রোজা বা না খেয়ে থাকার ১০টি বৈজ্ঞানিক উপকারিতা।
আল্লাহতায়ালা প্রত্যেক বুজদার মানুষের জন্য ইসলামকে ধর্ম এবং তার মধ্য কার একটি বিধান রোজাকে ফরজ করেছেন এর উপকারীতা কুরআনুল কারীম এবং হাদিসে তো আছেই।
এবং ধর্মীয় দৃষ্টিকোণ থেকে নয় বৈজ্ঞানিকভাবেও এর বহু উপকারিতা রয়েছে। এরমধ্যে সবগুলো তো তুলে ধরা সম্ভব নয় তাই আজকে রোজা রাখার বৈজ্ঞানিক 10 টি উপকারিতা তুলে ধরব ইনশাআল্লাহু তায়ালা -
১. গবেষণায় দেখা গেছে উচ্চ রক্তচাপ, হাঁপানি একজিমা রোগীদের জন্য রোযা রাখা অতি উপকার।
পেপটিক আলসারের রোগীরা রোজা রাখলে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করে।২.রোযা সম্পর্কে স্বাস্থ্যবিজ্ঞানী ড. (আব্রাহাম জে হেনরি)বলেছেন রোজা হলো এক ধরনের জাদুকরী ঔষধ। কারণ সঠিকভাবে রোজা রাখলে বাতরোগ, হৃদরোগ, বহুমূত্র, রক্তচাপ জনিত সমস্যাতে মানুষ কম আক্রান্ত হয়।
৩. আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানীরা বলেছেন যে, রোজা রাখলে কিডনিতে সঞ্চিত পাথর কনা ও চুন দূরীভূত হয়। তাই কিডনির সমস্যায় আক্রান্ত রোগীরা চাই যে কোন ধর্মেরই হোক তাদের রোজা রাখা উচিত।
৪. মুসলিম বিজ্ঞানীরা বলতেছে, রোজা রাখার ফলে পাকস্থলী, হৃদপিণ্ড, অন্ত্রনালী, যকৃত সহ অন্যান্য অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ বিশ্রাম পায়। তখন এই শরীরের মূল্যবান অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ গুলি রিস্টার্ট বা পূর্ণগঠন হতে সময় পায়। এবং পুরো বডি কে সতেজ করে তোলে তাই প্রত্যেকেরই উচিত সঠিকভাবে রোজা রাখা।
৫.নোবেল বিজয়ী শল্য চিকিৎসার এবং ঔষধ বিজ্ঞানী ডক্টর (অ্যালেকসিস) বলেছেন, উপবাসের মাধ্যমে লিভারে রক্তসঞ্চালন বেড়ে যায় তখন পেশীর প্রোটিন কোন গ্রন্থি সমূহ এবং লিভারের কোষগুলো আন্দোলিত হয়। অতিরিক্ত আরাম-আয়েশ এবং খাদ্য ভাবের জন্য মানুষের শরীরে যে ক্ষতি হয়, উপবাস তা পূরণ করে দেয়।
৬.( ডক্টর আইজ্যাক জেনিংস) বলেছেন, যারা অতিভোজন এবং গোঁড়ামির কারণে নিজেদের জীবন শক্তিকে ভারাক্রান্ত করে নিষ্ঠুর ভাবভঙ্গি ধীরে ধীরে আত্মহত্যার দিকে ধাবিত করে। তাদের জন্য উপবাস করা জরুরি কারণ উপবাস বা রোজা তাদেরকে এ বিপদ থেকে রক্ষা করে।
৭.বিশ্বখ্যাত চিকিৎসা বিজ্ঞানী ডক্টর( নাষ্টবারনার) বলেন, “ কঠিন কাশি, ইনফ্লুয়েঞ্জা, ফুসফুসের কাশি কিছুদিনের রোযার কারণেই নিরাময় হয়।”
৮. ডক্টর (দেওয়ান এ,কে,এম, আব্দুর রহীম) বলেছেন, “রোযা পালন করলে মস্তিস্ক এবং স্নায়ুতন্ত্র সর্বাধিক সুন্দর এবং সুসজ্জিত হয়।
৯. ডাক্তার এবং ডক্টরেটদের মতে মনের অশান্তি এবং দুশ্চিন্তা দূর করতে রোজা বা অনাহারে থাকা বহু উপকারী একটি পথ।
১০. ফাস্টফুড, অতিভুজ, অখাদ্য-কুখাদ্য খাওয়ার ফলে শরীরে এক ধরনের জৈব-বিষ তৈরি হয়। তা কাটাতে একমাস রোজা রাখলে সহজে তা দূরীভূত হয়।
তাই আমরা সকলে রোজা রাখব তো ইনশাআল্লাহ ??
তথ্য- google.com
source image
Thanks to all
@omer-esa