কলা পিঠা তৈরির রেসিপি।
আজ - ৮ই পৌষ |১৪৩১ বঙ্গাব্দ, | শীতকাল |
আসসালামু-আলাইকুম। আদাব - নমস্কার। মাতৃভাষা বাংলা ব্লগিং এর একমাত্র কমিউনিটি আমার বাংলা ব্লগ এর ভারতীয় এবং বাংলাদেশী সদস্যগণ, আশা করি সবাই ভাল আছেন।
কেমন আছেন সকলে। আশা করছি ভাল আছেন। আমি আলহামদুলিল্লাহ ভালো আছি। শীতকাল মানেই পিঠার একটা ধুম। অন্য যেকোনো সময় পিঠাপুলি না খাওয়া হলেও এই শীতকালটাতে কেন জানি পিঠা ছাড়া ভাবায় যায় না। তাছাড়া সত্যি বলতে অন্যান্য সিজন থেকে শীতকালের পিঠাটাই সব থেকে বেশি মজা লাগে। যাই হোক এখন যেহেতু ঠান্ডা তাই ঠান্ডা জাতীয় ফলগুলো যেমন কলা খুব একটা খাওয়া যায় না। তবে কলা দিয়ে পিঠা কিন্তু কোন সমস্যা নেই। আর আমার কাছে এই কলা পিঠাটা বেশ ভালো লাগে এটি। তাই আজকে আমি আপনার সামনে হাজির হয়েছি কলা দিয়ে মজাদার পিঠা তৈরির রেসিপি নিয়ে। এই পিঠাটি বানাতে যেমন সহজ খেতে ও খুবই মজার। তো চলুন কথা আর না বাড়িয়ে রেসিপি শুরু করি।
প্রয়োজনীয় উপকরণঃ
- সুজি ।
- কলা।
- লবণ।
- তেল।
- ডিম।
- চিনি।
প্রস্তুত প্রণালীঃ
ধাপ-১ঃ
- প্রথমে কালা গুলোকে খোসা ছাড়িয়ে নেব।
ধাপ-২ঃ
এরপর এর মধ্যে চিনি ও লবণ দিয়ে দিব।
ধাপ-৩ঃ
এবার চিনিগুলো একসাথে মেখে নিব।
ধাপ-৪ঃ
এরপর এর মধ্যে সুজি দিয়ে দিবে এবং সবকিছু ভালোভাবে মেখে নিব।
ধাপ-৫ঃ
এরপর এর মধ্যে একটি ডিম দিয়ে দিব।
ধাপ-৬ঃ
এখন খুব ভালোভাবে সবকিছু একসাথে মেখে নিব।
ধাপ-৭ঃ
এরপর একটি করাতে তেল গরম করতে দিবো তেল গরম হয়ে গেলে এর মধ্যে পিঠাগুলো দিয়ে দিব।
ধাপ-৮ঃ
কিছুক্ষণ তেলের মধ্যে পিঠাগুলো ভাজার পর যখন বাদামী রং ধারণ করবে তখন এটিকে নামিয়ে নিব।
ধাপ-৯ঃ
ব্যাস এভাবেই হয়ে গেল নরম তুলিয়ে কলা পিঠা।
সকলকে ধন্যবাদ।
Support @heroism Initiative by Delegating your Steem Power
250 SP | 500 SP | 1000 SP | 2000 SP | 5000 SP |
VOTE @bangla.witness as witness
OR
আমরা পোশাকি ভাষায় এটিকে কলার বড়া বলে থাকি। খেতে একেবারে তালের বডার মত হয়। আপনি সেই কলার পিঠের রেসিপি দারুণ সুন্দর করে আমাদের সঙ্গে শেয়ার করলেন। এই খাবার দেখেই বড় লোভ হচ্ছে। সামনে পেলে হয়তো দু একটা মুখে বলে দিতাম। দারুন সুন্দর ভাবে রেসিপিটি উপস্থাপনা করলেন।
ওরে বাবা, কলা দিয়ে এভাবে পিঠা তৈরি করা যায় তা আজকে আপনার পোস্ট না দেখলে জানতেই পারতাম না।নতুন একটি পিঠার রেসিপি দেখতে পেলাম। নিশ্চয়ই খেতে খুবই মজা হয়েছে।আপনি খুবই সুন্দরভাবে কলা পিঠা তৈরির পদ্ধতি আমাদের মাঝে শেয়ার করেছেন, এই পদ্ধতি অবলম্বন করে একদিন বাসায় তৈরি করার চেষ্টা করব।
মাঝেমধ্যে বিকেল বেলা গরম গরম কলা পিঠা খেতে দারুণ লাগে। তাছাড়া কলা পিঠা খুব সহজেই তৈরি করা যায়। যাইহোক কলা পিঠা গুলো দেখতে দারুণ লাগছে ভাই। খেতেও নিশ্চয়ই খুব সুস্বাদু লেগেছিল। যাইহোক এতো মজাদার একটি রেসিপি আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।
এরকম পিঠাগুলো খেতে অনেক বেশি টেস্টি হয়ে থাকে। বাসায় আমার আম্মুও বেশ কয়েকবার বানিয়েছিল। তবে এরকম প্রসেসে নয় অন্য আরেকটি প্রসেসে। এইবার আপনার তৈরি করা কলা পিঠার রন্ধন প্রণালী অনুসরণ করে আমি নিজেই তৈরি করার চেষ্টা করব ভাই। কেননা আপনার কলা পিঠা রেসিপিটা আমার ভীষণ পছন্দ হয়েছে। ধন্যবাদ শেয়ার করার জন্য।
কলার এই পিঠা খেতে আমার ভীষণ ভালো লাগে। আর শীতের সময় নানা রকমের পিঠা খেতে আরো বেশী মজা লাগে।আপনি খুব সুন্দরভাবে কলা দিয়ে পিঠার রেসিপিটি শেয়ার করেছেন ভাইয়া।এজন্য অনেক ধন্যবাদ আপনাকে।
শীতকালে পিঠা খেতে সত্যি অনেক ভালো লাগে। আর শীতের পিঠা খাওয়ার আনন্দই আলাদা। ভাইয়া আপনি অনেক সুন্দর করে কলা পিঠা রেসিপি উপস্থাপন করেছেন। দেখেই তো মনে হচ্ছে খেতে দারুণ হয়েছিল।