You are viewing a single comment's thread from:

RE: ৫২ ফুট উঁচু কালি মায়ের দর্শন

in Incredible India2 months ago

৫২ ফুটের কালি। এ কি যে সে কথা!? আমার বাবা কালীপুজোর আগের দিন থেকেই আমাকে এই কালি ঠাকুরের ব্যাপারে বলছিল। প্রতিভা ক্লাবের মাঠে এই পুজোটা এর আগেও হয়েছে। এদের পুজোর আকর্ষণ হচ্ছে বড় ঠাকুর করা। আমার মনে আছে আগেরবারেও এরা অনেক বড় ঠাকুর করেছিল। কিন্তু সেটা জগদ্ধাত্রী পুজোতে বোধ হয়।

তুমি এই ঠাকুর দেখতে গিয়েছিলে, জেনে ভালো লাগলো। তবে আমার আর এবার সময় হয়ে ওঠেনি। তবে প্রতিভা ক্লাবের কাছাকাছি তো তোমাদের বাড়ি। প্রতিভা ক্লাব আমাদের বাড়ি থেকে অনেকটা দূর হয়। হয়তো তুমি আবদার করে নিমন্ত্রণ করলে অবশ্যই যেতাম। যাইহোক সামনে জগদ্ধাত্রী পুজো।

ঘূর্ণি শীবতলা বারোয়ারি র পক্ষ থেকে, এই পাড়ার বাসিন্দা হিসাবে আমি তোমাকে নিমন্ত্রণ করলাম।। অবশ্যই ঠাকুর দেখতে এসো। আর সাথে আমাকেও দেখে যেও।

বাইরে বেরোলে আমি খুব একটা বাইরের ফাস্টফুট খেতে চাই না। বিশেষ করে পুজোর সময়। কিন্তু ঈশান যদি আজকে চিকেন রোল এর কথাটা শুনতো তাহলে আমাকে সত্যিই এতক্ষণে বকাবকি করত। কারণ ঠাকুর দেখতে গিয়ে ওকেও আমি এসব খেতে দিই না।

ও আমাকে এটাই বলতো যে, দেখ পিংকি দিও বাইরে বেরিয়ে খায়। যাইহোক মাঝেমধ্যে সময় পেলে একটু আমাকেও এসব কিনে খাইও। কত ট্রিট বাকি আছে ,কিছুই তো চাওয়া হয় না।। 😂

Sort:  
 2 months ago (edited)

না ঈশা, তোর একটু ভুল হলো। প্রতিভা ক্লাবের মাঠে যে পুজোটা হয় সেটা জগ্ধাত্রী পুজো আর আমি যে ঠাকুরের ছবি দিয়েছি সেটা সন্ধ্যামাঠপাড়ার কালী ঠাকুর। সন্ধ্যা মাঠ পাড়ায় প্রতিবছর এই বড় কালী ঠাকুর তৈরি হয়।

আর খাওয়া দাওয়ার ব্যাপারে আমি আবার উল্টো। বাইরে ঘুরতে বেরিয়ে একটু পেট পুজো না করলে কেমন যেন mood টা off হয়ে যায়। তাই আমরা দুজনেই বাইরে বেরোলে ছোটখাটো কিছু হলেও খাই।

আর ঈশান তো অনেক ছোট। ডায়েট করার অনেক সময় বাকি আছে। এখন একটু অন্তত খেতে দে। পরে নিজে থেকেই না হয় হেলথ কনসাস হয়ে যাবে। সাথে তুইও একটু খা। খেলে মন ভালো থাকে।

আর আমার কাছ থেকে ট্রিট পেতে হলে আমাদের বাড়ি আসতে হবে। সেই কোন যুগে একবার এসেছিলিস তারপরে তো আর তোর টিকিটিও খুঁজে পাওয়া যায় না। আসিস একদিন।