সকলেই নিজের প্রয়োজনে আসে
সকলেই নিজের প্রয়োজনে আসে। কর্ম শেষ হলে কারোর অপেক্ষা করে না । ইহাই নিয়ম।।.. শোক চাপিয়া রাখিতে নাই , যখনই শোকের বেগ আসিবে, প্রান খুলিয়া কাঁদিয়ো। উপকার হইবে। শোক অতি বিষম জিনিস। ব্রহ্মষি বশিষ্ঠ ও পুত্রশোকে আত্মহত্যা করতে গিয়েছিলেন । এই সময় তত্ত্ব উপদেশ কোন উপকার হবে না। কেহ যদি সহানুভূতি করিয়া সঙ্গে ২ কান্দিতে পারে, প্রান ঠাণ্ডা হয়। শোকের উপশম হয়। মহাভারত, রামায়ন এইসময়ে পাঠ করতে হয়। লোক আহ্বান করিয়া শুনাইতে হয়। সময়ে সমস্তই ঠাণ্ডা হয়ে যাবে। ঠাকুরের নাম কর। শীতল হইতে ওরূপ ঔষধ আর নাই।
মৃত্যু চিন্তা না আসিলে ধর্ম- কর্মে প্রকৃত আশ্রয় হয় না। ঠাকুরের নিয়ত স্মরণ কর আর উপায় নাই।
মনুষ্যত্ব লাভ করিয়া জগতে তোমার ঠাকুরের নাম ও মহিমা প্রচার কর । এই আকাঙ্ক্ষাই করি। -পরমদয়াল শ্রী শ্রীমদ্ দুর্গাপ্রসন্ন পরমহংস দেব