Betterlife // The Diarygame 30-11-2024 // A very nice day
আসসালামু আলাইকুম প্রিয় বন্ধুরা কেমন আছেন সবাই।আশা করি আল্লাহর রহমতে ভালো আছেন, আলহামদুলিল্লাহ আমি অনেক ভালো আছি। আমি @alomgir121 আজ আপনাদের মাঝে নতুন আরেকটি ব্লগ নিয়ে হাজির হয়েছি।আশা করি সবার কাছে ভালো লাগবে, সবাই শেষ সাথেই থাকবেন ধন্যবাদ।প্রিয় বন্ধুরা আমি আজকে সকাল,সকাল ঘুম থেকে উঠে বাহিরে যাই। তারপরে বাহিরে গিয়ে আমার ফার্মের হাসঁ, মুরগি কোয়েল পাখি ও কবুতর গুলোকে ছেড়ে খেতে দেই। তারপরে দাত ব্রাশ কোরে,গোসল সেরে নেই।এরপর ঘরে এসে ড্রেস চেঞ্জ করে, সকালের নাস্তা করে, দোকানের উদ্দেশ্যে বেরিয়ে পড়ি।তারপরে দোকানে গিয়ে আব্বুর কাছ থেকে বেচাকেনার হিসাব নিয়ে, তারপর আব্বুকে বাড়িতে পাঠিয়ে দেই এবং আমি আল্লাহর নামে বেচাকেনা শুরু করি।আজ আকাশ অনেক মেঘলা ছিলো,তাই আজ অনেক শিত পরেছে।তাই আমি একটু চা বানিয়ে খাই।
চা টা খাওয়ার পরে শরিল টা একটু গরম হোলো, তখোন ভালোই লাগছিল।এর পরে বেশ কিছু মাল বেচাকেনা করি। এর পরে দুপুর হোয়ে আসে,তখোন আমরা দুপুরের খাবার সেরে ফেলি।এর পরে একটু বিশ্রাম করি।এর ভিতোরে একজন কাষ্টোমার আসে মাল কিনতে,তখোন তার কাছে মাল বিক্রি করি।তারপরে বিকাল হয়ে আসে,তখন আমি বাহিরে গিয়ে একটু হাটাহাটি করি এবং বিকেলের ওয়েদারটা কে উপভোগ করি। তারপরে সন্ধ্যা হয়ে আসে, তখন আমি কিছু কাস্টোমারের বাকি টাকা আদায় কোরতে যাই।
তারপরে আমার দোকানের সারা দিনের হিসেব শেষ কোরে দোকান বন্ধো কোরে বাড়িতে চোলে আসি।তারপরে আজকে আমাদের একটা মিটিং ছিল সামাজিক। যে আমরা সামনে ওয়াজ মাহফিলের একটা আয়োজন করতে চাচ্ছিলাম সেই বিষয় নিয়ে। মিটিং এলাকার গণ্যমান্য ও ছোট বড় অনেকেই উপস্থিত ছিলেন। তারপরে সবাই মিলে মিটিং এ বিভিন্ন মত পোষণ করলাম এবং মিটিং শেষ করলাম। তারপরে আমরা কয়েকটা ফ্রেন্ড মিলে চিন্তা করলাম যে ঠান্ডা পড়ছে, তাই একটু চা খাবো। এজন্য আমাদের বাসস্ট্যান্ডে চলে আসলাম বাইকে কোরে।এরপরে আমরা গরম গরম পেটিস খেলাম, খাওয়ার পরে চা অর্ডার দিয়ে দিলাম। তারপরে চা দেয়ার পরে চা খেলাম।
চাচা বেশ দারুন ছিল,আমি এর আগে কখনো খাইনি।তো খুব ভালো লাগলো চা টা খেয়ে। তারপরে চা খেতে খেতে কিছুক্ষন গল্প করলাম।করার পরে আমরা বাড়িতে রওনা করলাম। তারপরে আমরা বাসায় চলে আসি, বাড়িতে এসে আমি আমার খরগোশের ফার্মে গেলাম দেখি সেখানে খরগোশের বাচ্চা গুলো গর্ত থেকে বেরিয়ে এসেছে তো দেখে খুব ভালো লাগলো। তকোন আমি তাদের বেশ কিছু ছবি তুলে।
আমি বেশ কিছুদিন যাবৎ অপেক্ষা করছিলাম, যে এই খরগোশগুলো যে বাচ্চা দিয়েছে তা দেখার জন্য,আসলে আমি শিওর হতে পারিনি, কারণ ওদের বাচ্চা গুলোকে দেখতে পাচ্ছিলাম না। ওরা গর্তের ভিতর বাচ্চাগুলোকে ঢেকে রেখেছিল মাটি দিয়ে তাই।যাই হোক তারপরে আমি হাতমুখ ধুয়ে, ফ্রেশ হয়ে, রাতের খাবার খেয়ে, ঘুমোতে চলে যাই। প্রিয় বন্ধুরা আজকের ব্লগটা এ পর্যন্ত ছিল। ইনশাল্লাহ দেখা হবে সামনে নতুন কোন ব্লগ নিয়ে। সে পর্যন্ত সবাই ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন আল্লাহ হাফেজ।
Powerdown user