"ইলিশ ফায়ার বল" - চলমান কনটেস্টে আমার অংশগ্রহণ (My unique recipe "Ilish Fire Ball")
"ইলিশ ফায়ার বল"
Hello
বন্ধুরা
আপনারা সবাই কেমন আছেন? আশা করি, আপনারা সবাই ভালো আছেন। প্রথমে ধন্যবাদ জানাই @ moh.arif ভাইয়াকে এত সুন্দর প্রতিযোগিতার আয়োজন করেছেন।আজ "আমি আমার বাংলা ব্লগ"- ৮ নং প্রতিযোগিতা - শেয়ার করো তোমার জানা সেরা ইলিশ রেসিপি প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করতে যাচ্ছি। আজকে আমি আপনাদের সাথে শেয়ার করব মজাদার ও নতুন একটি রেসিপি "ইলিশ ফায়ার বল"।এবং বোনাস সম্পূর্ণ আর একটি নতুন রেসিপি ভারত ও বাংলদেশের মেলবন্ধনে তৈরি " ইলিশ মাছের গঙ্গা পদ্মা"।
ইলিশ মাছ কম বেশি সবাই পছন্দ করে। ইলিশের বৈজ্ঞানিক নাম: tenualosa ilisha ইলিশ মাছ দিয়ে অনেক মজার মজার খাবার রান্না করা যায়।ইলিশ স্বাদে ও ঘ্রাণে অতুলনীয়। বাঙালির প্রিয় মাছ ইলিশ। বাংলার ঘরে ঘরে ইলিশের রকমারি রান্না হয়। ইলিশ এমন একটি মাছ যা যেকোনো ভাবে রান্না করে খাওয়া যায়। পহেলা বৈশাখে তো পান্তা ইলিশ ছাড়া ভাবা যায় না। ইলিশ মাছ বাঙালির রন্দ্রে রন্দ্রে মিশে আছে।২০১৭ সালে বাংলাদেশের ইলিশ মাছ ভৌগলিক নির্দেশক বা জি আই পণ্য হিসেবে স্বীকৃতি পায়। এটি বাংলাদেশের জাতীয় মাছ। এটি একটি সামুদ্রিক মাছ। এরা ডিম পাড়ার জন্য বাংলাদেশ অপূর্ব ভারতে নদীতে আগমন করে। ইলিশ মাছ ভারতের বিভিন্ন এলাকা যেমন পশ্চিমবঙ্গ, উড়িষ্যা, ও ত্রিপুরা ,আসামে অত্যন্ত জনপ্রিয় একটি মাছ। ইলিশ অর্থনৈতিকভাবে গ্রীষ্মমণ্ডলীয় মাছ। ইলিশ লবণাক্ত জলের মাছ বা সামুদ্রিক মাছ। কিন্তু এই মাছ বড় নদীতে ডিম দেয়। ডিম ফুটে গেলে ও বাচ্চা বড় হলে সাগরে ফিরে যায়। বেশিরভাগ সময় ইলিশ সাগরে থাকে। কিন্তু বংশ বিস্তারের জন্য ১২০০ কিলোমিটার দূরে ভারতীয় উপমহাদেশে পাড়ি জমায়। বাংলাদেশের পদ্মা ,মেঘনা,এবং গোদাবরী নদী তে প্রচুর পরিমাণে পাওয়া যায়। কিন্তু বলা হয় পদ্মার ইলিশের স্বাদ সবচেয়ে বেশি। ভারতের রূপনারায়ন নদী, গঙ্গা ,গোদাবরী নদীর ইলিশ তাদের সুস্বাদু ডিমের জন্য বিখ্যাত। ইলিশ মাছ সাগর থেকেও ধরা হয় কিন্তু সাগরের ইলিশ নদীর ইলিশের মতো সুস্বাদু হয় না।
দক্ষিণ পাকিস্তানের সিন্ধু প্রদেশে পাওয়া যায়। সেখানে ইলিশ মাছ "পাল্লা " নামে পরিচিত। বর্তমানে সিন্দু নদীর জলস্তর নেমে যাওয়ার কারণে পাল্লা বা ইলিশ আর দেখা যায় না।
ইলিশ মাছ আমি খুব একটা পছন্দ করি না। কারণ ইলিশের কাটা অনেক বেশি থাকে। কিন্তু ইলিশ মাছ আমাদের বাড়ি সবাই খুব পছন্দ করে। আর ইলিশ মাছ আমার রান্না করতে ভালো লাগে। আপনারা জানেন আমি রান্না করতে খুব ভালবাসি। আর নতুন কোনো রেসিপি তৈরি করতে বেশি ভালো লাগে। আজ আমি ইলিশ মাছের যে রেসিপি শেয়ার করছি সেটা আমার সম্পূর্ণ নিজের তৈরি। এটি খেতে খুবই সুস্বাদু। তাহলে চলুন মূল রেসিপিতে ফিরে যাই।
উপকরণ:
১. ইলিশ মাছ - ১ টি
২. সেদ্ধ আলু - ১টি
৩. আদা ও কাচা মরিচ বাটা - ২ চামচ
৪. কাচা মরিচ কুচি - ১ চামচ
৫. সরিষার তেল - ১ কাপ
৬. লবণ - ২ চামচ
৭. হলুদ - ২ চামচ
৮. জিরা গুঁড়া - ১ চামচ
৯. ধনে গুঁড়া - ১ চামচ
১০. শুকনো মরিচ গুঁড়া - হাপ্ চামচ
ইলিশ
সেদ্ধ আলু
আদা ও কাঁচা মরিচ বাটা
লবণ, হলুদ, শুকনো মরিচ গুঁড়ো , জিরের গুঁড়ো, ধনিয়া গুঁড়ো ও সরিষার তেল
প্রস্তুত প্রণালী:
১. প্রথমে ইলিশ মাছ কেটে নিতে হবে। এবার জল দিয়ে কাটা মাছ গুলো ভালো করে ধুয়ে নিতে হবে। ধুয়ে পরিস্কার করা মাছের ভিতর থেকে মাথা ও পেটি বাদ দিয়ে লেজ এবং পিঠের দিকের মাছ নিতে হবে।
২.এবার মাছ গুলোতে হাপ চামচ লবণ ও হলুদ দিয়ে আলতো হাতে এ পিট ও পিঠ ভালো করে মেখে নিয়ে ১০ মিনিটের মতো রেখে দিতে হবে ।
৩. এরপর চুলার ওপর একটা ফ্রাই প্যান বসিয়ে দিয়ে ২ চামচ সরিষার তেল দিতে হবে। চুলার আঁচ বাড়িয়ে দিতে হবে।
৪. তেল গরম হয়ে গেলে লবণ ও হলুদ মাখানো মাছ গুলো দিয়ে দিতে হবে।
৫. এক পিঠ ভাজা হলে অন্য পিঠ উল্টায় দিয়ে ২ মিনিট পর মাছ গুলো একটা পাত্রে নামিয়ে নিতে হবে। খেয়াল রাখতে হবে মাছ গুলো যেনো বেশি ভাজা না হয়। ইলিশ মাছ কখনও বেশি ভাজতে হয় না।
৬. চুলা বন্ধ করে দিতে হবে। ভাজা মাছের কাটা গুলো ভালো করে বেছে নিতে হবে।
৭. সব মাছ গুলো কাটা বেছে নেওয়া হলে আলাদা একটা পাত্রে নিতে হবে।
৮. এবার সেদ্ধ আলুটি ভালো মেখে নিযে তার ভিতর কাটা বেছে নেওয়া মাছ দিতে হবে। এবার একে একে ওই মাছের ভিতর পরিমান মতো আদা ও কাচা মরিচ বাটা ২ চামচ, জিরার গুঁড়া ১ চামচ, ধনে গুঁড়া ১ চামচ, লবণ দেড় চামচ, হলুদ দেড় চামচ, সরিষার তেল এক চামচ ও কাচা মরিচ কুচি দিয়ে ভালো করে মেখে নিতে হবে। মাখা হয়ে গেলে হাতে সরিষার তেল মেখে গোল গোল ছোটো বল তৈরি করতে হবে।
৯. ঠিক একই ভাবে প্রত্যেকটি বল তৈরি করে নিতে হবে।
১০. এবার লোহার তার জালিতে সরিষার তেল ব্রাশ করে নিতে হবে। আপনাদের কাছে ব্রাশ না থাকলে হাত দিয়ে ও মেখে নিতে পারেন। চুলায় ওপর লোহার তার জালি বসিয়ে দিতে হবে। চুলার আঁচ একেবারে কমিয়ে দিতে হবে।
১১. তার জালি গরম হয়ে গেলে ৪-৫ টি বল জালির ওপর দিয়ে দিতে হবে। বল গুলো গরম হয়ে গেলে সরিষার তেল বল গুলোর গায়ে ব্রাশ করে দিতে হবে। ঢিমে আঁচে বলগুলি কমপক্ষে ১০ মিনিট পোড়াতে হবে । প্রতি মিনিটে তেল ব্রাশ করতে হবে বলগুলির গায়ে ও উল্টে পাল্টে দিতে হবে ।
১২. ১০ মিনিট ঢিমে আঁচে পোড়ানোর পরে এবার চুলায় আঁচ ১০ সেকেন্ডের মতো বাড়িয়ে দিতে হবে। আবার চুলার আঁচ কমিয়ে দিয়ে হবে।
১৩. ঠিক একই ভাবে ২-৩ বার আগুনের ফায়ার দিতে হবে। খেয়াল রাখতে আগুনের ১০ সেকেন্ডের বেশি যেনো না হয় তাহলে বল গুলো পুড়ে যেতে পারে। ঠিক একই ভাবে বাকি বল গুলো তৈরি করে নিতে হবে।
১৪. তৈরি হয়ে গেল "ইলিশ ফায়ার বল"। এবার বল গুলো টমেটো ও শশা, কাচা মরিচ দিয়ে একটু সাজিয়ে নিতে হবে।
এবার ইলিশ ফায়ার বল পরিবেশনের জন্য রেডি। এটি সন্ধ্যায় চা এবং কপির সাথে পরিবেশন করা যায়।
আশাকরি, আমার এই রেসিপি টি আপনাদের ভালো লাগবে। এটি তৈরি করতে খুবই সহজ। চাইলে আপনারা ও বাড়ীতে তৈরি করে প্রিয়জনদের সারপ্রাইজ দিতে পারবেন।
" ইলিশ মাছের গঙ্গা পদ্মা" বোনাস আর একটি রেসিপি।
এটি আমি তৈরি করেছি আমার প্রিয় মানুষটার জন্য। আমি মাঝে মাঝে ওর জন্য নতুন নতুন রেসিপি তৈরি করি। আজ আমি তৈরি করেছি ভারত ও বাংলাদেশের মেল বন্ধনে। এটি আমার নতুন আর
একটা রেসিপি এর নামটি ও আমার দেওয়া। চলুন কথা না বাড়িয়ে মূল কাজে ফিরে যাই।
উপকরণ:
১. ইলিশ মাছ - ১টি
২. সাদা ও কালো সরিষা বাটা - ২ চামচ
৩. কাচা মরিচ বাটা - ১ চামচ
৪. তেতুলের কাথ - হাপ্ কাপ
৫. চিনি - ২ চামচ
৬. লবণ - ২ চামচ
৭. হলুদ - ২ চামচ
৮.কাচা মরিচ - ৫ টি
৯. শুকনো মরিচ - ২ টি
১০. কালো সরিষা - ১ চামচ
১১. জিরা বাটা - ১ চামচ
১২. শুকনো মরিচ গুঁড়া - ২ চামচ
১৩. সরিষার তেল- ১ কাপ
ইলিশ
সাদা ও কালো সরিষা বাটা, জিরে বাটা, কাঁচা লঙ্কা বাটা, তেঁতুল গোলা জল, চিনি। লবণ, হলুদ, শুকনো লঙ্কা গুঁড়ো, কাঁচা লঙ্কা, শুকনা লঙ্কা ও কালো সরিষা (গোটা)
প্রস্তুত প্রণালী:
১.প্রথমে ইলিশ মাছ কেটে জল দিয়ে ধুয়ে পরিস্কার
করে নিতে হবে। মাছের মাথা ও লেজ বাদ দিয়ে বাকি মাছ নিতে হবে।
২. এবার মাছ গুলোতে এক চামচ লবণ ও হলুদ দিয়ে মাছ গুলো ভালো করে মেখে নিতে হবে।মাছ গুলো মাখানো হলে ১০ মিনিট রেখে দিতে হবে।
৩. এবার চুলায় একটা ফ্রাই প্যান বসিয়ে দিয়ে ৩ চামচ সরিষার তেল দিয়ে দিতে হবে। চুলার আঁচ বাড়িয়ে দিতে হবে।
৪. তেল গরম হয়ে গেলে মাছ গুলো দিয়ে দিতে হবে।
৫. এবার ২ মিনিট পর মাছের অন্য পিঠ উল্টায় দিতে হবে। মাছ গুলো বাদামী রঙের ভেজে নিয়ে আর একটা পাত্রে নামিয়ে নিতে হবে।
৬. মাছ নামিয়ে নেওয়ার পর ওই একই তেলের ভিতর সাদা ও কালো সরিষা বাটা দিয়ে দিতে হবে। এবার একে একে ১ চামচ জিরা বাটা, এক চামচ শুকনো মরিচ গুঁড়া, ১ চামচ কাঁচা মরিচ বাটা দিয়ে দিতে হবে।
৭. এবার খুন্তি দিয়ে নেড়ে চেড়ে দিতে হবে। হাফ কাপ জল দিতে হবে। এবং ৩ টি কাচা মরিচ ও এক চামচ
হলুদ দিয়ে ভালো করে কষিয়ে দিতে হবে।
৮. কষানো হলে গ্রেভি টি গাঢ় হয়ে এলে ভাজা মাছ গুলো দিয়ে দিতে হবে।
৯. এরপর ঢাকনা দিয়ে ৫ মিনিট ঢেকে দিতে হবে। চুলার আঁচ কমিয়ে দিতে হবে। পাঁচ মিনিট পর মাছ গুলো গ্রেভি সহ একটা পাত্রে তুলে নিতে হবে।
১০.এবার ফ্রাই প্যান ভালো করে ধুয়ে পরিস্কার করে আবার চুলার ওপর বসিয়ে দিতে হবে। ওই ফ্রাই প্যানে আবার ৩ চামচ তেল দিতে হবে।
১১. তেল গরম হয়ে গেলে দুইটি শুকনো মরিচ ও এক
চামচ কালো সরিষা দিয়ে দিতে হবে।
১২. কালো সরিষা গুলো ভাজা হয়ে গেলে তেতুঁল গোলা জল দিয়ে দিতে হবে।তেতুঁল গোলা জলের ভিতর একে একে ১ চামচ শুকনো মরিচ গুঁড়া, ১ চামচ হলুদ গুঁড়া, ১ চামচ লবণ, ২ চামচ চিনি দিয়ে বাকি কাচা মরিচ গুলো দিয়ে দিতে হবে।
১৩. তেতুলের গ্রেভি ভালো করে কষিয়ে নিতে হবে। কষানো হয়ে গেলে গ্রেভি টি গাঢ় হয়ে এলে মাছের যে পিঠ মসলা নেই মাছের সেই পাশ তেতুলের গ্রেভির ভিতর দিয়ে দিতে হবে।
১৪. এবার ঢাকনা দিয়ে ঢেকে দিতে হবে। এভাবে ৫ মিনিট রেখে দিতে হবে। পাঁচ মিনিট পর ঢাকনা তুলে নিতে হবে। চুলা বন্ধ করে দিতে হবে।
১৫. এবার একটা পাত্রে মাছ গুলো নামিয়ে নিয়ে শশা ও টমেটো দিয়ে ফুল বানিয়ে সাজিয়ে দিলাম।
তৈরি হয়ে গেল আমাদের সুস্বাদু একটি রেসিপি "ইলিশ মাছের গঙ্গা পদ্মা" ।এটি গরম গরম পরিবেশন করতে হবে। আশা করি, আমার রেসিপিটি আপনাদের ভালো লাগবে। এটি খুবই টেস্টি একটি খাবার ।
দিদি আপনি ইলিশ মাছ সম্পর্কে অনেক ধারণা ও বর্ণনা দিয়েছেন। প্রতিবছর একবার ইলিশ মাছ সমুদ্রের তীর ঘেষিত নদীর গুলোর মধ্য দিয়ে মিঠা পানিতে প্রবেশ করে ডিম পারার জন্য যা আমাকে অনেক ভাবায়।আপনি দুই বাংলার সেতু বন্ধন গঙ্গা ও পদ্মা নদীর সম্পর্ক ইলিশ রেসিপির মধ্যে তুলে ধরেছেন। এই বিষয়টি আমার কাছে খুবই ভালো লেগেছে।আপনার ইলিশ ফায়ার রেসিপি চমৎকার ছিল দিদি।আমি এই ধরনের রেসিপি এই প্রথম দেখতে পেলাম। একটি ইউনিক রেসিপি তৈরি করে আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ দিদি।
আহা বৌদি রেসিপি গুলো পড়েই যেনো জিভে জল চলে আসলো আমার। এতো দারুণ রেসিপি দেন আপনি!অবশ্যই চেষ্টা করে দেখবো। আর নাম গুলোও বেশ লেগেছে আমার কাছে।
তবে বৌদি ছবি দেননি নাকি আমি ছবি দেখছি না?
ছবি দিয়েছি আপু। এবার দেখুন।
হ্যা বৌদি দেখেছি। পড়ে না লোভ লেগেছিলো এখন ছবিগুলো দেখে তো মাথা নষ্ট হয়ে গেলো।এতো বেশি সুন্দর রেসিপি। 😍😍😍
ওরে বাবারে বাবা ,এ কি রেসিপি বৌদি ! আমি তো ভয় পেয়ে গিয়েছিলাম ফায়ার দেখে ।অসাধারণ রেসিপি, একেবারে আনকমন আমার কাছে, কখনো নামও শুনিনি রেসিপির। অনেক সুন্দর ভাবে উপস্থাপনা করেছেন, দেখে মনটা ভরে গেল আর ছবিগুলো তো হয়েছে অসাধারণ তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। অনেক অনেক ধন্যবাদ বৌদি সুন্দর এই রেসিপিটি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য,শুভকামনা রইল।
এটি নিজের তৈরি রেসিপি নামটা ও নিজেদের দেওয়া।
কি অসাধারণ রেসিপি।পুরায় ইউনিক একটা রেসিপি।আজকেই প্রথম শুনলাম।আর রেসিপির কলার দেখেই বুঝা যাচ্ছে কত টা সুস্বাদু হবে।
এটি খুবই টেস্টি ছিল। আমার প্রিয় মানুষটা তো তৈরি হওয়ার আগে থেকে খাওয়া শুরু করছিল। এটি সম্পূর্ণ আমার নিজের তৈরি।
আমাদের দাদার অনেক সৌভাগ্য। আপনার হাতের এত সুস্বাদু ইউনিক রেসিপির স্বাদ নিতে পারতেছে 🥰
বাহ বৌদি অনেক সুন্দর হয়েছে। দেখে তো দেখে মনে হয় অনেক সুস্বাদু হয়েছে।আমার জিভে জল এসে গেল। আর এমনভাবে বর্ণনা দিয়েছেন যেন, আমি খুব তাড়াতাড়ি এই রেসিপিটি তৈরি করা শিখে গেলাম।
ধন্যবাদ বৌদি। আপনার প্রতি শুভকামনা রইল।
আপনাকেও অসংখ্য ধন্যবাদ। সময় নিয়ে পুরো রেসিপি পড়ার জন্য।
নিপুণ হাতে মস্তিষ্ক বিকিরণের, এক অপুর্ব দৃষ্টান্ত। ছবির সাথে কথার মিল তার উপর রেসিপির নামের ফুলঝুরি। প্রচলিত নামের বাহিরে ডাক।
ছবির সাথে ধারা বর্ননার মিলন সুত্র, আর দুটো পাওয়া ভার।
যার বর্ননায়, আমিও ভাষা খুজে পাচ্ছিনা।
জয়তু শ্রীমতী।
ধন্যবাদ
দিদি, আপনার ইলিশ ফায়ার বল অত্যন্ত লোভনীয় খাবার হয়েছে। দেখে মনে হচ্ছে খাবার দুর্দান্ত সুস্বাদু হয়েছে। তবে দিদি ইলিশ ফায়ার বল আজো আমি খাইনি তবে এবার আমি খাওয়ার চেষ্টা করব আপনার জন্য অনেক অনেক শুভকামনা রইল।
ধন্যবাদ একবার বাড়ীতে তৈরি করে খেয়ে দেখুন। অসম্বব রেসিপি।
যেমন রেসিপি নাম দুটিও তেমনি সুন্দর হয়েছে। তবে আমার কাছে মনে হচ্ছে প্রথম রেসিপিটা খেতে বেশি মজা হয়েছে। অনেকটা ইলিশ মাছের চপের মতো মনে হচ্ছে। ধন্যবাদ বৌদি এত সুন্দর রেসিপি আমাদের সঙ্গে শেয়ার করার জন্য।
দুটো রেসিপি অনেক মজার। "ইলিশ মাছের গঙ্গা-পদ্মা" এই রেসিপির মাছের এক পিঠ প্রচন্ড ঝাল আর অন্য পিঠ টক, মিষ্টি, ঝাল। একদিন ট্রাই করে দেখুন ভাইয়া দুটো রেসিপি আপনি বার বার খেতে চাইবেন। আমি কথা দিলাম ভাইয়া।
বৌদি আপনি যেহেতু বলছেন তাহলে তো একদিন চেষ্টা করে দেখতেই হয়।
একদিন খেয়ে দেখুন ভালো লাগবে।
ইলিশ মাছ আমার খুব প্রিয়। আপনার রেসিপিটি অসাধারণ হয়েছে। ধাপগুলো খুব সুন্দর ভাবে মাঝে উপস্থাপন করেছেন। নিশ্চয় অনেক সুস্বাদু হয়েছে ।শুভকামনা আপনার জন্য।
ধন্যবাদ ভাইয়া।
ঠিকই বলেছেন ইলিশ পছন্দ করে না এমন লোক পাওয়া কঠিন। তবে আপনি একেবারে দুইটা রেসিপি দিয়েছেন যা অভাবনীয়। তবে ইলিশ বল রেসিপি টার কোনো তুলনা নাই। একেবারে অসাধারণ এবং ইউনিক একটি রেসিপি। এইরকম একটি রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।