গ্রামের মাটিতে দাঁড়িয়ে শরতের আকাশ দেখা।১৩ অক্টোবর ২০২২
হ্যালো বন্ধুরা কেমন আছেন?আশা করি ভালো আছেন এবং সুস্থ আছেন।সবাইকে শুভেচ্ছা জানিয়ে আমি আমার পোস্ট লেখা শুরু করছি।বিগত সপ্তাহ দুয়েক আমি বলতে গেলে সেই অর্থে কমিউনিটিতে এক্টিভ থাকতে পারিনি।তার একটা মূল কারণ আমি বাড়িতে ছিলাম না।দুর্গাপুজো উপলক্ষে আমি গ্রামে গিয়েছিলাম।আসলে সেখানে দুর্গা পুজোর করা হচ্ছিলো এই বছর।তাই আমি আন্তরিক ভাবে অংশগ্রহণ করার জন্য গ্রামে গিয়েছিলাম।দুর্গা পুজো মানেই একটা বড় ব্যাপার, সারাক্ষণ সেখানেই ব্যস্ত থাকতে হয়।
প্রত্যেকেরই কিছু দায়িত্ব থাকে পুজো টা সুন্দর ভাবে সম্পন্ন করার জন্য।আমরা এই পুজোটা বেশ বড় করেই আয়োজন করেছিলাম।বড় বলতে গ্রামের পুজোর সাপেক্ষে।কারণ কলকাতার পুজো বিশ্বের মধ্যে সবচেয়ে বড় পুজো।সাম্প্রতিক কালে ইউনেস্কো দুর্গা পুজোকে বিশ্ব ঐতিহ্য হিসেবে স্বীকৃতি দিয়েছে।ভালোবাসার শহরে বাঙালির সেরা উৎসব মানেই একটা আলাদা আবেগ একটা অন্য রকমের ভালোলাগা।
যেহেতু পুজোর মূল আয়োজক আমরাই তাই মূল দায়িত্ব গুলো আমাদের থাকবে।আমি বিশেষ করে ভোরবেলা ফুল আনতে যেতাম পুজোর চারটা দিন।মায়ের পুজোর প্রচুর ফুলের প্রয়োজন।গ্রামে গাছ থেকে এতো ফুল সংগ্রহ করা এক প্রকার অসম্ভব।তার উপর পাশাপাশি অনেক গুলো দুর্গাপুজো।আমি শহরে ফুল মার্কেট এ চলে যেতাম ফুল সংগ্রহ করতে।
এতো সকালে সবগুলো দোকান খুলে পারতো না,দুই একটা খুলতো।তাই ফুলের দাম ও সঠিক থাকতো না।এখন অধিকাংশ মানুষ সুযোগ এর অপব্যবহার করে।jযাই হোক প্রতিদিন আমি গাঁদা, জবা আর যেকোনো একটা সাদা ফুল সংগ্রহ করতাম।তারপর সোজা পুজো মণ্ডপে চলে যেতাম।এই ভাবেই আমার পুজোর দিনগুলি শুরু হতো।আমি সকালে একদমই উঠতে পারিনা।তবে পুজোর একটা আলাদা মহিমা আছে।
আমি পুজোর অভিজ্ঞতা ও ফোটোগ্রাফি আপনাদের মাঝে ভাগ করে নেবো তবে আজকে আমি গ্রামের মাটিতে দাঁড়িয়ে শরতের আকাশ আপনাদের দেখাবো।শরতের আকাশ মানেই চমক,আর ভীষণ ভীষণ ভালোলাগা।নদীর জলের উপর দিয়ে চোখ বুলিয়ে আকাশ দেখেছেন আপনারা?তাহলে নিশ্চয়ই জানবেন কি অপূর্ব সেই দৃশ্য।আমি তেমনই কিছু ফোটোগ্রাফি আপনাদের দেখাতে চলেছি, আশা করি আপনাদের ভালোই লাগবে।
VOTE @bangla.witness as witness
OR
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
Take it out and let it go.
Creativity and Hard working. Discord
দাদা দূর্গা পূজা এবার গ্রামে করলেন জেনে অনেক ভালো লাগলো ৷ আসলে গ্রামের পূজাতেও বেশ মজা হয় ৷ নিজের পূজা মন্ডপ থাকলে আসলে একটু বেশিই চাপ থাকে ৷ মায়ের পূজার জন্য প্রচুর ফুল বেলপাতা প্রয়োজন হয় ৷ যেগুলো সংগ্রহ করা একটু কঠিন ৷ পূজার জন্য প্রচুর ব্যস্ততার মাঝে দিন গুলো কেটেছে আপনার , তো দাদা পূজার ফটোগ্রাফি ও পূজার দিনের ব্যস্ততার গল্প আর অনুভূতি কেমন ছিলো আপনার আশা করি খুব শীঘ্রই আমাদের মাঝে শেযার করবেন ৷ আর গ্রামের অপরুপ সৌন্দর্য সত্যি চমৎকার মনোমুগ্ধকর যা দেখে সত্যিই অনেক ভালো লাগলো ৷ ধন্যবাদ দাদা শেয়ার করার জন্য ৷
Hello friend!
I'm @steem.history, who is steem witness.
Thank you for witnessvoting for me.
please click it!
(Go to https://steemit.com/~witnesses and type fbslo at the bottom of the page)
Hi @blacks,
my name is @ilnegro and I voted your post using steem-fanbase.com.
Come and visit Italy Community
গ্রামের মাটিতে দাঁড়িয়ে শরতের আকাশ দেখার মুহূর্ত গুলো অসাধারন ছিলো দাদা। শরতকাল মানেই প্রকৃতির অপরূপ সৌন্দর্য নতুন ভাবে অনুভব করা যায়। আপনি পুজার জন্য গ্রামে গিয়ে সবার সাথে সুন্দর সময় কাটিয়েছেন। জি দাদা নদীর জলের উপর দিয়ে চোখ বুলিয়ে আকাশ দেখেছি। এমন মুহূর্ত গুলো ভীষণ ভালো লাগে। আপনার চমৎকার ফটোগ্রাফি গুলো দেখে মুগ্ধ হয়ে গেলাম। আপনার জন্য শুভ কামনা রইলো। ভালো থাকুন সুস্থ থাকুন সবসময় এই কামনাই করি।
আমি দেখেছি প্রকৃতির মিলন মেলা
আমি দেখেছি প্রকৃতির শুভ্র আভা
আমি দেখেছি শরতের মিষ্টি আকাশ
আমি দেখেছি প্রকৃতির ভালোবাসার আকার।
হ্যা, সকলে মিলে কোন একটা দায়িত্ব পালন করলে সেখানে সফলতা বেশী থাকে আর ফুল আনার দায়িত্বটা আপনার জন্য নিশ্চয় সুখকর ছিলো। তবে হ্যা, বাঙালিদের উৎসব মানেই ভিন্ন অনুভূতির আনন্দ।ফটোগুলো সত্যি অসম্ভব সুন্দর ছিলো। ধন্যবাদ
আসলে সত্যি কথা বলতে কি মনের মধ্যে যদি ভক্তি আর ভালবাসা থাকে তাহলে মনের মধ্যে আলাদা একটা মহিমা সৃষ্টি হয়।যে মানুষ সকাল বেলা উঠতে পারেনা সে মানুষ সকালবেলা উঠে পুজোর জন্য ফুল নিয়ে আসত এটা সত্যি একটা মহিমা।আর পূজা মানেই অনেক আনন্দের যেমন আপনাদের ধর্মের তেমনি আমাদের জন্য। আমরাও পূজার মধ্যে অনেক আনন্দ করে থাকি তবে এবার তেমন আনন্দও করতে পারেনি। দাদা, আপনার প্রত্যেকটা ফটোগ্রাফি খুবই সুন্দর হয়েছে শরতের সকালবেলার ফটোগ্রাফি গুলো বেশ দারুন লাগে। ধন্যবাদ এত সুন্দর একটি পোস্ট আমাদের মাঝে শেয়ার করার জন্য।।
গ্রামের মাটিতে দাঁড়িয়ে শরতের আকাশ দেখতে খুবই ভালো লাগে। সত্যি শরতের এই সৌন্দর্যময় আকাশ সকলের প্রিয়। সাদা মেঘ গুলো যেন ভেসে বেড়াচ্ছে এবং সাদা মেঘ গুলো যেন নিচের দিকে নেমে আসছে। শরতের আকাশ অসাধারণ ফটোগ্রাফি শেয়ার করেছেন দাদা।পূজার কারণে গ্রামে সকলের সাথে গিয়ে দেখা করলেন এবং খুবই সুন্দর মুহূর্ত উপভোগ করলেন। প্রত্যেকটা ফটোগ্রাফি খুবই ভালো লেগেছে দাদা।
গ্রামের মাটিতে দাঁড়িয়ে অপরূপ সৌন্দর্যময় শরতের আকাশ উপভোগ করেছেন। আসলে শরতের আশ্চর্যময় আকাশ দেখতে খুবই ভালো লাগে। সাদা মেঘ গুলো যেন ভেসে বেড়াচ্ছে দৃশ্যগুলো অসাধারণ।
আমি না এই শীত,গ্রীষ্ম আর বর্ষা বাদে আর কোনো ঋতুকে তেমন তফাৎ করতে পারিনা।তবে আপনার ছবিগুলো দেখে আকাশটা বেশ একটু শান্ত শান্ত লাগছে,অনেকটা যাকে বলে চোখের শান্তি।অনেকদিন পর আপনার লেখা পড়লাম মনে হচ্ছে ভাইয়া।
এক এক ঋতুর এক এক বৈশিষ্ট্য। ঠিক তেমনি শরতের সবচাইতে যে জিনিসটি আমার কাছে বেশি ভালো লাগে তা হচ্ছে নীল আকাশে সাদা মেঘের ভেলা। মাঝে মাঝে মনে হয় এই আকাশ দেখেই একটি জীবন পার করে দেয়া সম্ভব। অসাধারণ কিছু ফটোগ্রাফি ধারণ করেছেন আপনি। ধন্যবাদ দাদা