আমার নিজের লেখা কবিতা এবং আমার নিজের করা ফটোগ্রাফি।।। পর্ব- 12

বৃষ্টি এল ধানের ক্ষেতে
মৌমাছি সব উঠছে মেতে। বৃষ্টি এল শুকনো মাঠে জল সরিয়ে পুকুর ঘাটে। বৃষ্টি এল দূর্বা ঘাসে ঝল্মলিয়ে পৃথ্বি হাসে। বৃষ্টি এল রৌদ্র দুপুর কৃষাণ বধুর বজল নুপুর; বৃষ্টি এল জাগল তরু খিলখিলিয়ে হাসল মরু বৃষ্টি এল চাতক পাখি আকাশ পানে চেয়ে ডাকি বৃষ্টি এল ব্যস্ত কৃষাণ তির তিরিয়ে বাজল বীষাণ

রাজী

নাম তার রাজী খুব সে পাঁজি বয়স দুই তিন;
দুষ্ট হাসি হেসেই থাকে সারা রাত দিন।
হিম শীতলেও দেয়না গায়ে একটা গরম জামা; ঝড়ের মধ্যে বেড়ায় ঘুরে বকেন তাই ওর মামা। সন্ধ্যে হলেও ফিরেনা ও আপন ঘরের মাঝে সবার আগে জাগে আবার ভোরের পাখি সাজে। পাতাল পুরের গল্প শুনে কাটায় অর্ধরাত দিন দুপুরের সপ্ন যেন জাগায় সারা রাত।

বড়ই ও তেতুঁল কড়চা

বড়ই বলে, তেতুঁল তুমি বেজায় রকম টক্ তেতুঁল বলে, ও ভাই বড়ই তোমার কি তা সখ?
"লোকে যখন খায় তোমাকে কেমন ব্যথা পাও;
'শুকনো রোদের আদর খেয়ে শিকেয় উঠো তাও।
এরাম তেতুল লেংটা করে তোমায় যখন রাখে নাকের মাথার লজ্জা সরম কোথায় তোমার থাকে?
আমি বড়ই, বড় আমার আপেল হল ভাই; আমরা সবাই সবার প্রিয় সবার আদর পাই। তেতুঁল বলে কলা হল আমার আপন নানা লেংটা সেতো বরাবরই সে যে লজ্জা কানা।।