Writing Ghost's Story (part 1)
নাম মিন্টু,পেশায় একজন ড্রাইবার,সবাই একনামে চিনে মিন্টু ড্রাইবার।সে একদিন ঢাকা থেকে চট্রগ্রাম যাচ্ছে একটা জরুরি কাজে।পথের মধ্যে রাত নেমে এলো,সে গাড়ী চালাচ্ছে ,হঠাৎ লক্ষ করল যে একটা এ্যামবুলেন্স তার গাড়ীর পিছে পিছে আসছে।সে তাতে কোন পাত্তা দিল না।কিন্তু যখন এ্যামবুলেন্সটি তার গাড়ীর পাশদিয়ে অতিক্রম করছিল,সে তখন লক্ষ করল যে গাড়ীতে কেউ নেয় এমনকি ড্রাইবার ও গাড়ীটি ড্রাইবার ছাড়া চলছে তখন সে ভয় পেয়ে গেল।তারপর দেখলো গাড়ীটি কোথায় যেন হারিয়ে গেল।সে ভয়ে ভয়ে গাড়ী চালাচ্ছে।কিছু দুর যাওয়ার পর আবার আগের এ্যামবুলেন্সটি তার গাড়ির পিছে পিছে আসছে।এবার সে লক্ষ করল এ্যামবুলেন্সটির মধ্যে সাদা কাপড় পরিহিত কিছু লোক দেখা যাচ্ছে।তার কিছুক্ষণ পর গাড়ীটি আবার উদাও হয়ে গেল।এবার সে দোয়া দরুদ পড়তে পড়তে গাড়ী চালাচ্ছে। কিছুদুর যাওয়ার পর সে দেখল রাস্তার পাশে জমিনের মধ্যে এ্যামবুলেন্স একটি পড়ে আছে।সেখান থেকে বাচাও বাচাও চিৎকার শুনা যাচ্ছে।সে গাড়ী থামিয়ে এ্যামবুলেন্সটি কাছে যায়,গিয়ে সে এমন কিছু দেখল,সে চিৎকার দিয়ে দৌড়ে তার গাড়ীতে এসে দ্রুত ড্রাইব করল। সে দেখতে পেল এ্যামবুলেন্সরি মধ্যে একটি লাশ আর ৪জন সাদা কাপড় পরিহিত ভয়ঙ্কর চেহারার মানুষগুলো লাশটিকে চিহ্ন ভিন্ন করে কেউ তার রক্ত পান করছে কেউ তার কলিজা খাচ্ছে।সে গাড়ী আগের চেয়ে দিগুন স্পীট এ চালাচ্ছে। আবার সে লক্ষ করল যে আগের এ্যামবুলেন্সটি তার গাড়ীর পিছনে পিছনে আসতেছে।এখন তার ভয়ে হাত পা কাঁপছে। কিছুদুর যাওয়ার পর একটা মসজিদ দেখতে পেল। ওই খানে গাড়ীটি থামিয়ে সে মুয়াজ্জিন সাহেবকে ডাক দিলেন। মুয়াজ্জিন সাহেব তার সব কথা শুনে তাকে বললেন যে কিছু দিন আগে এইখানে লাশসহ একটি এ্যামবুলেন্স এ্যাকসিডেন্টে সাবাই মারা যাই। এর পর থেকে অনেকে রাতে এ্যামবুলেন্সটি দেখতে পায়।