শুধু তোমাকে নিয়ে কল্পনা করি - আমার নিজের লেখা গল্প, কবিতা এবং আমার ফটোগ্রাফি।। পর্ব-81

আসসালামু আলাইকুম।। আপনারা সবাই কেমন আছেন? আশা করি আপনারা সবাই ভাল আছেন।আলহামদুলিল্লাহ, আমি খুব ভালো আছি।।

আজকে আমার লেখা, "শুধু তোমাকে নিয়ে কল্পনা করি" নামক গল্পের 81 তম পর্ব।।

ওলটপালট করে সাজাবি। বলবি, এই চেস্ট অব ড্রয়ারটা এখানে মানাচ্ছে না, এটা ওই কোণে যাবে। এই কার্পেট পালটাও, মাগো কি বিচ্ছিরি কটাকটা লাল রং। দরজা জানালার পর্দা, বেডশীট, বেড কভার সব পালটাবি। ওর দুই একটা স্যুট বাতিল করবি। সব ধীরে ধীরে। একদিনে নয়। অ, ভাল কথা, বাসার টাকা-পয়সা সব তুই হ্যান্ডেল করবি। সিন্দুকের চাবি, আলমারির চাবি সব রাখবি একটা ড্রয়ারে, যার কম্বিনেশন লক থাকবে। কম্বিনেশন নম্বরটা কেবল তুই জানবি।
নার্গিস থামলেন। আপাতত আর কিছু মনে আসছে না। তিনি তার উপদেশমালার উপসংহার টানলেন, বললেন, আমার আর তোর বাবার কথা মনে রাখবি। আমাকে ফলো করবি। তোর বাবা নিতান্তই কৃষক ঘরের ছেলে। ওর বাবা-মাকে কোনদিন বাসায় আমি ঢুকতে দিইনি। সব সময় ওকে টাইট দিয়ে রেখেছি। দেখেছিস তো, একটু এদিক-ওদিক করে না। আমার ওপর কোন কথা বলে না। সবাই তার চরিত্রের কত সুখ্যাতি করে। বলে, আমিন সাহেবের মত মানুষ হয়

For work I use:

---

মোবাইল	Iphone 14 Pro Max
ফটোগ্রাফার	@uncommonriad
লোকেশন	কোটচাঁদপুর, ঝিনাইদহ, বাংলাদেশ
ছবি তোলা	বাহিরে

না। ভদ্র, স্মার্ট, বিচক্ষণ এন্ড অনেস্ট। কিন্তু এটা একদিনে হয়নি। প্রথম দিকে তেরিবেরি করত। আর এখন? যা দিই তাই মুখ বুজে খায়। যা কই তাই শুনে। জেসি বলল, কিন্তু তোমার তো একটা সুবিধা ছিল মাম্মি। নানাভাই বাবাকে চাকরি পাইয়ে দিয়েছিলেন। তিনি ছোট জাতের মানুষ ছিলেন, প্রথম থেকেই তিনি মাথা নিচু করে থাকতেন..... মাম্মি।
বল।
একটু ইতস্তত করে জেসি বলে, আমার জন্য বাবার মত কাউকে পাওয়া যায়
না?
নার্গিস চমকে উঠলেন ভিতরে ভিতরে। এমন মনোভাব খুব খারাপ লক্ষণ। মেয়েটা আসলেই বোকা। নইলে এমন অলুক্ষণে একটা কথা সে ভাবল কি করে? ঠাট্টা করছে না তো! না, ওর চেহারা সে কথা বলে না।
কঠিন হলেন নার্গিস, বললেন, না। সমাজে আমাদের একটা স্টেটাস আছে। তাছাড়া- থামলেন তিনি এবং থেমে রইলেন। অনেকক্ষণ পর ধীরে ধীরে স্বপ্নের ভিতর

For work I use:

---

মোবাইল	Iphone 14 Pro Max
ফটোগ্রাফার	@uncommonriad
লোকেশন	কোটচাঁদপুর, ঝিনাইদহ, বাংলাদেশ
ছবি তোলা	বাহিরে

থেকে কথা বললেন, আমরা যখন কলকাতায় একটি ফ্ল্যাট ভাড়া করে থাকতাম মুক্তিযুদ্ধের সময় ১৯৭১ সনে তখন তোর বাবাও আমাদের সঙ্গে থাকত। ওখানেই ওর সঙ্গে আমার পরিচয় হয়। তোর বাবা এত ভাল মানুষ, এত ভাল যে, কী বলব। তোর নানাভাই চাননি, আমিই জোর করে-
গাড়ি বারান্দায় জীপ থামল এসে।
গাড়ি থেকে নামল ইউসুফ আর একটা অল্পবয়সী লোক। ড্রয়িং রুম থেকে.........

গল্পটি পড়ার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ ❤

This is original content by @uncommonriad. Thank you so much to visit my blog. Stay with me and get more post about travel, photography, life, story, love, technology and motivation etc. Please upvote, comment and resteem my post. Again thank you so much.