একটি বাংলা গল্প(অংশ 1):
শহরের কেন্দ্রে একটি ছোট করে টিন শহর ছিল। সেখানে অনেকগুলি বাসা ছিল এবং মানুষের জীবন সবসময় অবসর কাটাত। এক বৃষ্টির দিনে, একটি ছোট ছেলে সেখানে ঘুরতে এসেছিল। তার নাম ছিল আর্যন।
আর্যন ঘুরতে ঘুরতে প্রায় সব গল্প বিচার করতে থাকত। একটি প্রাচীন মন্দিরের পাশে পৌঁছে আর্যন ভাবল, মন্দিরটি যদি আজীবন জীবিত থাকত তাহলে তা কতটা গল্পের মত হতো! সে বিচার করল, হবেই একটা গল্প।
প্রথমেই আর্যন প্রাচীন মন্দিরের দরজায় কাঁধ দিল এবং দরজা খুলে দিল। তখন সে অবাক হয়ে যায়। মন্দিরের ভিতরে একটি সম্পূর্ণ নতুন দৃশ্য তাকে স্বাগত করছিল। তার আগের মন্দিরের ভঙ্গিতের খননগুলো সম্পূর্ণ অনুরূপ নয় ছিল। মন্দিরের আভংগ স্তম্ভগুলি আরও সুন্দর হয়েছ আর্যন ভাবল, তাই আবার মন্দিরটি বিচার করল। তিনি আগের মন্দিরের সকল রহস্য আরও গভীর মাত্রায় দেখতে চান। এক পথ দিয়ে মন্দিরের আরেক কক্ষে প্রবেশ করলেন। কক্ষটি স্বর্গীয় সৌন্দর্যের সাথে পূর্ণিমার রাতের চাঁদের মতো চমক দিয়ে ছিল। এক সুদর্শন দেবী আবদ্ধ থেকে অপেক্ষা করছিল মন্দিরের ভিতরে। তার কাছে যখন আগমন করলেন আর্যন, সে তাকে দেবী হিসেবে বোধ করলো।
দেবীটি আর্যনকে স্বাগত করে বললেন, "আমি একটি আবাসস্থানের জন্য মন্দির প্রতিষ্ঠান হয়েছি। আমি মন্দিরের প্রতিষ্ঠাকারী এবং এখানে আমার সাধনা ঘটে। এই মন্দির সবসময় শান্ত এবং সমৃদ্ধির স্থান হয়ে থাকে। তুমি এখানে আসলে কি আশা করছো?"
আর্যন মন্দিরের দেবীর কথার অদ্ভুত সুন্দরতা এবং শান্তির ভারপ্রাপ্তি দেখে বললেন, "দআবদ্ধ দেবীর উপস্থিতি অনুভব করে আর্যন উত্তর দিলেন, "আমি মন্দিরে শান্তি এবং আনন্দ আশা করছি। আমি চাই যে এই মন্দিরে আমি নিজেকে পুনরুজ্জীবিত করতে পারি, আমার চিন্তা এবং চর্চাগুলি স্থির হয়ে থাকে। এটি আমার জীবনের একটি নতুন শুরু হতে পারে।"