মাঝে মধ্যে এমন অনেকেরই হয় যে চোখের পানি ঠেকানো যায় না
পড়ছিলাম কালের কন্ঠের একটি গল্প। কুরবানীর গরু নিয়ে ছিল গল্পটি। অনেকেই কুরবানীর হাটে বিক্রি করবেন বলে গরু লালন পালন করেন। কেহ এক বছর, কেহ দুই বছর। এরকম। তো একটি ঘটনা ছিল অবিশ্বাস্য।
একলোক একটি গরু বিক্রির জন্য কুরবানীর আগে যখন গরুটির শিংয়ে সরিষার তৈল মাখালেন আর গলায় মালা পড়ালেন তখন থেকেই গরুটির আচরণ বদলে গেল। অঝোড় ধারায় চোখের পানি ঝড়তে শুরু করল। কোন ভাবেই তাকে কিছু খাওয়ানো গেলো না।
অনেক কষ্ট করে তাকে বাজারে নেওয়া হল। ভাল দামে বিক্রি করাও হল কিনতু রাতে ঘটল বিপত্তি। যিনি গরুটি কিনলেন তার বাড়ি থেকে গলায় বাধা রশি ছিড়ে ৭ থেকে ৮ কিলোমিটার দূরে যে বাড়িতে গরুটি লালিত পালিত হয়েছে সেখানে ছুটে আসল। গরুর ডাকে সবার ঘুম ভেঙ্গে গেল। পরের দিন যিনি কিনছিলেন তিনি আসলেন। তাকে গরু দেওয়া হলনা আর। তার টাকা ফিরিয়ে দেওয়া হল।
গল্পটি অবিশ্বাস্য মনে হলেও এরকম হওয়া অসম্ভব কিছু নয়। আর এ গল্পটি পড়েই আমার চোখের পানি চলে আসল।
মায়ার টানে কঠিন টান। অনেক সময় এই কঠিন মায়াকে বিসর্জন দিতে হয়। লেখাটা সুন্দর হয়েছে।
ji vai.... maya asolei khub kothin jinis...
আসলেই কিছু কিছু মুহূর্ত এমন হয়,নিজের অজান্তেই চোখর কোনায় পানি এসে আবার শুকিয়ে যায়।
emon onek golper r valobasar ami chakkhush sakkhi...
but ajkal manusher maje etto valobasa nai
ji vai
very pathetic
golpoti pore vai chokher pani dore rakhte pari ni...
very sad history.
hmm.. khub kharap legese vai
You got a 33.63% upvote from @brupvoter courtesy of @silentsteem!