এ দেশের নাগরীক এবং একজন মুসলমান হিসাবে দায়ীত্ববোধ থেকে বলছি।

in #muslim7 years ago

এই দেশের শিক্ষাব্যবস্থা কাদের হাতে? নবীজীর জীবনী এবং ইসলামের শিক্ষাগুলোকে কি সুকৌশলে বাদ দেয়া হয়েছে??

১. প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি) শ্যামল কান্তি ঘোষ।
২. পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) সচিব বজ্র গোপাল ভৌমিক।
৩. কারিগরি শিক্ষা অধিপ্তরের মহাপরিচালক ও শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব জনাব অশোক কুমার বিশ্বাস।
৪. সৃজনশীল পদ্ধতি বাস্তবায়নকারী মাধ্যমিক শিক্ষা খাত উন্নয়ন কর্মসূচির (সেসিপ) যুগ্ম পরিচালক রতন কুমার রায়।
৫.সৃজনশীল পদ্ধতি বাস্তবায়নকারী মাধ্যমিক শিক্ষা খাত উন্নয়ন কর্মসূচির (সেসিপ) বিশেষজ্ঞ ড. উত্তম কুমার দাশ।
৬. ঢাকা বোর্ডের উপ-কলেজ পরিদর্শক অদ্বৈত কুমার রায়।
৭. চট্টগ্রাম শিক্ষাবোর্ডের সচিব ড. পীযুষ কান্তি দন্ত।
৮. শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপ প্রধান তথ্য কর্মকর্তা সুবোধ চন্দ্র ঢালী।
৯. বাংলাদেশের পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের চেয়্যারম্যান নারায়ন চন্দ্র পাল।
১০. ঢাকা বোর্ডের মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক শ্রীকান্ত কুমার চন্দ্র।
১১. শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপ-সচিব অজিত কুমার ঘোষ।
১২. শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সহকারী সচিব পতিত পাবন দেবনাথ।
১৩. শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের সহকারী সচিব অসীম কুমার কর্মকার।
১৪. শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের যুগ্ম-প্রধান স্বপন কুমার ঘোষ।
১৫. শিক্ষামন্ত্রনালয়ের অতিরিক্ত সচিব শ্রী বনমালী ভৌমিক।
১৬. শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব ড. অরুণা বিশ্বাস।
১৭. শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব স্বপন কুমার সরকার।

একটি মুসলিমপ্রধান দেশের শিক্ষাব্যবস্থা কাদের হাতে চিন্তা করা যায়? থাকতেই পারে, এরা যদি এই দেশের নাগরিক হয়ে থাকে তাহলে আপত্তি তো থাকার কথানা,
কিন্তু কথা হচ্ছে:
এরা শিক্ষাব্যবস্থা থেকে পুরোপুরি ইসলামকে মুছে ফেলার চেষ্টা করছে।

ইতোমধ্যে তারা:
→ ২য় শ্রেনীর বই থেকে ‘সবাই মিলে করি কাজ’ শিরোনামে মহানবী সাঃ-এর সংগক্ষিপ্ত জীবনী বাদ দিয়েছে।
→ ৩য় শ্রেণির বই থেকে খলিফা হযরত আবু বকর শিরোনামে একটি সংক্ষিপ্ত জীবনী বাদ দিয়েছে।
→৪র্থ শ্রেণির বই থেকে খলিফা হযরত ওমর রাঃ এর সংক্ষিপ্ত জীবনী বাদ দিয়েছে।
→৫ম শ্রেণির বই থেকে বিদায় হজ্জ নামক শেষ নবীর সংক্ষিপ্ত জীবনী বাদ দিয়েছে।
→৫ম শ্রেণির বইয়ে এদেশিয় ইসলাম-বিদ্বেষী একজন কুখ্যাত নাস্তিক হুমায়ুন আজাদ লিখিত ‘বই’ নামক কবিতা অন্তর্ভূক্ত করেছে, যা মূলত মুসলমানদের ধর্মীয় গ্রন্থ কোরআন বিরোধী কবিতা।
→৬ষ্ঠ শ্রেণির বইয়ে যোগ করা হয়েছে সত্যেন সেনের ‘লাল গরুটা’ নামক একটি ছোটগল্প। যা দিয়ে মুসলিম শিক্ষার্থীদের শেখানো হচ্ছে গরু হচ্ছে মায়ের মত, তাই গরু জবাই করা ঠিক নয়; অর্থাৎ গোরামী হিন্দুত্ববাদ, যদিও তাদের ধম গ্রন্থের কোথাও গরুর মাংশ খাওয়া যাবেনা এমন কথা নেই,
→৭ম শ্রেণির বইয়ে শরৎচন্দ্র চট্রপাধ্যায়ের ‘লালু’ নামক গল্প, যাতে শেখানো হচ্ছে হিন্দুদের কালিপুজাঁ ও পাঠাবলির কাহিনি।
→৮ম শ্রেণির বইয়ে হিন্দুদের ধর্ম গ্রন্থের ’রামায়ন’ এর সংক্ষিপ্ত রুপ অন্তর্ভূক্ত করেছে।

......দয়া করে শেয়ার করে প্রচার করুন যদি প্রয়োজন মনে করেন। কারন আপনার মত অন্যদেরও জানার প্রয়োজন আছে। পরিবর্তন এক এমনি এমনি আসে না। সবার চেষ্টায় আর ত্যাগের পর আসে।।
[সংগৃহীত ]

Sort:  

sobai ek sate mile jodi kaj korte pari taile lavta amader

bro amader group a ki kaj korbana

Awasome post !!! Amazing !!

ok share krtace

Informative article

Kami telah upvote yah.. :˃

Must needed post

Good post 💜

Great post bro

Telah kami upvote ya.. 😀