বেকারত্বদের জীবন নিয়ে কিছু কথা ১৫আগস্ট ২০২২
হ্যালো বন্ধরা আশা করি সবাই ভালো আছেন আমি ও আনেক ভালো আছি আজনের আলোচানা বেকারত্বদের নিয়ে চলুন শুরু করা যাক
বেকারত্ব এমন একাটা জিনিস একটা ছেলে আনেক ভালো পড়াশোনাই। পড়াশোনা শেষ করে সে চায় তার যেন একটা চাকরি হয় কিন্তুু সমস্যা এই জায়গাতেই ভালো পড়াগোনা করেও চাকরি হয় না।
যদি বাবার আনেক টাকা থাকে তাহলে চাকরি হবে আর যদি মধ্যবিও পরিবারের ছেলে হয় তাহলে চাকরি পেছোনে দৌড়াতে দৌড়াতে জীবন শেষ হয়ে যাবে
বেকারত্ব একটি মারাত্মক সামাজিক সমস্যা। উন্নত-অনুন্নত নির্বিশেষে বেকারত্ব কমবেশি সব দেশেরই অন্যতম সামাজিক সমস্যা। বাংলাদেশও এর ব্যতিক্রম নয়। এদেশের বেকার সমস্যা অত্যন্ত প্রকট। বেকারত্বের অভিশাপে জর্জরিত দেশের লক্ষ লক্ষ মানুষের কর্মক্ষমতা থাকা সত্ত্বেও কাজের সুযোগ না পেয়ে মেধা ও সামর্থ্যের অপচয় ঘটছে। ফলে তাদের পারিবারিক ও ব্যক্তিগত জীবন দুর্বিষহ হয়ে উঠছে এবং দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়ন ও সামাজিক প্রগতি মারাত্মকভাবে ব্যাহত হচ্ছে।
বাংলাদেশের শ্রমশক্তি সম্পর্কিত জরিপ (২০০২-০৩ এবং ২০০৫-০৬) অনুসারে বেকার হচ্ছে সেই ব্যক্তি যার বয়স ১৫ বছর বা তার চেয়ে বেশি এবং যে সক্রিয়ভাবে কাজের সন্ধান করা বা কাজের জন্য তৈরি থাকা সত্ত্বেও কোন কাজ করছে না। বাংলাদেশে বেকারত্বের এই সংজ্ঞা অনুসারে বাংলাদেশের শ্রমশক্তি ও জরিপে দেখা যাচ্ছে ২০০২-০৩ এবং ২০০৫-০৬ সালে দেশের মোট বেসামরিক শ্রমশক্তি ছিলো যথাক্রমে ৫ কোটি ৬৩ লাখ ও ৪ কোটি ৯৫ লাখ। এর মধ্যে যথাক্রমে ৩ কোটি ৬০ লাখ ও ৩ কোটি ৭৪ লাখ ছিল পুরুষ এবং ১ কোটি ৩ লাখ ও ১ কোটি ২১ মিলিয়ন ছিল নারী। কিন্তু পরবর্তীতে কর্মজীবী শক্তি বেড়ে দাঁড়ায় যথাক্রমে ৪ কোটি ৪৩ লক্ষ ও ৫ কোটি ৭৪ লক্ষ যার মধ্যে যথাক্রমে ৩ কোটি ৪৫ লক্ষ ও ৩ কোটি ৬১ লক্ষ ছিল পুরুষ এবং যথাক্রমে ৯৮ লক্ষ ও ১ কোটি ১৩ লক্ষ ছিল নারী। ফলে বেকার জনসংখ্যা বেড়ে দাঁড়ায় যথাক্রমে ২০ লক্ষ ও ২১ লক্ষ যার মধ্যে যথাক্রমে ১৫ লক্ষ ও ১২ লক্ষ ছিল পুরুষ এবং ৫ লক্ষ ও ৯ লক্ষ ছিল নারী। দেশে কর্মজীবী শক্তির চেয়ে শ্রমশক্তির বেশি বৃদ্ধির কারণে বেকার সংখ্যার পরিমাণ বেড়েই চলেছে।
গবেষণা সংস্থা বিআইডিএসের এক জরিপে উঠে এসেছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় থেকে স্নাতক পাস শিক্ষার্থীদের মধ্যে ৬৬ শতাংশ বেকার। এ জরিপের ফল নিয়ে ১১ সেপ্টেম্বর শনিবার প্রথম আলোতে একটি প্রতিবেদন প্রকাশিত হয়। সেই প্রতিবেদনের সূত্র ধরে শিক্ষিত বেকার বেড়ে যাওয়ার বিষয়টি নিয়ে প্রথম আলোর সঙ্গে কথা বলেন চাকরির তথ্য প্রদানকারী অনলাইনভিত্তিক প্রতিষ্ঠান বিডিজবস ডটকমের প্রধান নির্বাহী ফাহিম মাসরুর। অনুলিখন করেন সুজয় মহাজন
যে কোন রোগেরেই একটা বড় ওষুধ হল বিশ্বাস। আপনি যদি ভাবেন যে আপনি কয়েক দিনের মধ্যেই বেকারত্বের রোগ থেকে মুক্তি পাবেন, তাহলে নিশ্চয় পাবেন। এমন জোরালো বিশ্বাস আপনাকে রাখতে হবে যা আপনার মধ্যে নতুন নতুন ভাবনার সঞ্চার করবে।
এই নতুন নতুন ভাবনাগুলো আপনাকে টাকা রোজগারের নানান পথ দেখিয়ে দেবে। এই ভাবনাগুলো যতদিন না অবধি কোন এক্সেন এ রুপান্তরিত হচ্ছে, ততদিন অবধি আপনাকে ঘুমোতে দেবে না। ভাবনাগুলোর ধার এমনই হওয়া উচিৎ।