Badamer opokarita.
######বাদাম ও বীজজাতীয় খাবারে বেশি পরিমাণে ‘আনস্যাচারেইটেড ফ্যাট’ থাকার কারণে স্বাভাবিকভাবেই এগুলোকে ‘গুড ফ্যাট’ বিভাগে ফেলা হয়##। যদিও এটা সত্যি যে, এগুলোর ‘ভালো প্রোটিন’ শরীরে ইতিবাচক প্রভাব ফেলে।###
“এ্ই নতুন গবেষণা নির্দেশ করে যে, এই ধরনের ভালো খাবারে থাকা প্রোটিনের হয়ত বিস্তারিত জৈবিক প্রভাব রয়েছে।”
গবেষণায় অংশ নেয় ৮১ হাজার ৩৩৭ জন নারী ও পুরুষ, যেখানে মাংস ও উদ্ভিজ্জ প্রোটিনের মধ্যে তুলনা করা হয়।$$$$$
$$$৮০ হাজার অংশগ্রহণকারীর উপর পর্যবেক্ষণ চালানো গবেষণাটি ‘ইন্টারন্যাশনাল জার্নাল অফ এপিডেমিওলজি’ নামক জার্নালে প্রকাশিত হয়। এতে দেখা যায়, যেসকল মানুষ মাংসজাত প্রোটিন বেশি গ্রহণ করে তাদের ‘কার্ডিওভাসকুলার ডিজিজ’ অর্থাৎ হৃদসংক্রান্ত রোগে আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি ৬০ শতাংশ বেশি। আর যারা বাদাম এবং বীজজাতীয় খাবার দিয়ে নিজেদের প্রোটিনের যোগান দেন তাদের এই ঝুঁকি ৪০ শতাংশ কম।
##
প্রধান গবেষক, ‘লোমা লিনডা ইউনিভার্সিটি’র গ্যারি ফ্রাইজার বলেন, “যেখানে ভোজ্য চর্বিকে হৃদসংক্রান্ত রোগ হওয়ার জন্য একাংশে দায়ী করা হয়, হয়ত তেমনি প্রোটিনকে গুরুত্বপূর্ণ ও বিশষদভাবে হৃদরোগের একক ঝুঁকি হিসেবে উপেক্ষা করা হয়।”