম সেলিনা আক্তার সাথী। আর কাব্যিক নাম সেলিনা সাথী। আমি নীলফামারী সদর উপজেলায় ১৮ মার্চ জন্মগ্রহণ করি। ছড়া কবিতা, ছোট গল্প, গান, প্রবন্ধ, ব্লগ ও উপন্যাস ইত্যাদি আমার লেখার মূল উপজীব্য। আমার লেখনীর সমৃদ্ধ একক এবং যৌথ কাব্যগ্রন্থের সংখ্যা ১৫ টি। আমার প্রথম প্রকাশিত কবিতার বই- সাথীর শত কবিতা,অশ্রু ভেজা রাত, উপন্যাস মিষ্টি প্রেম, যৌথ কাব্যগ্রন্থ একুশের বুকে প্রেম। জীবন যখন যেমন। সম্পাদিত বই 'ত্রিধারার মাঝি' 'নারীকণ্ঠ' 'কাব্যকলি' অবরিত নীল সহ আরো বেশ কয়েকটি বই পাঠকহমলে বেশ সমাদৃত। আমি তৃণমূল নারী নেতৃত্ব সংঘ বাংলাদেশ-এর নির্বাচিত সভাপতি। সাথী পাঠাগার, নারী সংসদ, সাথী প্রকাশন ও নীলফামারী সাহিত্য ও সংস্কৃতি একাডেমির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি। এছাড়াও আমি জেলা শাখার সভাপতি উত্তোরন পাবনা ও বাংলাদেশ বেসরকারি গ্রন্থাগার পরিষদ নীলফামারী জেলা শাখার সাধারণ সম্পাদক এবং কেন্দ্রীয় নির্বাহী কমিটির সমাজ কল্যাণ বিষয়ক সম্পাদকের দায়িত্বে রয়েছি। আমি মহিলা বিষয়ক অধিদপ্তর মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনে ২০১৪ সালে নীলফামারী জেলা ও রংপুর বিভাগীয় পর্যায়ে সমাজ উন্নয়নে অসামান্য অবদানের জন্য শ্রেষ্ঠ জয়িতা অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেছি। এছাড়াও সাহিত্যের বিভিন্ন শাখায় ও সামাজিক সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডে বিশেষ অবদান রাখায় আমি বহু সম্মামনা পদক অর্জন করেছি। যেমন সাহিত্যে খান মইনুদ্দিন পদক ২০১২। কবি আব্দুল হাকিম পদক ২০১৩। শিশু প্রতিভা বিকাশ কেন্দ্র কর্তৃক সম্ভাবনা স্মারক ২০১৩। সিনসা কাব্য সম্ভাবনা ২০১৩। বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস উদযাপন উপলক্ষে সম্মামনা স্মারক ২০১৩। জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ৩৭ তম মৃত্যুবার্ষিকী উদযাপন উপলক্ষে সম্মাননা স্মারক ২০১৩। জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলাম এর ১১৫ তম জন্ম জয়ন্তী উদযাপন উপলক্ষে ২০১৪। দৈনিক মানববার্তার সম্মামনার স্মারক ২০২৩। চাতক পুরস্কার চাতক অনন্যা নারী সম্মাননা ২০২৩ ওপার বাংলা মুর্শিদাবাদ থেকে মনোনয়ন পেয়েছি। এছাড়াও ,ওপার বাংলা বঙ্গবন্ধু রিসার্চ এন্ড কালচারাল ফাউন্ডেশন ভারত বাংলাদেশ। কবিগুরু স্মারক সম্মান ২০২৪ অর্জন করেছি।
বিষয়: ডাই প্রজেক্ট
কমিউনিটি : আমার বাংলা ব্লগ
ক্লে দিয়ে অনেক সুন্দর একটি কেক তৈরি করে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন আপু। দাদার জন্মদিন উপলক্ষে অনেক দারুন কেক তৈরি করেছেন। ক্লে দিয়ে তৈরি করা কেকটি দেখতে খুবই দারুণ লাগছে। আপনি অনেক দক্ষতার সাথে কাজটি সম্পন্ন করেছেন। ধন্যবাদ আপু সুন্দর একটি ডাই পোস্ট শেয়ার করার জন্য।
দাদার জন্মদিন উপলক্ষে ক্লে দিয়ে বানানো এই কেকটি আপনার কাছে ভালো লেগেছে দেখে আমার কাছে বেশ লাগছে। চেষ্টা করেছি একটা কিছু করার। দাদাকে উইশ করার জন্য।
আপনার তৈরি করা ক্লে দিয়ে কেকটি দেখতে দুর্দান্ত ছিল।
Upvoted! Thank you for supporting witness @jswit.
অসাধারণ ডাই প্রজেক্ট 😍
একদম ভিন্ন আঙ্গিকে দাদাকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা জানিয়েছেন। দাদা দেখলে নিশ্চয়ই খুশি হবেন।
এটা তৈরি করতে বেশ কষ্ট হয়েছে বোঝাই যাচ্ছে। যাইহোক দাদা আনন্দ পাক এবং ভালো থাকুক এই কামনা করি। সবমিলিয়ে অনেক ধন্যবাদ আপু চমৎকার কাজটি উপহার দেয়ার জন্য।
আসলে যত কষ্টই হোক না কেন, দাদা যেন একটু খুশি হয়,একটু আনন্দ পায়, এবং দাদার জন্মদিনটাকে উইশ করার জন্য এই আয়োজন করেছি আমি। আর এই কেকটি যখন বানিয়েছিলাম তখন আসলে অন্যরকম একটা অনুভূতি কাজ করছিল মনের ভিতর।
আমাদের সবার প্রিয় দাদার জন্মদিন উপলক্ষে আপনি খুবই সুন্দর একটি পোস্ট তৈরি করে আমার মাঝে শেয়ার করেন।এই ডাই পোস্টটি আমার কাছে ভালো লেগেছে।
দাদার জন্মদিন উপলক্ষে বানানো কেকটি আপনার কাছে ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম।সুন্দর মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য ধন্যবাদ।
খুবই চমৎকার একটি ডাই তৈরি করেছেন ক্লে ব্যবহার করে। দাদার জন্মদিন উপলক্ষ্যে এই কেকটা তৈরি করেছেন দেখে খুব ভালো লাগলো। কেকটা দেখে মনে হচ্ছে একেবারে বাস্তবিক। আপনি নিজের দক্ষতাকে কাজে লাগিয়ে অনেক সময় নিয়ে এটা তৈরি করেছেন দেখে খুব ভালো লাগলো। দাদাকে অনেক সুন্দর ভাবে উইশ করেছেন জন্মদিনের।
আপু আমি নিজের হাতে এই কেকটি বানিয়ে দাদার জন্মদিনে উইশ করার চেষ্টা করেছি।আপনার কাছে ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম।সেই সাথে উৎসাহিত হলাম।
অসাধারণ আপু অসাধারণ আপনি অনেক সময় নিয়ে ধৈর্যের সাথে আমাদের প্রিয় @rme দাদার জন্মদিন উপলক্ষে ক্লে দিয়ে জন্মদিনের কেক তৈরি করে আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন যা দেখি আমি মুগ্ধ হয়ে গেলাম। আপনি খুবই দক্ষতার সাথে নিখুঁত হাতে এই জন্মদিনের কেকটি তৈরি করেছিলেন। তাছাড়া আপনার কেকের কালার কম্বিনেশনটা কিন্তু একদম নিখুত ছিল। সবশেষে নিজের ক্রিয়েটিভিটিকে কাজে লাগিয়ে এত সুন্দর একটি জন্মদিনের কেক তৈরি করে আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ আপু।
দাদার জন্মদিন উপলক্ষে ক্লে দিয়ে বানানো কেক দেখে আপনি মুগ্ধ হয়েছেন দেখে বেশ ভালো লাগলো। আপনার সুন্দর মন্তব্য পড়ে অনুপ্রাণিত হলাম।
ওয়াও আপু আপনি আজকে আমাদের মাঝে বেশ চমৎকারভাবে ক্লে দিয়ে দাদার জন্মদিনের কেক তৈরি করে শেয়ার করেছেন। আপনার তৈরি পোস্ট দেখে সত্যি আমি বেশ মুগ্ধ হয়েছি। আসলে এই ধরনের যেকোনো পোস্ট তৈরি করতে হলে অনেক সময় এবং ধৈর্যের প্রয়োজন হয়। এত সুন্দর ভাবে দাদার জন্মদিনের কেক তৈরি করে আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ আপু।
দাদার জন্মদিন উপলক্ষে এত সুন্দর একটি কেক বানাতে পেরেছি এজন্য আমার নিজের কাছেও ভালো লেগেছে। চমৎকার মন্তব্যের জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
দাদা জন্মদিন উপলক্ষে অনেক সুন্দর একটি কেক তৈরি করেছেন আপু। কেকের উপস্থাপনাও দেখে ভীষণ ভালো লাগলো। খুব সুন্দরভাবে কেক তৈরি প্রতিটি ধাপ শেয়ার করেছেন। ধন্যবাদ আপু।
খুবই সুন্দর ও গঠনমূলক মন্তব্য করে পাশে থাকার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ এবং কৃতজ্ঞতা জানাচ্ছি। অনেক অনেক শুভকামনা আপনার জন্য।
এই ধরনের হাতের কাজগুলো করতে আমার কাছে অনেক বেশি ভালো লাগে। এগুলো করতে এবং দেখতে দুটোই আমি অনেক বেশি পছন্দ করি। আজকে আপনি নিজের হাতে অনেক সুন্দর করে এই কেক তৈরি করেছেন। কেক তৈরি করার পদ্ধতি সবার মাঝে ভাগ করে নিয়েছেন। সুন্দর সুন্দর কালারের ক্লে দিয়ে এই সুন্দর কেক তৈরি করাতে আমার কাছে দেখতে জাস্ট অসাধারণ লেগেছে। সত্যি আপনার দক্ষতার প্রশংসা করতে হয়।
একদম ঠিক বলেছেন নিজের হাতে এই কাজগুলো করতে ভীষণ আনন্দ লাগে। আমি নিজেও বেশ উপভোগ করি। মন্তব্য করে উৎসাহ দেয়ার জন্য ধন্যবাদ।