বর্তমানে এমনটা প্রায়ই শোনা যাচ্ছে। এসব সন্তানদের জন্য পরকালে চরম লেভেলের শাস্তি অপেক্ষা করছে। খলিল মিয়া এবং তার পরিবারের জন্য আসলেই খুব খারাপ লাগছে। তবে সোহেলের কোনো তুলনা হয় না। সোহেল ২০ হাজার টাকা দিয়েছে খলিল মিয়াকে ব্যবসা করার জন্য, এটা জেনে ভীষণ ভালো লাগলো। যাইহোক খলিল মিয়ার ছেলের মতো এমন কুলাঙ্গার ছেলেদের শুভবুদ্ধির উদয় হোক সেই কামনা করছি। এতো সুন্দর একটি গল্প আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ আপনাকে।