অভাবের সংসার
অভাবের সংসার
এমনি এক অভাবি বাক্তি ছিল আমাদের গ্রামের উজ্জ্বল এর পরিবারের । তার পরিবারের এমন দসা যে নুন আনতে আনতে পান্তা ফুরাই যেত । তার পরিবারের উপার্জন ক্ষমতা বাক্তি এক মাত্র উজ্জ্বলই ছিল কিন্তু তার পরিবারে ছিল তার ৫ টি সন্থান আর তার বউ মিলে ৭জন । এই ৭ জনের ভরণপোষণ যোগাতে তার অনেক কষ্ট হত । কিন্তু উজ্জ্বল ছিল খুবই সহজ সরল মানুষ এবং খুব সৎ বাক্তি । সে কখনও মানুষের ক্ষতি করতো না । সে মানুষের জমিতে দিন মজুরের কাজ করতো এবং তার বউ মানুষের বাড়িরে কাজ করতো , যাই হোক কষ্ট করে তাদের দিন কোন রকম চলে ২ মুট খাইয়া পরে বেছে আছে । কিন্তু তাদের সংসারে অভাব থেকেই থাকে । ছোট খাট সমস্যা শেষ হই না । ৫ টা ছেলে মেয়ের পড়াশুনা করে আর তাদের পড়াশুনার খরস আছে এই গুলো দিতে উজ্জলের অনেক কষ্ট হয় ।
যাই হোক উজ্ঝলের বড় একটি ছেলে ছিল ওর নাম হাসিব , মাঝে মাঝে হাসিব ওর বাবার কিছু কাজ করে দিত এবং হাসিবের জন্য ওর বাবাকে একটু কাজে সাহায্য হত । এবং হাসিব পড়াশুনাই খুব ভাল ছিল এবং খুব বুদ্দিমান । তার বুদ্দিতে তার বাবা চলত। হাসিব এইবার এইস এস সি পরীক্ষা দিবে ,সে জন্য হাসিব খুব পড়াশুনা করে । আর ওর বাবাও হাসিবকে কাজ করতে দেই না । এই পরীক্ষার আগ পজন্থ হাসিবের কোন কাজ নাই । এই কইদিন উজ্ঝল খুব কষ্ট করে তার পরিবার কে চালাত । এবং অবশসে হাসিবের পরীক্ষা শেষ হয়। ওর পরিক্ষাও খুব ভাল দেই । সে এলাকার ভিতরে খুবই ভাল ছাত্র । ফলাফল ও খুব ভাল করে ।
ও বিশ্ববিদ্যালয় পড়া খুব শখ ছিল ।এর জন্য খুব পরিশ্রম করে হাসিব পড়াশুনা করতো । টাকার অভাবে মাত্র ২ টি বিশ্ববিদ্যালয়ের ফর্ম পুরন করতে পেরেছে । ও শেষমেশ ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি হওয়ার সুজক পাই । ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় সুজক এর জন্য জেলা প্রশাসক এর কাছ থেকে তার পড়াশুনার সকল খরস সে দিতে রাজি হয় । এটা তার পরিবারের জন্য অনেক খুসির খবর ছিল । এবং বিশ্ববিদ্যালয় পড়া সময় সে কই একটি ছাত্র পড়াত এবং ঢাকাতে ২ ছাত্র পড়ালে অনেক টাকা পাওয়া যাই । অবশেষে সে তার পরিবারের অভাবকিছুতা পুরন করতে সক্ষম হচ্ছে । সে তার পড়াশুনা চালাতে লাগলো । এবং তার পরিবার ও অনেক স্বপ্ন নিয়া বসে আছে যে তার ছেলে একদিন অনেক ভাল চাকরি করবে ।
তার জন্য সবাই দুয়া করবেন সে যেন তার পরিবারের জন্য কিছু করতে পারে । সবাইকে অনেক ধন্যবাদ ।
ভালো লিখেছেন ভাইয়া...!!
অনেক ধন্যবাদ ভাই। সামনে আরও ভাল ভাল পোস্ট নিয়া হাজির হব ।