এবিবি-ফান প্রশ্ন-২৪ || দিল্লির লাড্ডু খেলেও পস্তাতে হয় না খেলেও পস্তাতে হয়, কেন?
আমার বাংলা ব্লগের নতুন উদ্যোগ- এবিবি-ফান এ সবাইকে স্বাগতম জানাচ্ছি। এটা সম্পূর্ণ ভিন্নধর্মী একটি উদ্যোগ, শুধুমাত্র ভিন্নভাবে কিছু বিষয় নিয়ে আনন্দ উপভোগ করার জন্যই করা হয়েছে। বিষয়টি যেন আরো বেশী আকর্ষণীয় হয়ে উঠে সেই জন্য প্রতিদিন পাঁচজনকে $২.০০ ডলার করে মোট $১০.০০ ডলার এর ভোট দেয়া হবে। তবে অবশ্যই যারা নিয়মগুলো মেনে এই উদ্যোগের সাথে সংযুক্ত হতে হবে।
এবিবি-ফান এর মাধ্যমে প্রতিদিন একটি প্রশ্ন শেয়ার করা হবে, বাস্তব বিষয় নিয়ে যা প্রতিনিয়ত আমরা আমাদের চারপাশে দেখে থাকি। তারপর সে প্রশ্নের উত্তরটি একটু ভিন্নভাবে দিতে হবে। আমরা প্রশ্নটির সঠিক উত্তর জানতে আগ্রহী নই কিংবা সঠিক উত্তরটি জানতে চাই না। বরং প্রশ্নটির ভিন্ন ধরনের এবং মজার কিছু উত্তর জানতে চাই। সুতরাং যে প্রশ্ন করা হবে, সেই প্রশ্ন সম্পর্কে আপনার নিজের ক্রিয়েটিভিটি, সৃজনশীলতা এবং মজার চিন্তা ভাবনা জানাতে হবে, যার ক্রিয়েটিভিটি যত বেশী আকর্ষণীয় ও মজার হবে, সে বিজয়ী হওয়ার ততো বেশী সম্ভাবনা তৈরী করতে পারবে। যেমন, প্রশ্ন করা হলো আকাশের রং কেন নীল? উত্তরগুলো এই রকম হতে পারে, আকাশের বউয়ের মন খারাপ, আকাশের বান্ধবীর পছন্দের রং নীল, এই রকম মজার মজার নানা ধরনের উত্তর দিতে পারবেন আপনারা। আশা করছি সকলের অংশগ্রহণে উদ্যোগটি সফলতা পাবে।
আজকের প্রশ্নঃ
দিল্লির লাড্ডু খেলেও পস্তাতে হয় না খেলেও পস্তাতে হয়, কেন?
প্রশ্নকারীঃ
প্রশ্নকারীর অভিমতঃ
আমার মনে হয় দিল্লিতে শুদ্ধ লাড্ডুর মধ্যে কিছু ভেজাল মিশ্রিত লাড্ডুও পাওয়া যায়, আর যেহেতু লাড্ডুর পরখটা নিজে খেয়েই করতে হবে তাই সেখানের লাড্ডু খেলেও পস্তাবেন আবার না খেলেও পস্তাবেন।
অংশগ্রহণের নিয়মাবলীঃ
- উত্তরটি সর্বোচ্চ ৫০ শব্দের মাধ্যমে দিতে হবে।
- উত্তর বা কমেন্টটি এডিট করা যাবে না।
- একজন ইউজার শুধুমাত্র একবারই উত্তর দিতে পারবে।
- অন্যের উত্তর কপি করা যাবে না।
- উত্তর/কমেন্টটি অবশ্যই মজার হতে হবে।
- এডাল্ট উত্তর/কমেন্ট দেয়া যাবে না।
- পোষ্টটি অবশ্যই রিস্টিম করতে হবে।
ধন্যবাদ সবাইকে।
আমার বাংলা ব্লগের ডিসকর্ডে জয়েন করুনঃ | ডিসকর্ড লিংক |
---|
আমার মনে হয় বিয়ে হলো দিল্লির লাড্ডু।
কারণ বিয়ে করলে স্বামীর দেওয়া কষ্টের জ্বালা আবার বিয়ে না করলেও লোকমুখে কথার ঠেলা।।
তাই যিনি বিয়ে করেছেন তিনি কেন আরও বেশি বেশি করে বিয়ে করেন না,এইজন্য পস্তাবেন।😁 😁
কথার ঠেলায় জীবন আর বাঁচেনা, অবিবাহিতদের এই এক কষ্ট।
এইজন্যই তো দাদা খেলেও পস্তাতে হয় না খেলেও।🤣
লাড্ডু বানাতেও সেই হাতের ময়লা চলে আসে।
লাড্ডু খাওয়ার দিনের নিমতন্ন যেন পাই 😁
আসল টেস্ট তো হাতের ময়লারই। বাকি মশলা তো বিলাসিতা মাত্র।😁
যদি লাড্ডু খাওয়ার দুর্ভাগ্য হয় কোনোদিনও তবে তুমি অবশ্যই থাকবে সেখানে। যদিও আমার আগে তোমার লাড্ডু খাওয়ার দিন আসবে।
দুর্ভাগ্য নয় সৌভাগ্য বলো 😁
তবে তাই হোক।🙂
যেকোনো কাজ করার আগে বুঝে শুনে করতে হয়। সেটা বিয়ে হোক কিংবা গুরুত্বপূর্ণ যে কোন কাজই হোক। একবারের জায়গায় দশবার ভেবেচিন্তে করতে হবে। আর কোন চিন্তা-ভাবনা ছাড়া, কোন প্ল্যানিং ছাড়া কোনো কাজ করে মাথায় হাত দিয়ে বসে থাকালে অনেকে খোঁচা মেরে বলে। দিল্লিকা লাড্ডু খেলে পস্তাতে হয়, না খেলেও পস্তাতে হয়।
সবই মানলাম! তবে বেশি ভাবনা চিন্তা করলে মজা বাদ হয়ে যাবে যে, পড়ে থাকবে শুধু চিন্তা।
আসলে বিষয়টা অনেক আপেক্ষিক। জীবনে শুধু দিবানিশি ন্যায়ের কালাক্রমে আসে। দুঃখটা অনেক কষ্টের তাই মনে হয় দুঃখটা শেষ হতে চায় না কিন্তু সুখের দিনগুলো দ্রুত শেষে হয়ে যায়। বিয়েতেও সুখ ও দুঃখ দুটিই আছে। যেহেতু দুঃখটাকে দীর্ঘস্থায়ী মনে হয় তাই বিয়ে নিয়ে এমন বিরূপ মন্তব্য।
দুঃখের দিকে দৃষ্টি বেশি যায় তাই হয়তো এমন।
হা ভাই একদম তাই মানুষ সুখের কথাগুলো খুব সহজেই ভুলে যায় ।সুসময়টা মানুষের মনে থাকে না।
আমি মনে করি যখন দিল্লির লাড্ডু খেলেও পস্তাতে হবে, না খেলেও পস্তাতে হবে। তাহলে খেয়ে পস্তানো ভালো। অন্তত পেটে কিছুটা পড়বে। আর পেটে পড়লেই পস্তানোটা হজম হবে।
পেট খারাপ হলেও খাওয়া চাই।
দিল্লির লাড্ডু খেলেও পস্তাতে হয় না খেলেও পস্তাতে হয় কারণ দিল্লির লাড্ডু হচ্ছে আটা ময়দা মাখা বিউটি এর মতো। মেকআপ করলে বিউটি। মেকআপ ধুয়ে ফেললে দিল্লিকা লাড্ডু।
মেকআপ তাহলে সব নষ্টের দোষ? কি বলেন?
সঠিক ভাইয়া
সাইন্স নিয়ে পড়ার আগে ভেবেছি কি না কি!আর সাইন্স নিয়ে পড়ার সময় এখন কাতরাচ্ছি।
অনেকেরই শুনি এই হাল হয়। কেন?
মাথা চক্কর দিয়ে ওঠে পড়তে বসলেই😑
খাওয়ার আগেই যদি লাড্ডুর ভাল দিক খারাপ দিকগুলো ভালমত জেনে নিন, তবে আর পস্তাতে হবে না।
খাওয়ার আগে পরখ করা খুব জরুরি।
দাদা আমি দিল্লির লাড্ডু খেয়ে পস্তাতাচ্ছি। আপনি না খেয়ে পস্তাতাচ্ছেন। খেয়ে নিন তারাতারি।
হাঃ হাঃ। দিল্লির লাড্ডু খাওয়া বাদ দেবো তাহলে।
দিল্লির লাড্ডূ খাওয়া একটা নিয়ম, যা খাওয়ার পরে বদ হজম হয়ে থাকে এবং তা লজ্জায় কাওকে বলতে পারে না, হাসি মুখে থাকে আর বাকিরা মনে করে না জানি কত সুখ। কিন্তু খাবার পরে টের পায়। এই ভাবে ববহুকাল ধরে চলে আসছে এবং চলতে থাকবে।
নামকরা দোকান থেকে কিনতে হবে তাহলে।