1000 DAYS OF STEEM— THE DIARY GAME : 10/08/2020

in #thediarygame4 years ago

আচ্ছালামু আলাইকুম ভাই ও বোনেরা। আশা করি আল্লাহ তায়ালা রহমতে সবাই ভালো আছেন।

এক জন সাভাবিক মানুষর মতো আমার ও সাভাবিক দিন শুরু হয়। একটি দিন মানে একটি যুদ্ধ জায়গা। এক একটি দিন নতুন যুদ্ধ নিয়ে আসে। তাই আমিও নিজেকে সেই যুদ্ধের জন্য নিজেকে সামলায়লাম। আমি ঘুম থেকে উঠলাম। নিজের সকল রকমের কাজ কম্ সেরে নিলাম। নিজের কাজ নিজে করলে নিজের প্রতি আত্মবিস্বাস বারে। তাই আমি নিজের কাজ নিজে করতে ভালোবাসি। এতে করে আত্মবিশ্বাস বাড়ে। যা একটি মানুষ এর জন্য খুই বেশি প্রয়োজন।

মাকে তার কাজে কিছু সময় সাহায্য করলাম।এতে করে মার কাজ কিছুটা এগিয়ে যায়। আবার মাকে বেশি সময় লাগে না। এবং দিন শেষে সে আরাম করার সময় পেয়ে যায়। তারপর নিজের ভবিষ্যতর কথা চিন্তা করে কিছু সময় পড়ার জন্য বসে পড়লাম। আমি নিজের পড়া ভাগ করে নেই সব সময় যাতে করে পড়তে কোন অসুবিধা মনে না হয়। পড়াকে আমি দুই ভাগে ভাগ করে ফেলি। কিছু অংশ দিনের বেলা সকলে ঘুম থেকে উঠে। আর বাকি অংশ মাগরিপের সালাত এর পড়ে। আমি সাধারণত এই ভাবে নিজের সময়কে কাজে লাগাই। সকালে আমি কম করে হলেও দুই ঘন্টা সময় দেই।

পড়া শেষ করে ঊঠলাম মার ডাক শুনে। মা সকালের খেতে ডাক দিতেছেন। তাই পড়ার টেবিল থেকে উঠে পড়লাম এবং সজা চলে গেলাম মার কাছে সকালের খাবার খেতে। খাবার শেষ করতে করতে মা বলেন আজকে বাসা গোছানোর কাজে মাকে সাহায্য করতে। মা বলে কথা মার কথা সবার আগে তাই রাজি হেয় গেলাম। তারপর সারাদিন মার সব কথা শুনলাম। তার কথা শুনে শুনে কাজ করা শুরু করলাম। কিছু সময় কাজ করার পরে বাবা তার দোকানে ডাকলেন আমার জন্য বলে কাজ রয়েছে। তার দোকানে গেলাম বাবা কাছের থেকে সব কাজ শুনে নিলাম। তারপর সেই কাজ করার জন্য বেরিয়ে পরলাম। কাজ বেশি একটা ছিলো না তাই কম সময়ে হয়ে গেলো। তারপর বাবাকে তার কাজ সব বুঝিয়ে দিয়ে বাড়ি ফিরে এলাম। তারপর মার কাজে এবার লেগে পরলাম। কাজে শেষ হতে হতে জোহরের আযান পড়ে গেলো। সে জন্য আমি গোসল করে পাক পবিত্র হওয়ে ওঠলাম। আর বাবা এর জন্য অপেক্ষা করলাম। কিছু সময় পরে বাবা আসলেন।

তারপর জোহের সালাতের সময় হয়ে গেলো। আমি পাক পবিএ হয়ে। জোহরের সালাত বাবা আর আমি মিলে আদায় কির। তারপর দুই এক সাথে বাসায় খেতে চলে আসি।আজকের গরম অনেক বেশি। মানুষ এর জীবনে অনেক প্রভাব ফেলাছে।
তাই কিছু সময় বাইরে হেটে বেরালাম। দুপুরে সাধারণত মানুষ আরাম করতে ভালোবাসে। তাই আমিও বাবা মার সাথে খাওয়া শেষে কিছু সময় এর জন্য ঘুমিয়ে পড়ি। এই ভাবে দুপুর এর সময় পার হয়ে যায়। আবার মাঝে মাঝে বই নিয়ে বসি যাতে পড়া কিছুটা আগেই যায় ।

আমরার ছোটো একটা বাগান আছে।
যেখানে কিছু ছোট ছোট গাছ রয়েছে সগুলোকে পানি দিয়ে দেই। কারণ দিন দিন আবহাওয়া গরম হয়ে যাছে। এর এই সময়ে পানি গাছের জন্য খুবই গুরুত্বপূন।

বাগানের কাজ শেষে নিজের সালাত আদায় করে নেই বিকেল বেলা নিজের বন্ধুদের সাথে কথা বলি আড্ডা দেই আর চারপাশে ঘুরে দেকি। মাঝে মোঝে
সবাই মিলে খেলা ধুলা করি। আবার নাহলে সবাই বসে গমস খেলি।এভাবে করে সবার মাঝে নিজের বিকেল পরিয়ে যায়।

বিকেল গরিয়ে সন্ধা হয়। এবং সালাত এর সময় হয়। আমি নিজের সালাত আাদায় করে।সালাত আদায় করার পর মা কিছু খাওয়া করি। তারপর আবার বই নিয়ে বসি। নিজের সব পড়া শেষ করে। আজকে রাতে কিছু সময় এর জন্য সব বন্ধুরা এক সাথে হই এবং সবাই এক সাথে অনেকটা সময় পার করি।

সবাই মিলে মোবাইলে গেমস খেলাম। এতে করে আমার নিজের অনেকটা সময় মজা করে পার করে দিলাম। বেশি দেরি হয়ে গেছিলো তাই তারা আমাকে এগিয়ে দিলো অনেকটা পথ। বাকি পথ একাই এলাম।

চার বন্ধু যখোন এক সাথে

plying free fire

Screenshot_2020-08-08-02-33-58-541_com.dts.freefireth.jpg

Screenshot_2020-08-08-02-33-49-299_com.dts.freefireth.jpg

তারপর এশা এর সালাত এর সময় হলে। সালাত মসজিদে যেয়ে সবার সাথে জামাতে আদায় করা হয়। সালাত শেষে বাবা মা এবং পরিবার দের সাথে সময় পার করা হয়।

তারপর সবাই মিলে খেতে বসি। সবার খাওয়া শেষে আমার মাকে সবকিছু ঠিক করতে আমি সাহায্য করি।

তারপর নিজকে পরিচর্যা করে শুয়ে পরি। আর পরের দিনের কাজের শুরু নিয়ে ভেবে নেই। তারপর আল্লাহর কাছে প্রাথোনা করে ঘুমিয়ে পরি