টক ঝাল মিষ্টি রেসিপি : কদবেল ভর্তা
আসসালামুল আইলাইকুম,
সবাই কেমন আছেন ,আশা করি ভালো আছেন ? আমিও খবুই ভালো আছি। আজ একটা বিষয় খেয়াল করলাম বাজারে হরেকরকম টক ফল এসেছে যেমন কদবেল,আমলকি ,জাম্বুরা,আমড়া,নতুন তেঁতুল,চালতা ,আহ !!!দেখেলই জিভে জল চলে আসে । স্টুডেন্ট পড়ানো সুবাদে প্রায় আমাকে বাজেরের পাস দিয়ে যেতে হয় ,তাই বাজারে নতুন কি ফল,সবজি আসে তা আমার চোখে পড়ে।
তাই লোভ সামলাতে না পেরে আজ কিনে নিয়ে আসলাম কদবেল ।
সেই কদবেল বানানোর ভর্তা ই আজ আপনাদের সাথে শেয়ার করবো যদিও সবাই এই ভর্তা বানাতে জানে ।তবুও আমি যেভাবে উপকরণ দিয়ে বানিয়েছি তা ট্রাই করতে পারেন ।
ডিভাইস : One plus 7 pro
লোকেশন: ডেমরা
আমার মনে হয় কদবেল ভর্তা বানানোর প্রধান উপাদান হলো ধনিয়া পাতা,কাঁচা মরিচ ,এই উপাদান থেকে যে সুঘ্রাণ বের হয় তা ভর্তার স্বাদ ই পরিবর্তন করে দেয়।
ডিভাইস : One plus 7 pro
লোকেশন: ডেমরা
এই ভর্তা বানানোর জন্য আমি নিয়েছি
১.কাঁচা মরিচ
২.শুকনো মরিচ
৩.ধনিয়া পাতা
৪.লবন
৫. চিনি
৬.গুঁড়া মরিচ
ডিভাইস : One plus 7 pro
লোকেশন: ডেমরা
তারপর উপরের উপাদান (কাঁচা মরিচ, ধনিয়া পাতা)কুচি কুচি করে কেটে ,সাথে স্বাধ মত লবন ,গুঁড়া মরিচ, শুকনো মরিচ ,চিনি কদবেলের সাথে ভালো ভাবে মিক্স করতে হবে ।
মিক্স করার পরই হয়ে যাবে জিভে জল আসা কদবেল ভর্তা।
ডিভাইস : One plus 7 pro
লোকেশন: ডেমরা
কদবেল ভর্তার রেসিপি কেমন লেগেছে কমেন্টে জানাবেন ।আজ এই অব্দি পরবর্তিতে আরো নতুন রেসিপি নিয়ে হাজির হবো। "ধন্যবাদ"
Shake it, shake it! 💃💃🍡🍡Re-posted.
ভালই তো স্টুডেন্ট পড়ানো হলো,বাজার ও ঘুরাঘুরি হলো।যাই হোক কদবেল আমার খুব ভালো লাগে,এভাবে ভর্তা বানালে তো কথাই নাই। আগে স্কুলের সামনে ১০ টাকা ছোট ছোট কদবেল বিক্রি করতো।ভালোই লাগতো।এগুলা দেখে মনে পরে গেলো।
বাজারের পাশ দিয়ে যাই তো তাই দেখা হয়।আগের দিন আর নাই দোস্ত এখন কদবেল একটা ৪০ টাকা তবুও ভালো না
লোভনীয় একটি রেসিপি শেয়ার করেছেন আপু। কদবেল আমার অনেক পছন্দের একটা খাবার। আপনি অনেক সুন্দর ভাবে কদবেল বানানোর প্রসেস সমূহ দেখিয়েছেন। শুকনা মরিচ এবং ধনিয়া পাতা দেওয়া তে বেশি টেস্টি হয়েছে। ধন্যবাদ আপু আপনাকে সুন্দর একটি রেসিপি শেয়ার করার জন্য।
আসলে কদবেল সবারই পছন্দের খাবার,আর ধনিয়া পাতার ঘ্রাণ আহা কি যে টেস্ট ।ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য
আপনি ঠিকই বলেছেন আপু চালতা, তেঁতুল, জাম্বুরা এগুলো দেখলেই জিবে জল চলে আসে। তেমনি আপনার কদবেল ভর্তা দেখে আমার ও জিভে জল চলে আসলো। আপনি ধাপগুলো সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন।ধন্যবাদ আপনাকে রেসিপিটি শেয়ার করার জন্য।
টক জাতীয় ফল দেখলে অটোমেটিক জিভে জল আসে আর তা যদি একটু উপকরণ দিয়ে মিক্স করে খাওয়া যায় ।
স্টুডেন্ট কে পড়ানোর সুবাদে বাজারে ঘোরা হল এবং কদবেল কেনা হলো আপু। আপনার কদবেল তৈরি রেসিপি দেখে জিভে জল চলে এলো। নতুন একটি রেসিপি তৈরি করা শিখে নিলাম। ধন্যবাদ আপনাকে আপনার জন্য শুভকামনা রইল।
আসলে জিভে জল আসার জন্যই এই রেসিপি হা হা হা ।আর ধন্যবাদ আপু এত সুন্দর মন্তব্যের জন্য।
এখন তো কাচা কদবেল ,,আর মাস খানেক পর থেকে পাকতে শুরু করবে। একদম গাছপাকা যাকে বলে। ওটা খেতে আরো দারুন মজা। ছোট বেলায় পূজোর সময়ে এত খেতাম, আর এখন খাওয়াই হয় না। অনেকদিন পর কদবেল নিয়ে পোস্ট দেখে সত্যি ভালো লাগলো। আর ধনিয়া পাতা দিয়ে ভর্তার আইডিয়া টা একদমই নতুন পেলাম আমি। এবার পুজোতে বাড়ি গিয়ে অবশ্যই ট্রাই করবো।
আমার কিনা কদবেল গুলাও কাঁচা ছিলো ,ব্যবসায়ীরা ফল না পাকতেই বাজারে নিয়ে বেশি টাকায় বিক্রি করার আশায়।অব্যশই ধনিয়া পাতা দিয়ে মেখে খাবেন ,খুবই মজা লাগে
আপু আপনার আগের রেসিপি পোস্টগুলি ভালো হয়েছিল। এই ধরনের হালকা রেসিপি গুলিকে আমি আসলে রেসিপি পোস্ট হিসেবে গণ্য করি না। আপনার দেশীয় স্টাইলে ফ্লোরাল পাস্তার রেসিপিটা খুবই চমৎকার হয়েছিলো। আশা করি এরপর থেকে আরো ভালো কিছু করার চেষ্টা করবেন। ধন্যবাদ আপনাকে।
ফ্লোরাল পাস্তার পর আমি আরেকটি মজাদার ফ্রুট কাস্টার্ড রেসিপি শেয়ার করেছিলাম ,সেটা দেখলে হয়তো ভাইয়া আপনার আরো ভালো লাগবে আর খেতে ইচ্ছা করবে ।।ইনশাআল্লাহ ভালো ভালো রেসিপির পোস্ট শেয়ার করার ট্রাই করবো।ধন্যবাদ সুন্দর মন্তব্যের জন্য।