ঘড়ি বিভ্রাট - শেষ পর্ব
ঘড়িটা হাতেই পড়েছিলাম এবং ঘড়িটা চলছিল। তারপর বাসে উঠে গেলাম। মোটামুটি কমই জ্যাম ছিল। বাস মোটামুটি ভালো গতিতেই চলে গেল ধানমন্ডি পর্যন্ত। তারপর ধানমন্ডি গিয়েই বাধলো জ্যাম। বিশাল জ্যাম। প্রায় আধা ঘন্টা থেকে ৪৫ মিনিট ওই ধানমন্ডির জ্যাম থেকেই বের হতে লাগলো। তারপর সাত টা থেকে ৭১৫ এর মধ্যে নিউ মার্কেট গিয়ে পৌঁছালাম। তারপর বলছি সরাসরি চলে গেলাম ঘড়িটির দোকানে। প্রথমে গিয়ে একটু খুঁজতে অসুবিধা হচ্ছিলো দোকানটি।
পরে পেয়ে গেলাম। দোকানে ঢুকে দোকানদারকে পুরো বিষয়টি বুঝিয়ে বলার চেষ্টা করলাম। দোকানদার ভালোভাবে বুঝলো।কিন্তু সমস্যা বাঁধলো ওই ঘড়িটি ওই একমাত্রই রয়েছে। ওইটার আর কোন কপি নেই। দোকানদার আমাকে অফার করল ওই ঘরটির ইঞ্জিন খুলে আরেকটিতে লাগিয়ে দিতে। কিন্তু আমি তাতে রাজি না হয়ে বললাম ওই রকমেরই আমি আরেকটি পছন্দ করি। তারপর আমার পছন্দ মত আরেকটি ঘড়ি পছন্দ করলাম। যদিও আমার প্রথম ঘড়িটি সবচেয়ে বেশি পছন্দ ছিল কিন্তু কি আর করার। তারপর ধরে ঠিক নিলাম। তারপর ফেরার সময় হঠাৎ সামনে পড়লো ভেলপুরীর দোকান। আমি ও আমার স্ত্রীর ভেলপুরি খুবই পছন্দের। তো গিয়ে দুইজন মন ভরে ভেলপুরি খেলাম।
তারপর বাসে উঠে বাড়ির পথে ফিরে আসলাম। ভেবেছিলাম ২ ঘন্টার মধ্যে ফিরে আসবো কিন্তু ফিরতে ফিরতে রাত সাড়ে দশটা বেজে গেল। তারপর বাড়িতে এসে হাতমুখ ধুয়ে ফ্রেশ হয়ে ঘড়িটি ভালোভাবে আবার দেখে নিলাম। যাইহোক জানিনা এবার কপালে কি আছে টিকবে কিনা। তবে এবারও যদি একই রকম হয় আর কিছু করার নেই আর যাব না।
কি এক বাজে অভিজ্ঞতা হলো ঘড়িটি কিনে।
This post has been upvoted by @italygame witness curation trail
If you like our work and want to support us, please consider to approve our witness
Come and visit Italy Community
Hi @surzo,
my name is @ilnegro and I voted your post using steem-fanbase.com.
Come and visit Italy Community