* ভ্রমণ পোস্ট //নারায়ণগঞ্জ ভ্রমণ*
তো কেমন আছেন সবাই। আশা করি প্রত্যেকেই প্রত্যেকের সৃষ্টিকর্তার করুনায় ভালো আছেন। আমিও ভাল আছি। এটা আমার স্টিমিটে ৩য় পোস্ট। বিষয় হলো ভ্রমণ নিয়ে ভ্রমণ আসলে মানুষের মন কে করে প্রফুল্ল চিন্তায় আনে সজীবতা কাজে আনে মনোযোগ। তাই প্রত্যেকটি মানুষের ভ্রমণ করা উচিত বলে আমি মনে করি।তারই প্রেক্ষিতে আমি গিয়েছিলাম আমার নিজ জেলা নারায়ণগঞ্জ শহরে। আমার গ্রাম থেকে নারায়ণগঞ্জ যেতে সময় লাগে ৪৫ -৫০ মিনিট। তাই আমি বাড়ি থেকে একটি অটো গাড়ি রিজার্ভ করি যার ছবি আমি নিচে দিলাম।
আমার জেলা নারায়ণগঞ্জ তার নান্দনিকতা এবং তার সৌন্দর্যতার জন্য বিখ্যাত। তার একটি নান্দনিক স্থাপত্য হলো শেখ রাসেল পার্ক। এই পার্ক প্রত্যেকটা মানুষকেই মুগ্ধ করে তার সৌন্দর্যতা দিয়ে। তার অপরূপ সৌন্দর্য প্রত্যেকবারই আমার মনকে জুড়িয়ে দেয়। আপনাদের মন কে ও একটু হলেও নাড়া দিবে তার সৌন্দর্য। তাই তার কয়েকটি স্থিরচিত্র আপনাদের দিলাম।
সেখানে সারা বিকাল কাটানোর পর এবার বাড়ি ফেরার পালা। কিন্তু যেই নদীর পার হয়ে আমাদের গ্রামে আসতে হয় সেখানে এসে দেখি আমাদের ফেরি আমরা মিস করেছি। কিন্তু আমরা সাক্ষী হয়েছি আপরূপ সুন্দর এক সূর্যাস্তের। যাকে কিনা ফ্রেমবন্দী করতে আমি একটুও হেলা করিনাই।
ওপরের ছবিতে একটি বটগাছ সে তার আজকের প্রভাতকে বিদায় জানাচ্ছে
সূর্যাস্তের সময় খেলাম আমরা আখের রস। যা কিনা অত্যন্ত সুস্বাদু এবং মিষ্টির ছিল।এটি আমাদের সূর্যাস্ত উপভোগের আনন্দ কে বাড়িয়ে করে দিয়েছিল দ্বিগুণ। যার স্থিরচিত্র নিচে দেওয়া হল
আমাদের ফেরি আসতে দেরি হওয়ায় সূর্যাস্তের পরও আমাদের সেখানে অবস্থান করতে হয়েছিল। সেই সুযোগে আমরা খেলাম ফেরিঘাটের জনপ্রিয় হালিম । যা কিনা আসলেই জনপ্রিয় হবার যোগ্য।
এরপর আমরা আরো অনেকক্ষণ অপেক্ষা করার পর আমাদেরকে ফেরি আমাদের নিতে আসলো। এভাবেই আমাদের অপেক্ষার প্রহর শেষ হলো আর আমরা আমাদের আপন গন্তব্যের উদ্দেশ্যে রওনা হলাম।
এভাবেই আমার ভ্রমণ কাহিনী এখানে শেষ হলো। খুবই উপভোগ্য ছিল এই ভ্রমণ যা কিনা আমার অনেক দিন পর্যন্ত মনে থাকবে। সকলের প্রতি ভালোবাসা রেখে আমি আমার ভ্রমণ কাহিনী এখানেই শেষ করলাম। সকলের ভালোবাসা এবং সাপোর্ট একান্তই কাম্য।
.......... বিদায় বন্ধুরা..........
great post
THANKS VAI